ডোমারে বৃদ্ধের মৃত্যুর কারন নিয়ে জটিলতা
https://www.obolokon24.com/2016/12/domar_84.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডোমারে দুলু মামুদ(৫০) নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যুর কারন নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে।ওই বৃদ্ধ জেলার ডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের নয়ানী বাগডোকরা গ্রামের মৃত আব্বাস আলীর ছেলে।
নিহত বৃদ্ধর বড় ছেলে জালাল হোসেন জানান তার বাবা গতকাল রবিবার (১১ ডিসেম্বর) বিকালে বুকে ব্যাথা অনুভব করছিল। এরপর হার্ট এ্যাটাকে বাড়িতে মারা যায়। কিন্তু গ্রামের একটি প্রতিপক্ষ ঘটনাটি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করে পুলিশ ডেকে এনে বাবার মরদেহ রাতে নিয়ে যায়।তবে এলাকার একটি পক্ষের অভিযোগ একই গ্রামের মৃত নজু মিয়ার ছেলে আবু তাহের বৃদ্ধ দুলু মিয়ার নিকট হাওলাদির পাঁচশত টাকা পেতো। ঘটনার দিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ওই টাকা ফেরতের দাবি নিয়ে গ্রামের আজিজার মিয়ার বাজারের রুস্তম আলীর চায়ের দোকানে তাদের মধ্যে বচসা সৃস্টি হয়। ওই বচসায় পাওনাদার আবু তাহের (৩৫) বৃদ্ধ দুলু মিয়ার গালে থাপ্পর মারে।
এলাকাবাসী তাদের ঝগড়া বিবাদ মিটিয়ে দুলু মামুদকে বাড়ীতে পাঠিয়ে দেয়। বাড়িতে এসে দুলু মামুদ বুকে ব্যাথা অনুভর করতে থাকে। এরপর মারা যান।
এদিকে এলাকাবাসীর অভিযোগ পেয়ে ডোমার থানার এসআই হায়দার আলী ঘটনা স্থলে গিয়ে লাশের সুরতাহাল করে লাশ ময়না তদন্তের জন্য নিয়ে যায় ।
ডোমার থানার ওসি (তদন্ত) হারেসুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, জেলার মর্গে লাশের ময়না তদন্ত শেষে পরিবারের নিকট লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
নীলফামারীর ডোমারে দুলু মামুদ(৫০) নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যুর কারন নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে।ওই বৃদ্ধ জেলার ডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের নয়ানী বাগডোকরা গ্রামের মৃত আব্বাস আলীর ছেলে।
নিহত বৃদ্ধর বড় ছেলে জালাল হোসেন জানান তার বাবা গতকাল রবিবার (১১ ডিসেম্বর) বিকালে বুকে ব্যাথা অনুভব করছিল। এরপর হার্ট এ্যাটাকে বাড়িতে মারা যায়। কিন্তু গ্রামের একটি প্রতিপক্ষ ঘটনাটি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করে পুলিশ ডেকে এনে বাবার মরদেহ রাতে নিয়ে যায়।তবে এলাকার একটি পক্ষের অভিযোগ একই গ্রামের মৃত নজু মিয়ার ছেলে আবু তাহের বৃদ্ধ দুলু মিয়ার নিকট হাওলাদির পাঁচশত টাকা পেতো। ঘটনার দিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ওই টাকা ফেরতের দাবি নিয়ে গ্রামের আজিজার মিয়ার বাজারের রুস্তম আলীর চায়ের দোকানে তাদের মধ্যে বচসা সৃস্টি হয়। ওই বচসায় পাওনাদার আবু তাহের (৩৫) বৃদ্ধ দুলু মিয়ার গালে থাপ্পর মারে।
এলাকাবাসী তাদের ঝগড়া বিবাদ মিটিয়ে দুলু মামুদকে বাড়ীতে পাঠিয়ে দেয়। বাড়িতে এসে দুলু মামুদ বুকে ব্যাথা অনুভর করতে থাকে। এরপর মারা যান।
এদিকে এলাকাবাসীর অভিযোগ পেয়ে ডোমার থানার এসআই হায়দার আলী ঘটনা স্থলে গিয়ে লাশের সুরতাহাল করে লাশ ময়না তদন্তের জন্য নিয়ে যায় ।
ডোমার থানার ওসি (তদন্ত) হারেসুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, জেলার মর্গে লাশের ময়না তদন্ত শেষে পরিবারের নিকট লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।