হলদিবাড়ি-চিলাহাটি রেল যোগাযোগ বিষয়ে কথা বললেন ভারতের ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার উমা শঙ্কর সিং যাদব
https://www.obolokon24.com/2016/12/Haldibari.html
ডেস্কঃ
বন্ধ হয়ে গিয়েছিল হলদিবাড়ি-চিলাহাটি রেল যোগাযোগ। এবার এই লাইনে ফের চালু হতে চলেছে রেল চলাচল। তাই খুশির হাওয়া ভারত ও বাংলাদেশের ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে।পাক-ভারত যুদ্ধের পর চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথ ও স্থলবন্দর বন্ধ হয়ে যায়। এরপর উভয় দেশ স্থাপিত রেলপথটি ১৯৬৫ সালে উঠিয়ে ফেলা হয়েছিল।এবার এই বন্ধ রেলপথ চালু করতে উদ্যোগ নিয়েছে দু’দেশের সরকার। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই এই রেলপথ চালু করার জন্য ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।
NJP থেকে হলদিবাড়ি, ৫৭ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। আর হলদিবাড়ি থেকে চিলাহাটি মাত্র তিন কিলোমিটার রেলপথ পাতলেই রেল যোগাযোগ শুরু হয়ে যাবে দু’দেশের মধ্যে। নতুন লাইন পাতা ছাড়াও হলদিবাড়ি স্টেশনকে আন্তর্জাতিক মানের স্টেশন তৈরি করা হচ্ছে। ২০ ডিসেম্বর ভারত থেকে প্রকাশিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
eenaduindia.com এর বাংলা ভার্সনে সূত্রে জানা যায়, সেই কারণে ১৯ ডিসেম্বর স্টেশন পরিদর্শনে গিয়েছিলেন উত্তর-পূর্ব রেলের কাটিহার ডিভিশনের ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার উমা শঙ্কর সিং যাদব। পরিদর্শনের পর তিনিই দু’দেশের রেল যোগাযোগের কথা জানান। পত্রিকাটির সূত্র অনুযায়ী উত্তর-পূর্ব রেলের কাটিহার ডিভিশনের ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার উমা শঙ্কর সিং যাদব বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। ১০ কোটি টাকা আমরা হাতেও পেয়ে গেছি। তবে কাজের ক্ষেত্রে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। ঘঔচ থেকে হলদিবাড়ি পর্যন্ত ৫৭ কিলোমিটার রেলপথের দু’ধারে ২০ হাজারের বেশি দখলদার আছে। তাদের উচ্ছেদ করতে হবে। বিষয়টি রাজ্য সরকারকে জানানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় জমি পেয়ে গেলে জোরকদমে কাজ করা যাবে।” তিনি আরও বলেন, “মালিগাও কনস্ট্রাকশন বিভাগ কাজটা করবে। বাজেটে রেলমন্ত্রক ভারতের তরফে সাড়ে তিন কিলোমিটার রেলপথ তৈরির প্রস্তাব পাশ করেছে। রেলপথ তৈরির কাজের হচ্ছে। খুব তাড়াতাড়ি কাজ শুরু হবে। ভারত-বংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে আন্তর্জাতিক রেল যোগাযোগ হবে তাই সেই দিক চিন্তা করে আন্তর্জাতিক স্তরে কাজ করা হবে।”
ভারত-বাংলাদেশ এই রেলপথ চালু হওয়ার খবরে উচ্ছ্বসিত ব্যবসায়ী ও সাধারন জনগন।
বন্ধ হয়ে গিয়েছিল হলদিবাড়ি-চিলাহাটি রেল যোগাযোগ। এবার এই লাইনে ফের চালু হতে চলেছে রেল চলাচল। তাই খুশির হাওয়া ভারত ও বাংলাদেশের ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে।পাক-ভারত যুদ্ধের পর চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথ ও স্থলবন্দর বন্ধ হয়ে যায়। এরপর উভয় দেশ স্থাপিত রেলপথটি ১৯৬৫ সালে উঠিয়ে ফেলা হয়েছিল।এবার এই বন্ধ রেলপথ চালু করতে উদ্যোগ নিয়েছে দু’দেশের সরকার। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই এই রেলপথ চালু করার জন্য ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।
NJP থেকে হলদিবাড়ি, ৫৭ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। আর হলদিবাড়ি থেকে চিলাহাটি মাত্র তিন কিলোমিটার রেলপথ পাতলেই রেল যোগাযোগ শুরু হয়ে যাবে দু’দেশের মধ্যে। নতুন লাইন পাতা ছাড়াও হলদিবাড়ি স্টেশনকে আন্তর্জাতিক মানের স্টেশন তৈরি করা হচ্ছে। ২০ ডিসেম্বর ভারত থেকে প্রকাশিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
eenaduindia.com এর বাংলা ভার্সনে সূত্রে জানা যায়, সেই কারণে ১৯ ডিসেম্বর স্টেশন পরিদর্শনে গিয়েছিলেন উত্তর-পূর্ব রেলের কাটিহার ডিভিশনের ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার উমা শঙ্কর সিং যাদব। পরিদর্শনের পর তিনিই দু’দেশের রেল যোগাযোগের কথা জানান। পত্রিকাটির সূত্র অনুযায়ী উত্তর-পূর্ব রেলের কাটিহার ডিভিশনের ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার উমা শঙ্কর সিং যাদব বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। ১০ কোটি টাকা আমরা হাতেও পেয়ে গেছি। তবে কাজের ক্ষেত্রে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। ঘঔচ থেকে হলদিবাড়ি পর্যন্ত ৫৭ কিলোমিটার রেলপথের দু’ধারে ২০ হাজারের বেশি দখলদার আছে। তাদের উচ্ছেদ করতে হবে। বিষয়টি রাজ্য সরকারকে জানানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় জমি পেয়ে গেলে জোরকদমে কাজ করা যাবে।” তিনি আরও বলেন, “মালিগাও কনস্ট্রাকশন বিভাগ কাজটা করবে। বাজেটে রেলমন্ত্রক ভারতের তরফে সাড়ে তিন কিলোমিটার রেলপথ তৈরির প্রস্তাব পাশ করেছে। রেলপথ তৈরির কাজের হচ্ছে। খুব তাড়াতাড়ি কাজ শুরু হবে। ভারত-বংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে আন্তর্জাতিক রেল যোগাযোগ হবে তাই সেই দিক চিন্তা করে আন্তর্জাতিক স্তরে কাজ করা হবে।”
ভারত-বাংলাদেশ এই রেলপথ চালু হওয়ার খবরে উচ্ছ্বসিত ব্যবসায়ী ও সাধারন জনগন।