পীরগঞ্জে রাস্তায় গাছ কর্তনের অভিযোগ, পুলিশ এসেছিল সম্মান করে বিদায় করেছি!
https://www.obolokon24.com/2016/12/rangpur_46.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল পীরগঞ্জ,রংপুর।
পুলিশ এসেছিল সম্মান করে বিদায় করেছি। আর কোন ঝামেলা করে নাই। ভালো করে ভিডিও করেন, ছবি তোলেন, পেপারে দেন পরে দেখা যাবে। রাস্তা লিজ নিয়ে গাছ আমরা লাগাছি, আমরাই কাটি বিক্রি করছি। কথাগুলো দাম্ভিকতার সাথে মুঠোফোনে সাংবাদিকদের বলেন‘ বটেরহাট যুব উন্নয়ন সমিতির সভাপতি রাস্তার গাছ খেঁকো খেজমতপুর গ্রামের মোসলেম উদ্দিন লাল মিয়ার পুত্র শাহীন মিয়া। অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাংবাদিকরা উপজেলা রামনাথপুর ইউনিয়নের বড়মহজিদপুর, রাজারামপুর, খেজমতপুর গ্রামের রাস্তার দু’ধারে সামাজিক বনায়ন কর্মসূচীর আওতায় ৮/১০ বছর আগে ইউক্লিপ্ট্যাস লাগানো হয়। গাছ লাগানো সমিতির একাধিক সদস্য ও রাস্তার ধারের ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকরা অভিযোগ করেন‘ তাদের প্রাপ্য অংশ আত্মসাতের উদ্দেশ্যে গাছ লাগানো সমিতির সভাপতি খেজমতপুর গ্রামের মোসলেম উদ্দিন লাল মিয়ার পুত্র শাহীন মিয়া ও রাজারামপুরের কানু মিয়া ও তারা মিয়া সর্বপ্রকারের নিয়মকানুনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে উল্লেখিত রাস্তার দু’লক্ষাধিক টাকা মূল্যমানের ইউক্লিপ্ট্যাস গাছ কর্তন করে বিক্রি করেছেন। ফলে প্রাপ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত সদস্য ও জমির মালিকরা পীরগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করে। এরই প্রেক্ষিতে পীরগঞ্জ থানার এসআই প্রলয় কুমার বর্মন গত শনিবার ঘটনাস্থ পরিদর্শন করে কর্তনকৃত গাছগুলো আটক দেন। পরে রাতে নামধারী এক তথাকথিত সংবাদ কর্মীর মাধ্যমে মোটা অংকের বিনিময়ে রফাদফা হওয়ায় পুলিশ আটককৃত গাছগুলো ছেড়ে দেয়। রোববার দিনভর জালানী হিসেবে ধাপেরহাটের একটি ইটভাটায় এবং বাকী গোলাইগুলো উপজেলার করিমপুর গ্রামের আব্দুলের পুত্র কাঠ ব্যবসায়ী নূরুল ইসলামের কাছে বিক্রি করে। কাঠ ব্যবসায়ী নূরুল ইসলাম জানান‘ তিন রাস্তার মধ্যে আমি এক রাস্তার গাছের গোলাই ১৫০টাকা সেপ্টি দরে কিনে নিয়ে ধুলগাড়ী গ্রামের জেনাজুল চৌধুরীর ‘ছ’ মিলে ফাড়াইয়ের জন্য মজুত করেছি। গাছের গোলাই পরিবহনকারী টলি চালক কুমারগাড়ী গ্রামের মকবুলের পুত্র লিমন ও আশরাফুল ইসলামের সাথে কথা হলে তারা জানায়‘ কাঠ ব্যবসায়ীর সাথে চুক্তি অনুযায়ী আমরা কাটা গাছ ‘ছ’ মিলে নিয়ে যাচ্ছি। এগুলো কিনেছে করিমপুরের নূরুল ইসলাম। ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর বলেন‘ অবৈধ্যভাবে গাছ কর্তন করায় আমি গাছ আটক দিয়েছিলাম। পীরগঞ্জ থানার এসআই প্রলয় কুমার বর্মনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন‘ ভাই আমার সাথে কথা না বলে ওসি স্যারের সাথে কথা বলেন। ওসি রেজাউল করিম জানান‘ এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কেও কোন অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইউএনও কমল কুমার ঘোষ জানান‘ অভিযোগ পেয়েছি ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
পুলিশ এসেছিল সম্মান করে বিদায় করেছি। আর কোন ঝামেলা করে নাই। ভালো করে ভিডিও করেন, ছবি তোলেন, পেপারে দেন পরে দেখা যাবে। রাস্তা লিজ নিয়ে গাছ আমরা লাগাছি, আমরাই কাটি বিক্রি করছি। কথাগুলো দাম্ভিকতার সাথে মুঠোফোনে সাংবাদিকদের বলেন‘ বটেরহাট যুব উন্নয়ন সমিতির সভাপতি রাস্তার গাছ খেঁকো খেজমতপুর গ্রামের মোসলেম উদ্দিন লাল মিয়ার পুত্র শাহীন মিয়া। অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাংবাদিকরা উপজেলা রামনাথপুর ইউনিয়নের বড়মহজিদপুর, রাজারামপুর, খেজমতপুর গ্রামের রাস্তার দু’ধারে সামাজিক বনায়ন কর্মসূচীর আওতায় ৮/১০ বছর আগে ইউক্লিপ্ট্যাস লাগানো হয়। গাছ লাগানো সমিতির একাধিক সদস্য ও রাস্তার ধারের ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকরা অভিযোগ করেন‘ তাদের প্রাপ্য অংশ আত্মসাতের উদ্দেশ্যে গাছ লাগানো সমিতির সভাপতি খেজমতপুর গ্রামের মোসলেম উদ্দিন লাল মিয়ার পুত্র শাহীন মিয়া ও রাজারামপুরের কানু মিয়া ও তারা মিয়া সর্বপ্রকারের নিয়মকানুনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে উল্লেখিত রাস্তার দু’লক্ষাধিক টাকা মূল্যমানের ইউক্লিপ্ট্যাস গাছ কর্তন করে বিক্রি করেছেন। ফলে প্রাপ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত সদস্য ও জমির মালিকরা পীরগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করে। এরই প্রেক্ষিতে পীরগঞ্জ থানার এসআই প্রলয় কুমার বর্মন গত শনিবার ঘটনাস্থ পরিদর্শন করে কর্তনকৃত গাছগুলো আটক দেন। পরে রাতে নামধারী এক তথাকথিত সংবাদ কর্মীর মাধ্যমে মোটা অংকের বিনিময়ে রফাদফা হওয়ায় পুলিশ আটককৃত গাছগুলো ছেড়ে দেয়। রোববার দিনভর জালানী হিসেবে ধাপেরহাটের একটি ইটভাটায় এবং বাকী গোলাইগুলো উপজেলার করিমপুর গ্রামের আব্দুলের পুত্র কাঠ ব্যবসায়ী নূরুল ইসলামের কাছে বিক্রি করে। কাঠ ব্যবসায়ী নূরুল ইসলাম জানান‘ তিন রাস্তার মধ্যে আমি এক রাস্তার গাছের গোলাই ১৫০টাকা সেপ্টি দরে কিনে নিয়ে ধুলগাড়ী গ্রামের জেনাজুল চৌধুরীর ‘ছ’ মিলে ফাড়াইয়ের জন্য মজুত করেছি। গাছের গোলাই পরিবহনকারী টলি চালক কুমারগাড়ী গ্রামের মকবুলের পুত্র লিমন ও আশরাফুল ইসলামের সাথে কথা হলে তারা জানায়‘ কাঠ ব্যবসায়ীর সাথে চুক্তি অনুযায়ী আমরা কাটা গাছ ‘ছ’ মিলে নিয়ে যাচ্ছি। এগুলো কিনেছে করিমপুরের নূরুল ইসলাম। ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর বলেন‘ অবৈধ্যভাবে গাছ কর্তন করায় আমি গাছ আটক দিয়েছিলাম। পীরগঞ্জ থানার এসআই প্রলয় কুমার বর্মনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন‘ ভাই আমার সাথে কথা না বলে ওসি স্যারের সাথে কথা বলেন। ওসি রেজাউল করিম জানান‘ এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কেও কোন অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইউএনও কমল কুমার ঘোষ জানান‘ অভিযোগ পেয়েছি ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।