মাদরাসার প্রভাষক বলাৎকার করলো কিশোরকে ! তদন্ত কমিটি গঠিত
https://www.obolokon24.com/2016/12/rangpur_13.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল পীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি ঃ
পীরগঞ্জ ফাজিল মাদরাসার আরবী প্রভাষক আবারো এক কিশোরকে বলাৎকার করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ঘটনায় ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অপরদিকে একটি পক্ষের সাথে মোটা অংকের লেনদেন হওয়ায় বিষয়টি ধামাচাপা দিতে উঠেপড়ে লেগেছে।
অভিযোগে জানা গেছে, পীরগঞ্জ উপজেলা সদরের ফাজিল মাদরাসার আরবী প্রভাষক নজমাল হক আবারো এক যুবক কে বলাৎকার করেছে। গত ২৭ নভেম্বর রাতে উপজেলার জাফরপাড়া গ্রামে এক ওয়াজ মাহফিল শোনার জন্য ওই প্রভাষক মিলনপুর গ্রামের আসিক মিয়া (১৬) কে সাথে নিয়ে যায়। ওয়াজ মাহফিল শেষে ওই যুবককে জমির মধ্যে নিয়ে গিয়ে জোরপুর্বক বলাৎকার করে। একপর্যায়ে বলাৎকারের শিকার ওই যুবক বিষয়টি তার পরিবারকে জানালে গত ১২ ডিসেম্বর মাদরাসা কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করে। পাশাপাশি বলাৎকারের বিচার চেয়ে সংশি¬ষ্ট কাউন্সিলর গাবুর আলী মন্ডলকেও লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। এরপর বিষয়টি তদন্তের জন্য মাদরাসাটির উপাধ্যক্ষ নেছার আহম্মেদকে প্রধান করে ৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অপর সদস্যরা হলেন সহকারী শিক্ষক আবেদ আলী ও মোস্তাফিজার রহমান সেলিম। কমিটিকে এক সপ্তাহের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট দাখিলের জন্য বলা হয়েছে। একটি পক্ষ বিষয়টি ভিন্নখাতে প্রবাহে মোটা অংকের অর্থ নিয়েছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে বলাৎকারকারী আরবী প্রভাষক নজমাল হক বলেন, আমি ঘটনাটির সাথে জড়িত নই। তদন্ত কমিটি আমাকে জবাব দাখিলের জন্য গত ১৪ ডিসেম্বর নোটিশ দিয়েছে। এর আগেও আমার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করলেও তার সত্যতা মেলেনি। মাদরাসাটির অধ্যক্ষ রুহুল আমিন বলেন, আমরা বিষয়টির লিখিত অভিযোগ পেয়েই তদন্ত কমিটি করে দিয়েছি। ওসি রেজাউল করিম বলেন, বিষয়টি মৌখিকভাবে শুনেছি।
উলে¬খ্য, ওই আরবী প্রভাষক উপজেলার বড়আলমপুর ইউনিয়নের ফতেপুর ফকিরা গ্রামের মৃত. রজ্জব আলীর ছেলে।
পীরগঞ্জ ফাজিল মাদরাসার আরবী প্রভাষক আবারো এক কিশোরকে বলাৎকার করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ঘটনায় ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অপরদিকে একটি পক্ষের সাথে মোটা অংকের লেনদেন হওয়ায় বিষয়টি ধামাচাপা দিতে উঠেপড়ে লেগেছে।
অভিযোগে জানা গেছে, পীরগঞ্জ উপজেলা সদরের ফাজিল মাদরাসার আরবী প্রভাষক নজমাল হক আবারো এক যুবক কে বলাৎকার করেছে। গত ২৭ নভেম্বর রাতে উপজেলার জাফরপাড়া গ্রামে এক ওয়াজ মাহফিল শোনার জন্য ওই প্রভাষক মিলনপুর গ্রামের আসিক মিয়া (১৬) কে সাথে নিয়ে যায়। ওয়াজ মাহফিল শেষে ওই যুবককে জমির মধ্যে নিয়ে গিয়ে জোরপুর্বক বলাৎকার করে। একপর্যায়ে বলাৎকারের শিকার ওই যুবক বিষয়টি তার পরিবারকে জানালে গত ১২ ডিসেম্বর মাদরাসা কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করে। পাশাপাশি বলাৎকারের বিচার চেয়ে সংশি¬ষ্ট কাউন্সিলর গাবুর আলী মন্ডলকেও লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। এরপর বিষয়টি তদন্তের জন্য মাদরাসাটির উপাধ্যক্ষ নেছার আহম্মেদকে প্রধান করে ৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অপর সদস্যরা হলেন সহকারী শিক্ষক আবেদ আলী ও মোস্তাফিজার রহমান সেলিম। কমিটিকে এক সপ্তাহের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট দাখিলের জন্য বলা হয়েছে। একটি পক্ষ বিষয়টি ভিন্নখাতে প্রবাহে মোটা অংকের অর্থ নিয়েছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে বলাৎকারকারী আরবী প্রভাষক নজমাল হক বলেন, আমি ঘটনাটির সাথে জড়িত নই। তদন্ত কমিটি আমাকে জবাব দাখিলের জন্য গত ১৪ ডিসেম্বর নোটিশ দিয়েছে। এর আগেও আমার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করলেও তার সত্যতা মেলেনি। মাদরাসাটির অধ্যক্ষ রুহুল আমিন বলেন, আমরা বিষয়টির লিখিত অভিযোগ পেয়েই তদন্ত কমিটি করে দিয়েছি। ওসি রেজাউল করিম বলেন, বিষয়টি মৌখিকভাবে শুনেছি।
উলে¬খ্য, ওই আরবী প্রভাষক উপজেলার বড়আলমপুর ইউনিয়নের ফতেপুর ফকিরা গ্রামের মৃত. রজ্জব আলীর ছেলে।