প্রশ্ন পত্র সরবরাহ নেই॥ নীলফামারীতে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আজকের পরীক্ষা হলো না
https://www.obolokon24.com/2016/12/nilphamari_29.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ১০ ডিসেম্বর॥
প্রশ্নপত্র তৈরি না হওয়ায় নীলফামারী সদর উপজেলা প্রাথমিকের ৪০ হাজার শিক্ষার্থী বার্ষিক পরীক্ষা দিতে পারছে না। সারাদেশের ন্যায় আজ শনিবার থেকে পুর্ব নির্ধারিত রুটিন অনুযায়ী পরীক্ষা শুরু হলেও শুধু মাত্র নীলফামারী সদর উপজেলায় এর ব্যতিক্রম ঘটেছে। এ নিয়ে শিক্ষকরা পড়েছে বিপাকে। সেই সঙ্গে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে প্রথম শ্রেনী হতে চতুর্থ শ্রেনীর শিক্ষার্থীরা তাদের নিজ নিজ বিদ্যালয়ে এসে পরীক্ষা হবে না জানতে পেরে ফিরে গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায় এ জেলার অপর ৫ উপজেলা ডোমার,ডিমলা,জলঢাকা,কিশোরীগঞ্জ ও সৈয়দপুরে যথা নিয়মে পরীক্ষা শুরু হলেও নীলফামারী সদরের ২০৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪০ হাজার শিক্ষার্থীরা আজ শনিবারের পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। সংশ্লিষ্ট সুত্র মতে শনিবারের গনিত পরীক্ষা সবশেষে নেয়া হবে।
নীলফামারী সদর উপজেলার বিভিন্ন সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকগন জানান তারা গতকাল
শুক্রবার সকাল থেকে উপজেলা শিক্ষা অফিসে প্রশ্নপত্র আনতে গেলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা প্রশ্নপত্র সরবরাহ করতে কালক্ষেপন করতে থাকেন। এক পর্যায়ে বিকেলেও প্রশ্ন দিতে না পারায় শনিবারের পরীক্ষাটি সবার শেষে গ্রহণ করা হবে বলে শিক্ষকদের জানিয়ে দেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা।
নীলফামারী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মানিক ভুষন চক্রবর্তি বলেন, একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী কোন পরীক্ষা কখন হবে সেটি নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বার্ষিক পরীক্ষাও সরকারী ক্যালেন্ডার অনুযায়ী হওয়ার কথা কিন্তু প্রশ্নপত্র তৈরি না হওয়ায় প্রথম পরীক্ষা যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সুত্র জানায়, একমাসে আগে পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ করা হয় এবং যথাসময়ে পরীক্ষা সম্পন্নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করার কথা। সে হিসেবে শনিবার থেকে গোটা জেলায় প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণী পর্যন্ত বার্ষিক পরীক্ষার দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।
নীলফামারী সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা(ভারপ্রাপ্ত) খন্দকার শরিফুল ইসলাম জানান, গতকাল শুক্রবার শিক্ষা বিষয়ে এক কর্মশালায় ব্যস্ত থাকায় প্রশ্নপত্রের বিষয়টি সমাধান করতে পারিনি। এ ছাড়া ছাপাখানা (প্রেস) প্রশ্নপত্র সরবরাহ করতে পারে নি। যার কারণে আজকের শনিবারের পরীক্ষা গনিত পরীক্ষা সব শেষে গ্রহণ করা হবে।জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দিলিপ কুমার বণিক জানান বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
প্রশ্নপত্র তৈরি না হওয়ায় নীলফামারী সদর উপজেলা প্রাথমিকের ৪০ হাজার শিক্ষার্থী বার্ষিক পরীক্ষা দিতে পারছে না। সারাদেশের ন্যায় আজ শনিবার থেকে পুর্ব নির্ধারিত রুটিন অনুযায়ী পরীক্ষা শুরু হলেও শুধু মাত্র নীলফামারী সদর উপজেলায় এর ব্যতিক্রম ঘটেছে। এ নিয়ে শিক্ষকরা পড়েছে বিপাকে। সেই সঙ্গে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে প্রথম শ্রেনী হতে চতুর্থ শ্রেনীর শিক্ষার্থীরা তাদের নিজ নিজ বিদ্যালয়ে এসে পরীক্ষা হবে না জানতে পেরে ফিরে গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায় এ জেলার অপর ৫ উপজেলা ডোমার,ডিমলা,জলঢাকা,কিশোরীগঞ্জ ও সৈয়দপুরে যথা নিয়মে পরীক্ষা শুরু হলেও নীলফামারী সদরের ২০৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪০ হাজার শিক্ষার্থীরা আজ শনিবারের পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। সংশ্লিষ্ট সুত্র মতে শনিবারের গনিত পরীক্ষা সবশেষে নেয়া হবে।
নীলফামারী সদর উপজেলার বিভিন্ন সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকগন জানান তারা গতকাল
শুক্রবার সকাল থেকে উপজেলা শিক্ষা অফিসে প্রশ্নপত্র আনতে গেলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা প্রশ্নপত্র সরবরাহ করতে কালক্ষেপন করতে থাকেন। এক পর্যায়ে বিকেলেও প্রশ্ন দিতে না পারায় শনিবারের পরীক্ষাটি সবার শেষে গ্রহণ করা হবে বলে শিক্ষকদের জানিয়ে দেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা।
নীলফামারী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মানিক ভুষন চক্রবর্তি বলেন, একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী কোন পরীক্ষা কখন হবে সেটি নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বার্ষিক পরীক্ষাও সরকারী ক্যালেন্ডার অনুযায়ী হওয়ার কথা কিন্তু প্রশ্নপত্র তৈরি না হওয়ায় প্রথম পরীক্ষা যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সুত্র জানায়, একমাসে আগে পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ করা হয় এবং যথাসময়ে পরীক্ষা সম্পন্নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করার কথা। সে হিসেবে শনিবার থেকে গোটা জেলায় প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণী পর্যন্ত বার্ষিক পরীক্ষার দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।
নীলফামারী সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা(ভারপ্রাপ্ত) খন্দকার শরিফুল ইসলাম জানান, গতকাল শুক্রবার শিক্ষা বিষয়ে এক কর্মশালায় ব্যস্ত থাকায় প্রশ্নপত্রের বিষয়টি সমাধান করতে পারিনি। এ ছাড়া ছাপাখানা (প্রেস) প্রশ্নপত্র সরবরাহ করতে পারে নি। যার কারণে আজকের শনিবারের পরীক্ষা গনিত পরীক্ষা সব শেষে গ্রহণ করা হবে।জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দিলিপ কুমার বণিক জানান বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।