সৈয়দপুরে ৭ম শ্রেণীর মাদ্রাসা ছাত্রী বাল্যবিয়ের শিকার। সহপাঠীদের ইউএনও অফিস ঘেরাও
https://www.obolokon24.com/2016/11/saidpur_25.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
সৈয়দপুরে ৭ম শ্রেণীর এক মাদ্রাসা ছাত্রী বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে ওই মাদ্রাসা ছাত্রী (১২) ও তাঁর সহপাঠীরা গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় ঘেরাও করে ইউএনও বরাবরে একটি স্মারকলিপি প্রদান দিয়েছে।
জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলার ১ নম্বর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের নিজবাড়ী আলোকদিপাড়া গ্রামের মুরগী ব্যবসায়ী নবিউল ইসলাম কালার কন্যা (১২)। সে একই ইউনিয়নের আইসঢাল খিয়ারপাড়া আলিম এন্ড ভোকেশনাল মাদ্রাসার ৭ম শ্রেণীর ছাত্রী। গত বুধবার (২৩ নভেম্বর) রাতে পার্শ্ববর্তী তারাগঞ্জের রাজমিস্ত্রী লুৎফর রহমানের সাথে তাঁর বিয়ে ঠিক করা হয়। বাল্য বিয়ের আয়োজনের কথা জানতে পেরে ওই ছাত্রী তাৎক্ষণিক বিষয়টি মাদরাসার সুপার আফজাল বিন নাজিরকে জানায়। মাদ্রাসা সুপার ঘটনাটি উপজেলা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নজরে আনেন। পরে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম লোকমানের হস্তক্ষেপে ওই বাল্যবিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়। কিন্তু ওই দিন গভীর রাতে পাশের এক আত্মীয়ের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ওই ছাত্রীর ইচ্ছের বিরুদ্ধে বাল্যবিয়ে দেয় তাঁর পরিবার। গতকাল (বৃহস্পতিবার) ওই মাদরাসা ছাত্রী মাদ্রাসায় এসে প্রথমে ঘটনাটি শিক্ষক-শিক্ষিকাসহ তাঁর সহপাঠীদের অবগত করে। পরবর্তীতে ওই বাল্যবিয়ের প্রতিবাদে বাল্য শিকার ছাত্রীসহ তাঁর সহপাঠীরা গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে এসে ঘেরাও করে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে স্মারকলিপি প্রদান করে। এ সময় মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষিকারাও উপস্থিত ছিলেন।
সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গী ওই ছাত্রীর বাবাকে দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শান্তির আশ্বাস দিলে ক্ষুব্ধ ছাত্রীরা ফিরে যায়।
সৈয়দপুরে ৭ম শ্রেণীর এক মাদ্রাসা ছাত্রী বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে ওই মাদ্রাসা ছাত্রী (১২) ও তাঁর সহপাঠীরা গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় ঘেরাও করে ইউএনও বরাবরে একটি স্মারকলিপি প্রদান দিয়েছে।
জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলার ১ নম্বর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের নিজবাড়ী আলোকদিপাড়া গ্রামের মুরগী ব্যবসায়ী নবিউল ইসলাম কালার কন্যা (১২)। সে একই ইউনিয়নের আইসঢাল খিয়ারপাড়া আলিম এন্ড ভোকেশনাল মাদ্রাসার ৭ম শ্রেণীর ছাত্রী। গত বুধবার (২৩ নভেম্বর) রাতে পার্শ্ববর্তী তারাগঞ্জের রাজমিস্ত্রী লুৎফর রহমানের সাথে তাঁর বিয়ে ঠিক করা হয়। বাল্য বিয়ের আয়োজনের কথা জানতে পেরে ওই ছাত্রী তাৎক্ষণিক বিষয়টি মাদরাসার সুপার আফজাল বিন নাজিরকে জানায়। মাদ্রাসা সুপার ঘটনাটি উপজেলা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নজরে আনেন। পরে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম লোকমানের হস্তক্ষেপে ওই বাল্যবিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়। কিন্তু ওই দিন গভীর রাতে পাশের এক আত্মীয়ের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ওই ছাত্রীর ইচ্ছের বিরুদ্ধে বাল্যবিয়ে দেয় তাঁর পরিবার। গতকাল (বৃহস্পতিবার) ওই মাদরাসা ছাত্রী মাদ্রাসায় এসে প্রথমে ঘটনাটি শিক্ষক-শিক্ষিকাসহ তাঁর সহপাঠীদের অবগত করে। পরবর্তীতে ওই বাল্যবিয়ের প্রতিবাদে বাল্য শিকার ছাত্রীসহ তাঁর সহপাঠীরা গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে এসে ঘেরাও করে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে স্মারকলিপি প্রদান করে। এ সময় মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষিকারাও উপস্থিত ছিলেন।
সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গী ওই ছাত্রীর বাবাকে দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শান্তির আশ্বাস দিলে ক্ষুব্ধ ছাত্রীরা ফিরে যায়।