নীলফামারীতে ১০২গীর্জায় পালিত হলো বড় দিনের উৎসব
https://www.obolokon24.com/2016/12/nilphamari_36.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ২৫ ডিসেম্বর॥
নীলফামারীর ১০২ গীর্জায় দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালিত হলো খ্রীস্ট ধর্মের শুভ বড় দিনের উৎসব। এ জন্য প্রতিটি গীর্জায় নিরাপক্তা ব্যবস্থা ছিল জোড়দার।
জেলা প্রশাসন সূত্রমতে, জেলার ডিমলা উপজেলায় ৬টি, ডোমারে ৬টি, জলঢাকায় ১৪টি, কিশোরীগঞ্জে ১০টি, সদরে ৬২টি এবং সৈয়দপুর উপজেলায় ৪টি গীর্জা রয়েছে। এসব গীর্জায় আজ রবিবার বড়দিন উপলক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করে খ্রীস্ট ধর্মের অনুসারীরা।
জেলা শহরের ডেনিশ বাংলাদেশ লেপ্রসি মিশন চত্ত্বরের নটখানা লুথারান গীর্জার অনুসারীরা জানান, দিনটিতে সকালে প্রার্থণা শেষে বড়দিনের কেককাটা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিভিন্ন প্রতিযোগীতা ও প্রীতি ভোজ অনুষ্ঠিত হয়। একইভাবে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় খ্রীস্ট ধর্মের অনুসারীরা দিনটি উদযাপন করেছে নানা কর্মসূচির মধ্যামে।
জেলা প্রশাসনের নেছারত শাখার কর্মকর্তা (এনডিসি) ও ভারপ্রাপ্ত জেলা ত্রাণ ও পূর্ণবাসন কর্মকর্তা সুফল চন্দ্র গোলদার জানান, উৎসব পালনের লক্ষ্যে সরকারী ৪২ মেট্রিক টন খয়রাতী চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১০২ গীর্জায়।
পুলিশ প্রশাসনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু মারুফ হোসেন বলেন,‘অন্যান্য ধর্মীয় উৎসবে যে ধরণের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়, বড়দিনের উৎসবেও সকল গীর্জায় সেধরণের নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়।
নীলফামারীর ১০২ গীর্জায় দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালিত হলো খ্রীস্ট ধর্মের শুভ বড় দিনের উৎসব। এ জন্য প্রতিটি গীর্জায় নিরাপক্তা ব্যবস্থা ছিল জোড়দার।
জেলা প্রশাসন সূত্রমতে, জেলার ডিমলা উপজেলায় ৬টি, ডোমারে ৬টি, জলঢাকায় ১৪টি, কিশোরীগঞ্জে ১০টি, সদরে ৬২টি এবং সৈয়দপুর উপজেলায় ৪টি গীর্জা রয়েছে। এসব গীর্জায় আজ রবিবার বড়দিন উপলক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করে খ্রীস্ট ধর্মের অনুসারীরা।
জেলা শহরের ডেনিশ বাংলাদেশ লেপ্রসি মিশন চত্ত্বরের নটখানা লুথারান গীর্জার অনুসারীরা জানান, দিনটিতে সকালে প্রার্থণা শেষে বড়দিনের কেককাটা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিভিন্ন প্রতিযোগীতা ও প্রীতি ভোজ অনুষ্ঠিত হয়। একইভাবে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় খ্রীস্ট ধর্মের অনুসারীরা দিনটি উদযাপন করেছে নানা কর্মসূচির মধ্যামে।
জেলা প্রশাসনের নেছারত শাখার কর্মকর্তা (এনডিসি) ও ভারপ্রাপ্ত জেলা ত্রাণ ও পূর্ণবাসন কর্মকর্তা সুফল চন্দ্র গোলদার জানান, উৎসব পালনের লক্ষ্যে সরকারী ৪২ মেট্রিক টন খয়রাতী চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১০২ গীর্জায়।
পুলিশ প্রশাসনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু মারুফ হোসেন বলেন,‘অন্যান্য ধর্মীয় উৎসবে যে ধরণের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়, বড়দিনের উৎসবেও সকল গীর্জায় সেধরণের নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়।