প্রশ্নপত্র ফাসের অভিযোগে জলঢাকায় বার্ষিক পরীক্ষা বন্ধ
https://www.obolokon24.com/2016/12/jaldhaka_38.html
মর্তুজা ইসলাম, জলঢাকা, নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর জলঢাকায় প্রশ্নপত্র ফাসের অভিযোগ এনে বন্ধ হয়ে গেছে বার্ষিক পরীক্ষা। রবিবার প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে পরীক্ষা বন্ধ রাখার আদেশ দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহা. রাশেদুল হক প্রধান এবং আগামী দুদিনের মধ্যে প্রধান শিক্ষককে প্রশ্নপত্র ফাসের বিষয়টির সত্যতা আছে কি না তা লিখিত ভাবে জানানোর নির্দেশ দেন তিনি। এতে করে বার্ষিক পরীক্ষা দেওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৮শত শিক্ষার্থী। ঘটনাটি উপজেলা শিমুলবাড়ী ইউনিয়নের এসসি উচ্চ বিদ্যালয়ে। জানা যায়, প্রতিষ্ঠানটিতে বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হয় ২৯ নভেম্বর। ইংরেজি ১ম ও ২য় পত্রের পরীক্ষা ঠিকঠাক হলেও বাংলা ১ম পত্রের পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে এমন অভিযোগ করেন প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং কমিটির কয়েকজন সদস্য। পরে বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবগত করেন। এদিকে পরীক্ষা পুনরায় চালুর করার দাবী নিয়ে রবিবার প্রতিষ্ঠানে ভীড় জমায় শত শত শিক্ষার্থীসহ অভিভাবক। এসময় তারা জানায়, প্রশ্নপত্র ফাসে জড়িত ব্যক্তিদের সুষ্ঠ তদন্ত করে বিচার দাবী করেন। অভিযোগের বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক জ্যোতিষ চন্দ্র রায় জানান, প্রশ্নপত্র ফাস হয়েছে এমন কোন তথ্য প্রমান আমাদের কাছে নেই। অন্যদিকে ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য আতাউর রহমান প্রশ্নপত্র ফাস হয়েছে বলে দাবী করেন। এসসি উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি লাজু ইসলাম জানান, প্রশ্নপত্র ফাস হওয়ার ঘটনা স্কুলে ঘটেনি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাশেদুল হক প্রধান জানান, অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাময়িক ভাবে তদন্তের স্বার্থে পরীক্ষা দুদিন বন্ধ রাখা হয়েছে। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আশরাফ উদ জামান সরকার পরীক্ষা বন্ধ রাখার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, গাইডের সাথে হুবহু মিল রেখে প্রশ্নপত্র করায় এসমস্যার সৃষ্টি হয়েছে বলে আমার মনে হয়।
নীলফামারীর জলঢাকায় প্রশ্নপত্র ফাসের অভিযোগ এনে বন্ধ হয়ে গেছে বার্ষিক পরীক্ষা। রবিবার প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে পরীক্ষা বন্ধ রাখার আদেশ দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহা. রাশেদুল হক প্রধান এবং আগামী দুদিনের মধ্যে প্রধান শিক্ষককে প্রশ্নপত্র ফাসের বিষয়টির সত্যতা আছে কি না তা লিখিত ভাবে জানানোর নির্দেশ দেন তিনি। এতে করে বার্ষিক পরীক্ষা দেওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৮শত শিক্ষার্থী। ঘটনাটি উপজেলা শিমুলবাড়ী ইউনিয়নের এসসি উচ্চ বিদ্যালয়ে। জানা যায়, প্রতিষ্ঠানটিতে বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হয় ২৯ নভেম্বর। ইংরেজি ১ম ও ২য় পত্রের পরীক্ষা ঠিকঠাক হলেও বাংলা ১ম পত্রের পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে এমন অভিযোগ করেন প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং কমিটির কয়েকজন সদস্য। পরে বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবগত করেন। এদিকে পরীক্ষা পুনরায় চালুর করার দাবী নিয়ে রবিবার প্রতিষ্ঠানে ভীড় জমায় শত শত শিক্ষার্থীসহ অভিভাবক। এসময় তারা জানায়, প্রশ্নপত্র ফাসে জড়িত ব্যক্তিদের সুষ্ঠ তদন্ত করে বিচার দাবী করেন। অভিযোগের বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক জ্যোতিষ চন্দ্র রায় জানান, প্রশ্নপত্র ফাস হয়েছে এমন কোন তথ্য প্রমান আমাদের কাছে নেই। অন্যদিকে ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য আতাউর রহমান প্রশ্নপত্র ফাস হয়েছে বলে দাবী করেন। এসসি উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি লাজু ইসলাম জানান, প্রশ্নপত্র ফাস হওয়ার ঘটনা স্কুলে ঘটেনি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাশেদুল হক প্রধান জানান, অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাময়িক ভাবে তদন্তের স্বার্থে পরীক্ষা দুদিন বন্ধ রাখা হয়েছে। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আশরাফ উদ জামান সরকার পরীক্ষা বন্ধ রাখার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, গাইডের সাথে হুবহু মিল রেখে প্রশ্নপত্র করায় এসমস্যার সৃষ্টি হয়েছে বলে আমার মনে হয়।