নীলফামারী পৌর প্যানেল মেয়র ১-সামসুল হকের বরখাস্তের আদেশ ছয় মাসের জন্য স্থগিত
https://www.obolokon24.com/2016/12/nilphamari_30.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ৮ ডিসেম্বর॥
নীলফামারী পৌরসভার তিন নম্বর ওয়াডের কাউন্সিল এবং প্যানেল মেয়র -১ সামসুল হকের সাময়িকভাবে বরখাস্তের আদেশ আগামী ৬ মাসের জন্য মহামান্য হাইকোট স্থগিত করেছেন। সেই সঙ্গে আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্ট দফতর, নীলফামারী জেলা প্রশাসক, নীলফামারী পৌর মেয়র ও পৌর সভার সচিব সহ ৭জনকে কারন দর্শানোর জন্য আদেশও প্রদান করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নীলফামারী বড়বাজার নিজস্ব কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সাংবাদিকদের বিষয়টি অবগত করেন সামছুল হক।
তিনি সাংবাদিকদের তার বিরুদ্ধে সাময়িকভাবে বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহারের জন্য রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোটের বিচারপতি কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ও শেখ হোসেন আরিফ সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চের উক্ত আদেশের কপি তুলে ধরে জানান উচ্চ আদালত গত ২৯ নবেম্বর এই আদেশ প্রদান করেন।
এ বিয়য়ে সামসুল হক আরো জানান স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-সচিব খলিল আহমদ গত ১৮ আগষ্ট ২০১৬ইং স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে (যাহার স্মারক নং ৪৬.০০.০০০০.০৬৩.২৭.০০৬.১৬-৯৭৮) আদেশ দিয়েছিলেন আমার (সামসুল) বিরুদ্ধে নীলফামারীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে দায়েরকৃত নারী শিশু নির্যাতন দমন আদালতে একটি মামলা রয়েছে। যাহার মামলা নং-১২২/০৫। তারই আলোকে স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) আইন, ২০০৯ এর ধারা ৩১ এর উপ ধারা (১) মোতাবেক তাকে সাময়িক ভাবে বরখাস্ত করা হয়।
এ প্রসঙ্গে সামসুল হক সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে বলেন একটি প্রেমিক যুগলের ঘটনায় আমাকে একটি মহল দুই আসামী করে হয়রানীমুলক একটি মামলা দায়ের করে। যা ওই ঘটনার সঙ্গে আমার কোন যোগসুত্র ছিলনা। এমনকি পুলিশের তদন্তে আদালতে দাখিলকৃত অভিযোগপত্রে আমাকে অব্যাহতিও দেয়া হয়েছিল।
নীলফামারী পৌরসভার তিন নম্বর ওয়াডের কাউন্সিল এবং প্যানেল মেয়র -১ সামসুল হকের সাময়িকভাবে বরখাস্তের আদেশ আগামী ৬ মাসের জন্য মহামান্য হাইকোট স্থগিত করেছেন। সেই সঙ্গে আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্ট দফতর, নীলফামারী জেলা প্রশাসক, নীলফামারী পৌর মেয়র ও পৌর সভার সচিব সহ ৭জনকে কারন দর্শানোর জন্য আদেশও প্রদান করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নীলফামারী বড়বাজার নিজস্ব কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সাংবাদিকদের বিষয়টি অবগত করেন সামছুল হক।
তিনি সাংবাদিকদের তার বিরুদ্ধে সাময়িকভাবে বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহারের জন্য রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোটের বিচারপতি কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ও শেখ হোসেন আরিফ সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চের উক্ত আদেশের কপি তুলে ধরে জানান উচ্চ আদালত গত ২৯ নবেম্বর এই আদেশ প্রদান করেন।
এ বিয়য়ে সামসুল হক আরো জানান স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-সচিব খলিল আহমদ গত ১৮ আগষ্ট ২০১৬ইং স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে (যাহার স্মারক নং ৪৬.০০.০০০০.০৬৩.২৭.০০৬.১৬-৯৭৮) আদেশ দিয়েছিলেন আমার (সামসুল) বিরুদ্ধে নীলফামারীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে দায়েরকৃত নারী শিশু নির্যাতন দমন আদালতে একটি মামলা রয়েছে। যাহার মামলা নং-১২২/০৫। তারই আলোকে স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) আইন, ২০০৯ এর ধারা ৩১ এর উপ ধারা (১) মোতাবেক তাকে সাময়িক ভাবে বরখাস্ত করা হয়।
এ প্রসঙ্গে সামসুল হক সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে বলেন একটি প্রেমিক যুগলের ঘটনায় আমাকে একটি মহল দুই আসামী করে হয়রানীমুলক একটি মামলা দায়ের করে। যা ওই ঘটনার সঙ্গে আমার কোন যোগসুত্র ছিলনা। এমনকি পুলিশের তদন্তে আদালতে দাখিলকৃত অভিযোগপত্রে আমাকে অব্যাহতিও দেয়া হয়েছিল।