সৈয়দপুরে পাট অধিদপ্তরের উদ্যোগে দিনব্যাপী পাট চাষী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
https://www.obolokon24.com/2016/11/saidpur_3.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি :
আজ বৃহস্পতিবার সৈয়দপুরে পাট অধিদপ্তরের উদ্যোগে দিনব্যাপী এক পাট চাষী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা পরিষদ হলরুমে উচ্চ ফলনশীল (উফশী) পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং উন্নত পাট পচন শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ওই পাট চাষী প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়।
প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অতিরিক্ত সচিব মোছলেহ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে উপিস্থত ছিলেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন পাট অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক যুগ্মসচিব ড. শেখ মহঃ রেজাউল ইসলাম এবং নীলফামারী অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মো. আনোয়ার ইমাম, নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (ডিডি) আলহাজ্ব গোলাম মো. ইদ্রিস ।
সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পাট অধিদপ্তর রংপুর অঞ্চলের সহকারি পরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন।
পরে প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্য শেষে চাষী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন উপজেলা পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা এটি এম তৈবুর রহমান।
অনুষ্ঠানে পাট অধিদপ্তর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মকর্তা,সাংবাদিক ও পাট চাষীরা উপস্থিত ছিলেন।
দিনব্যাপী এ পাট চাষী প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (ডিডি) কৃষিবিদ আলহাজ্ব গোলাম মো. ইদ্রিস, উপজেল কৃষি অফিসার (ইউএও) কৃষিবিদ মোছা. হোমায়রা মন্ডল হিমু। প্রশিক্ষণে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন ও পৌরসভা এলাকার এক শত জন পাট চাষী অংশ নেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অতিরিক্ত সচিব মোছলেহ উদ্দিন বলেন, এক সময় পাটকে বাংলাদেশের সোনালী আঁশ বলা হতো। দেশের প্রধান রপ্তানিকারক কৃষি পণ্য ছিল পাট। বিদেশে পাট রপ্তানি করে অনেক বৈদেশ্যিক মূদ্রা অর্জন হতো। কিন্তু নানাবিধ কারণে পাটের দূর্দিন নেমে আসেন। একে একে দেশের সর্ববৃহৎ নারায়গঞ্জের আদমজী পাটকলসহ অন্যান্য বড় বড় পাটকলগুলো বন্ধ হয়ে পড়ে। পাটের ন্যায্যমূল না পেয়ে পাট চাষীরাও পাট চাষে অনেকটাই আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। কিন্তু বর্তমান সরকার পাটের সেই সোনালী অতীত ফিরিয়ে আনতে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। উন্নতফলনশীল জাতের পাট চাষে নতুন নতুন প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। পাট চাষীদের প্রশিক্ষণ প্রদানসহ পাটবীজ,উপকরণ বিতরণ করা হচ্ছে পাট অধিদপ্তরের মাধ্যমে। পাট চাষীদের উৎপাদিত পাটের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে এবং পাট চাষ বাড়ানোর লক্ষ্যে ধান,চাল,গম,ভূট্টআ,সারও ও চিনির মোড়কে পাটের বস্তা ব্যবহার বাধ্যতামূূলক করা হয়েছে সরকারীভাবে। পাট থেকে এখন নানা রকম পণ্য সামগ্রী উৎপাদন হচ্ছে। সোনালী আঁশ খ্যাত পাটের আবারও সুর্দিন ফিরিয়ে আসবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি পাট চাষীদের বেশি বেশি চাষ চাষ করার জন্য আহবান জানান।
আজ বৃহস্পতিবার সৈয়দপুরে পাট অধিদপ্তরের উদ্যোগে দিনব্যাপী এক পাট চাষী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা পরিষদ হলরুমে উচ্চ ফলনশীল (উফশী) পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং উন্নত পাট পচন শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ওই পাট চাষী প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়।
প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অতিরিক্ত সচিব মোছলেহ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে উপিস্থত ছিলেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন পাট অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক যুগ্মসচিব ড. শেখ মহঃ রেজাউল ইসলাম এবং নীলফামারী অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মো. আনোয়ার ইমাম, নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (ডিডি) আলহাজ্ব গোলাম মো. ইদ্রিস ।
সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পাট অধিদপ্তর রংপুর অঞ্চলের সহকারি পরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন।
পরে প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্য শেষে চাষী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন উপজেলা পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা এটি এম তৈবুর রহমান।
অনুষ্ঠানে পাট অধিদপ্তর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মকর্তা,সাংবাদিক ও পাট চাষীরা উপস্থিত ছিলেন।
দিনব্যাপী এ পাট চাষী প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (ডিডি) কৃষিবিদ আলহাজ্ব গোলাম মো. ইদ্রিস, উপজেল কৃষি অফিসার (ইউএও) কৃষিবিদ মোছা. হোমায়রা মন্ডল হিমু। প্রশিক্ষণে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন ও পৌরসভা এলাকার এক শত জন পাট চাষী অংশ নেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অতিরিক্ত সচিব মোছলেহ উদ্দিন বলেন, এক সময় পাটকে বাংলাদেশের সোনালী আঁশ বলা হতো। দেশের প্রধান রপ্তানিকারক কৃষি পণ্য ছিল পাট। বিদেশে পাট রপ্তানি করে অনেক বৈদেশ্যিক মূদ্রা অর্জন হতো। কিন্তু নানাবিধ কারণে পাটের দূর্দিন নেমে আসেন। একে একে দেশের সর্ববৃহৎ নারায়গঞ্জের আদমজী পাটকলসহ অন্যান্য বড় বড় পাটকলগুলো বন্ধ হয়ে পড়ে। পাটের ন্যায্যমূল না পেয়ে পাট চাষীরাও পাট চাষে অনেকটাই আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। কিন্তু বর্তমান সরকার পাটের সেই সোনালী অতীত ফিরিয়ে আনতে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। উন্নতফলনশীল জাতের পাট চাষে নতুন নতুন প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। পাট চাষীদের প্রশিক্ষণ প্রদানসহ পাটবীজ,উপকরণ বিতরণ করা হচ্ছে পাট অধিদপ্তরের মাধ্যমে। পাট চাষীদের উৎপাদিত পাটের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে এবং পাট চাষ বাড়ানোর লক্ষ্যে ধান,চাল,গম,ভূট্টআ,সারও ও চিনির মোড়কে পাটের বস্তা ব্যবহার বাধ্যতামূূলক করা হয়েছে সরকারীভাবে। পাট থেকে এখন নানা রকম পণ্য সামগ্রী উৎপাদন হচ্ছে। সোনালী আঁশ খ্যাত পাটের আবারও সুর্দিন ফিরিয়ে আসবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি পাট চাষীদের বেশি বেশি চাষ চাষ করার জন্য আহবান জানান।