অসম্পূর্ন প্রশ্নপত্রে ‘ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
https://www.obolokon24.com/2016/12/islamic-university_7.html
হুমায়ুন কবীর জীবন,ইবি প্রতিনিধি
অসম্পূর্ন প্রশ্নপত্রে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদভূক্ত ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার বিকাল ৪টা থেকে ৫টা পর্যন্ত ‘ডি’ ইউনিটের পরীক্ষা অনুর্ষ্ঠিত হয়। এতে ২য় শিফটের ‘বি’ সেটে ১০ নম্বরের ইংরেজি ও ৯ নম্বরের রসায়ন প্রশ্ন কম থাকায় এ অসম্পূর্নতা লক্ষ করা যায়। এ নিয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। পূর্নবার পরীক্ষার দাবিও জানিয়েছেন ভূক্তভূগী ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা।
‘ডি’ ইউনিটের ‘বি’ সেট কোডের প্রশ্নপত্রে দেখা যায়, রসায়ন অংশে ৩০ টি প্রশ্নের স্থানে ২১টি প্রশ্ন এবং ১০ নম্বরের ইংরেজি প্রশ্নের স্থানে কোন প্রশ্ন নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ টি কেন্দ্রের সকল স্থানের প্রশ্নে এ সমস্যা দেখা দেয়। পরে বিজ্ঞান অনুষদের ফটোকপিসহ বিভিন্ন স্থানে প্রশ্নপত্র প্রিন্ট করে তা সরবরাহ করা হয়। কিন্তু, ততোক্ষনে বেশ দেরি হয়ে যাওয়ায় ‘বি’ সেট প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ন উত্তর করতে পারেন নি।
ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বললে সাইফুল নামের এক শিক্ষার্থী জানায়, তাদের পরীক্ষা কক্ষে ২৫ জন শিক্ষার্থীর কাছে ‘বি’ সেট প্রশ্ন পত্র দেয়া হয়। শিক্ষার্থীরা তাদের প্রশ্নপত্র অসম্পূর্নের বিষয়টি কর্তব্যরত শিক্ষকদের জানালে প্রশ্ন পত্র যেভাবে আছে শিক্ষার্থীদেরকে সেভাবে উত্তর করতে বলে। পরীক্ষার সময় ৪০ মিনিট অতিবাহিত হলে সেই কক্ষে ২৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য ৫টি সংশোধিত প্রশ্নপত্র নিয়ে আসা হয় এবং একজন উত্তর শেষ করে অন্য জনকে দিতে বলা হয়। ফলে সময় না থাকায় তারা সকল প্রশ্নের উত্তর করতে পারেন নি।
অপর দিকে ‘এ’ সেট প্রশ্নে কোন সমস্যা না থাকায় ‘এ’ সেট প্রশ্নপত্র প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা নির্বিঘেœ পরীক্ষাকাজ সম্পন্ন করেছেন। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে- একই শিফটে বৈশম্য মূলক প্রশ্নপত্রের উত্তর পত্র মূল্যায়ন করা হবে কিভাবে?
এদিকে প্রশ্নপত্রে এধরনের অসঙ্গতি হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. সেলিম তোহাকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, ব্যাবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. কাজী আখতার হোসেন ও ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এস.এম আব্দুল লতিফ। যত দ্রুত সম্ভব কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
এবিষয়ে ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ইউনিট সমন্বয়কারী প্রফেসর ড. শামসুল আলম বলেন- পরীক্ষার প্রশ্নে কিছুটা অসঙ্গতি ছিল। আমরা খুব দ্রুত এর সমাধান করেছি। ভর্তি পরীক্ষায় এর কোন প্রভাব পড়েনি।
অসম্পূর্ন প্রশ্নপত্রে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদভূক্ত ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার বিকাল ৪টা থেকে ৫টা পর্যন্ত ‘ডি’ ইউনিটের পরীক্ষা অনুর্ষ্ঠিত হয়। এতে ২য় শিফটের ‘বি’ সেটে ১০ নম্বরের ইংরেজি ও ৯ নম্বরের রসায়ন প্রশ্ন কম থাকায় এ অসম্পূর্নতা লক্ষ করা যায়। এ নিয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। পূর্নবার পরীক্ষার দাবিও জানিয়েছেন ভূক্তভূগী ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা।
‘ডি’ ইউনিটের ‘বি’ সেট কোডের প্রশ্নপত্রে দেখা যায়, রসায়ন অংশে ৩০ টি প্রশ্নের স্থানে ২১টি প্রশ্ন এবং ১০ নম্বরের ইংরেজি প্রশ্নের স্থানে কোন প্রশ্ন নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ টি কেন্দ্রের সকল স্থানের প্রশ্নে এ সমস্যা দেখা দেয়। পরে বিজ্ঞান অনুষদের ফটোকপিসহ বিভিন্ন স্থানে প্রশ্নপত্র প্রিন্ট করে তা সরবরাহ করা হয়। কিন্তু, ততোক্ষনে বেশ দেরি হয়ে যাওয়ায় ‘বি’ সেট প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ন উত্তর করতে পারেন নি।
ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বললে সাইফুল নামের এক শিক্ষার্থী জানায়, তাদের পরীক্ষা কক্ষে ২৫ জন শিক্ষার্থীর কাছে ‘বি’ সেট প্রশ্ন পত্র দেয়া হয়। শিক্ষার্থীরা তাদের প্রশ্নপত্র অসম্পূর্নের বিষয়টি কর্তব্যরত শিক্ষকদের জানালে প্রশ্ন পত্র যেভাবে আছে শিক্ষার্থীদেরকে সেভাবে উত্তর করতে বলে। পরীক্ষার সময় ৪০ মিনিট অতিবাহিত হলে সেই কক্ষে ২৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য ৫টি সংশোধিত প্রশ্নপত্র নিয়ে আসা হয় এবং একজন উত্তর শেষ করে অন্য জনকে দিতে বলা হয়। ফলে সময় না থাকায় তারা সকল প্রশ্নের উত্তর করতে পারেন নি।
অপর দিকে ‘এ’ সেট প্রশ্নে কোন সমস্যা না থাকায় ‘এ’ সেট প্রশ্নপত্র প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা নির্বিঘেœ পরীক্ষাকাজ সম্পন্ন করেছেন। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে- একই শিফটে বৈশম্য মূলক প্রশ্নপত্রের উত্তর পত্র মূল্যায়ন করা হবে কিভাবে?
এদিকে প্রশ্নপত্রে এধরনের অসঙ্গতি হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. সেলিম তোহাকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, ব্যাবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. কাজী আখতার হোসেন ও ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এস.এম আব্দুল লতিফ। যত দ্রুত সম্ভব কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
এবিষয়ে ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ইউনিট সমন্বয়কারী প্রফেসর ড. শামসুল আলম বলেন- পরীক্ষার প্রশ্নে কিছুটা অসঙ্গতি ছিল। আমরা খুব দ্রুত এর সমাধান করেছি। ভর্তি পরীক্ষায় এর কোন প্রভাব পড়েনি।