অবলোকনের কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধির সহযোগিতায় হুইল চেয়ার পেলেন শারিরিক প্রতিবন্ধি রহিমা খাতুন
https://www.obolokon24.com/2016/12/kisargang_65.html
অবলোকনের কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধির মোঃ শামীম হোসেন বাবুর সহযোগিতায়
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১৯ ডিসেম্বর॥ হুইল চেয়ার পেল উপজেলা সদর ইউনিয়নের ছিটরাজিব গ্রামের ছাইয়াদার রহমানের স্ত্রী প্রতিবন্ধি রহিমা খাতুন(৫৫)।
শারিরিক প্রতিবন্ধি রহিমা খাতুন একটি হুইল চেয়ারের জন্য দীর্ঘদিন ধরে ধর্না দিয়ে আসছিল চেয়ারম্যান মেম্বারদের কাছে। চেয়ার না পেয়ে হামাগুড়ি দিয়ে কিংবা অন্যদের সহায়তায় এ বাড়ি থেকে ও বাড়ি যাওয়া আসা করতো সে। সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে দৃশ্যটি শামীম হোসেন বাবুর নজরে আসে। ওই সংবাদদাতা সোমবার রহিমা বেগমকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসানের কাছে নিয়ে গেলে তিনি শারিরিক প্রতিবন্ধি রহিমার অবস্থা দেখে তাৎক্ষনিক ভাবে তাকে একটি হুইল চেয়ার প্রদান করেন। এবং খুব দ্রত তাকে প্রতিবন্ধি ভাতা করে দেয়ার আশ্বাস দেন। চেয়ার প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসান, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মাসুদুল হাসান, বিশিষ্ট ঠিকাদার হাবিবুর রহমান ও আজিজার রহমান লেবু প্রমুখ।
হুইল চেয়ার পেয়ে শারিরিক প্রতিবন্ধি রহিমা খাতুন খুশির আনন্দে কেঁদে ফেলেন। তিনি বলেন, আমি একটি চেয়ারের জন্য অনেক কষ্ট করেছি এখন আর হামাগুড়ি দিয়ে চলাফেরা করতে হবেনা।
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১৯ ডিসেম্বর॥ হুইল চেয়ার পেল উপজেলা সদর ইউনিয়নের ছিটরাজিব গ্রামের ছাইয়াদার রহমানের স্ত্রী প্রতিবন্ধি রহিমা খাতুন(৫৫)।
শারিরিক প্রতিবন্ধি রহিমা খাতুন একটি হুইল চেয়ারের জন্য দীর্ঘদিন ধরে ধর্না দিয়ে আসছিল চেয়ারম্যান মেম্বারদের কাছে। চেয়ার না পেয়ে হামাগুড়ি দিয়ে কিংবা অন্যদের সহায়তায় এ বাড়ি থেকে ও বাড়ি যাওয়া আসা করতো সে। সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে দৃশ্যটি শামীম হোসেন বাবুর নজরে আসে। ওই সংবাদদাতা সোমবার রহিমা বেগমকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসানের কাছে নিয়ে গেলে তিনি শারিরিক প্রতিবন্ধি রহিমার অবস্থা দেখে তাৎক্ষনিক ভাবে তাকে একটি হুইল চেয়ার প্রদান করেন। এবং খুব দ্রত তাকে প্রতিবন্ধি ভাতা করে দেয়ার আশ্বাস দেন। চেয়ার প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসান, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মাসুদুল হাসান, বিশিষ্ট ঠিকাদার হাবিবুর রহমান ও আজিজার রহমান লেবু প্রমুখ।
হুইল চেয়ার পেয়ে শারিরিক প্রতিবন্ধি রহিমা খাতুন খুশির আনন্দে কেঁদে ফেলেন। তিনি বলেন, আমি একটি চেয়ারের জন্য অনেক কষ্ট করেছি এখন আর হামাগুড়ি দিয়ে চলাফেরা করতে হবেনা।