বাবার লাশ রেখেই পরীক্ষা দিতে হল মেয়েকে!
https://www.obolokon24.com/2016/11/thakurgaon.html
সফিকুল ইসলাম শিল্পী, ঠাকুরগাঁওঃ
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল সন্ধারই গ্রামের ফাতেমা বেগমের ছোট ছেলের মেয়ে সুইটিকে বাবার লাশ রেখেই রানীশনকৈল ডিগ্রী কলেজে অর্নাস ১ম র্বষ পরীক্ষা দিতে হল! তহসিলদার ফজলে আলম ১লা নভেম্বর রাত ১ টা ৩০ মিনিটে হরিপুর রাজবাড়ীর নিজেস্ব শয়ন কক্ষে অসুস্থ্য থেকে মৃত্যবরণ করেন। (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না.........রাজিউন)। তিনি হরিপুরে তহসিলদার হিসেবে চাকুরী করে আসছিলেন । দীর্ঘদিন অসুস্থ্য থেকে দুই মেয়ে ও স্ত্রী রেখে না ফেরার দেশে গমন করেন। ফজলে আলমের বড় ভাই রফিকুল ইসলাম উকিল বলেন ভাইটি আমার দীর্ঘদিন যাবৎ অসুস্থ্য, সঠিক চিকিৎসার অভাবে মারা গেছে। তিনি তার ছোট ভাই ফজলে আলমকে খুব ভালবাসতেন বলতে বলতে কেঁদে ফেলেন। ৮ম শ্রেণিতে বৃত্তি পেয়ে মীরডাঙ্গী হাই স্কুলে মেধা সম্পন্ন ছাত্র হিসেবে খ্যাতি থাকলেও সৎ ও যোগ্যতা বলে এলাকায় তার সুনাম যেমন ছিল তেমনী অত্যন্ত কষ্টে জীবন জীবিকায় জীবনের শেষ মূহুর্তগুলি পার করেন।
বন্ধু প্রধান শিক্ষক বাবর আলী বলেন, বিনা পয়সায় সরকারি চাকুরী হয়েছে। মৃত বাবার সংসারে অনেক কষ্ঠে লেখা পড়া করেছে ফজলে আলম। আ’লীগ নেতা আনিসুর রহমান বাকী বলেন, ফজলের করুন পরিনতি চোখের সামনে অনেককেই অনুধাবন করতে দেখেছি। সে খুব কষ্ট পেয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। প্রত্যক্ষদর্শীমতে, অভাবের সংসারে তহসিলদার ফজলে ছিল সৎ ও যোগ্য। কোন রকমের অপশক্তি ও ক্ষমতা তাকে বিপথে নিতে পারেনি। জাতীয় পার্টি নেতা এ,জেড সুলতান আহম্মেদ বলেন- এই ফজলে আলম একজন মেধা সম্পন্ন সৎ ছেলে ছিল। সে দীর্ঘদিন আমার দুই ছেলেকে প্রাইভেট পড়িয়েছে যা ভুলে যাবার নয়।
হরিপুর তহসিল অফিসের একজন সহকর্মী বলেন- অনেকদিন থেকেই চাকুরী করে এইটুকু বুঝেছি ফজলে আলম একজন সৎ মানুষ। সবসময় ভাল পরামর্শ পেয়েছি।
ফজলে আলম সম্পর্কে ইউ,এন, ও খন্দকার মোঃ নাহিদ হাসান বলেন- হরিপুরের দায়িত্বে থাকার কারনে তার বিষয়টি আমি জানি। তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের দীর্ঘায়ু কামনা করছি। ফজলে আলমের জানাজা দুপুর ৩ টায় সম্পন্ন হয়েছে ।
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল সন্ধারই গ্রামের ফাতেমা বেগমের ছোট ছেলের মেয়ে সুইটিকে বাবার লাশ রেখেই রানীশনকৈল ডিগ্রী কলেজে অর্নাস ১ম র্বষ পরীক্ষা দিতে হল! তহসিলদার ফজলে আলম ১লা নভেম্বর রাত ১ টা ৩০ মিনিটে হরিপুর রাজবাড়ীর নিজেস্ব শয়ন কক্ষে অসুস্থ্য থেকে মৃত্যবরণ করেন। (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না.........রাজিউন)। তিনি হরিপুরে তহসিলদার হিসেবে চাকুরী করে আসছিলেন । দীর্ঘদিন অসুস্থ্য থেকে দুই মেয়ে ও স্ত্রী রেখে না ফেরার দেশে গমন করেন। ফজলে আলমের বড় ভাই রফিকুল ইসলাম উকিল বলেন ভাইটি আমার দীর্ঘদিন যাবৎ অসুস্থ্য, সঠিক চিকিৎসার অভাবে মারা গেছে। তিনি তার ছোট ভাই ফজলে আলমকে খুব ভালবাসতেন বলতে বলতে কেঁদে ফেলেন। ৮ম শ্রেণিতে বৃত্তি পেয়ে মীরডাঙ্গী হাই স্কুলে মেধা সম্পন্ন ছাত্র হিসেবে খ্যাতি থাকলেও সৎ ও যোগ্যতা বলে এলাকায় তার সুনাম যেমন ছিল তেমনী অত্যন্ত কষ্টে জীবন জীবিকায় জীবনের শেষ মূহুর্তগুলি পার করেন।
বন্ধু প্রধান শিক্ষক বাবর আলী বলেন, বিনা পয়সায় সরকারি চাকুরী হয়েছে। মৃত বাবার সংসারে অনেক কষ্ঠে লেখা পড়া করেছে ফজলে আলম। আ’লীগ নেতা আনিসুর রহমান বাকী বলেন, ফজলের করুন পরিনতি চোখের সামনে অনেককেই অনুধাবন করতে দেখেছি। সে খুব কষ্ট পেয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। প্রত্যক্ষদর্শীমতে, অভাবের সংসারে তহসিলদার ফজলে ছিল সৎ ও যোগ্য। কোন রকমের অপশক্তি ও ক্ষমতা তাকে বিপথে নিতে পারেনি। জাতীয় পার্টি নেতা এ,জেড সুলতান আহম্মেদ বলেন- এই ফজলে আলম একজন মেধা সম্পন্ন সৎ ছেলে ছিল। সে দীর্ঘদিন আমার দুই ছেলেকে প্রাইভেট পড়িয়েছে যা ভুলে যাবার নয়।
হরিপুর তহসিল অফিসের একজন সহকর্মী বলেন- অনেকদিন থেকেই চাকুরী করে এইটুকু বুঝেছি ফজলে আলম একজন সৎ মানুষ। সবসময় ভাল পরামর্শ পেয়েছি।
ফজলে আলম সম্পর্কে ইউ,এন, ও খন্দকার মোঃ নাহিদ হাসান বলেন- হরিপুরের দায়িত্বে থাকার কারনে তার বিষয়টি আমি জানি। তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের দীর্ঘায়ু কামনা করছি। ফজলে আলমের জানাজা দুপুর ৩ টায় সম্পন্ন হয়েছে ।