গ্রামে গ্রামে চলছে ধান সিদ্ধ
https://www.obolokon24.com/2016/12/nilphamari_67.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ১৯ ডিসেম্বর॥
নবান্নের ধারায় ফসলী জমি হতে আমন ধান কাটাই মাড়াই পর্ব নীলফামারী জেলায় শেষ হয়েছে। এখন কৃষক পরিবারে শুরু হয়েছে ধান সিদ্ধ পর্ব।
নীলফামারীর গ্রামে গ্রামে কৃষক পরিবারের গৃহিনা বছরের প্রয়োজনীয় ভাতের চাল সংগ্রহ করতে রাখতে ধান সিদ্ধে ব্যস্ত সময় পার করছে। ধান সিদ্ধ করার কাজে ব্যবহৃত জ্বালানিও আসে ধান থেকেই। এক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় ধানের খড় কিংবা তুষ।
এমন ধান সিদ্ধের চিত্র দেখা যায় জেলা সদরের ইটাখোলা ইউনিয়নের শিংদই গ্রামে। আজ সোমবার বিকালে ওই গ্রামে গেলে চোখে পড়ে এমন চিত্র। গ্রামের কৃষক আজানুর রহমানের সহধর্মীনী নয়ন আক্তার ধান সিদ্ধ করার কাজে ছিলেন ব্যস্ত। তিনি জানান পরিবারের ৫ সদস্যের জন্য এক বছরের ভাতের চাল প্রয়োজন ১৮ মন। তাই ওই চাল সংগ্রহ করে ঘরে রাখতে ধান সিদ্ধ করছেন।গ্রামের প্রতিটি কৃষক পরিবার একই পন্থায় এই কাজটি করছেন বলে জানান এই কৃষক বধু।
নবান্নের ধারায় ফসলী জমি হতে আমন ধান কাটাই মাড়াই পর্ব নীলফামারী জেলায় শেষ হয়েছে। এখন কৃষক পরিবারে শুরু হয়েছে ধান সিদ্ধ পর্ব।
নীলফামারীর গ্রামে গ্রামে কৃষক পরিবারের গৃহিনা বছরের প্রয়োজনীয় ভাতের চাল সংগ্রহ করতে রাখতে ধান সিদ্ধে ব্যস্ত সময় পার করছে। ধান সিদ্ধ করার কাজে ব্যবহৃত জ্বালানিও আসে ধান থেকেই। এক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় ধানের খড় কিংবা তুষ।
এমন ধান সিদ্ধের চিত্র দেখা যায় জেলা সদরের ইটাখোলা ইউনিয়নের শিংদই গ্রামে। আজ সোমবার বিকালে ওই গ্রামে গেলে চোখে পড়ে এমন চিত্র। গ্রামের কৃষক আজানুর রহমানের সহধর্মীনী নয়ন আক্তার ধান সিদ্ধ করার কাজে ছিলেন ব্যস্ত। তিনি জানান পরিবারের ৫ সদস্যের জন্য এক বছরের ভাতের চাল প্রয়োজন ১৮ মন। তাই ওই চাল সংগ্রহ করে ঘরে রাখতে ধান সিদ্ধ করছেন।গ্রামের প্রতিটি কৃষক পরিবার একই পন্থায় এই কাজটি করছেন বলে জানান এই কৃষক বধু।