পীরগাছার দেউতি কলেজে রহস্যজনক চুরি
https://www.obolokon24.com/2016/11/rangpur_88.html
ফজলুর রহমান, পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি
গত সোমবার রাতে রংপুরের পীরগাছার দেউতি উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজে নতুন অধ্যক্ষ যোগদানের এক দিন পরই রহস্যজনক ভাবে অধ্যক্ষের কার্যালয়ের তালা ভেঙ্গে নগদ প্রায়৭০ হাজার টাকা লুট, ৬টি ষ্ট্রিলের আলমারী ভেঙ্গে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তছনছ করা হয়েছে। ওই কক্ষে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনের ব্যালট পেপার ও অন্যান্যে সরঞ্জামাদি থাকলে সেগুলো ঠিক ছিল। এঘটনায় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয়ের নৈশ্য প্রহরী ও হিসাব বিভাগের ৩ ব্যক্তিকে সন্দেহ করলেও মুখ খুলতে রাজি হননি কেউ। ফলে স্পর্শকাতর বিষয়টি নিয়ে রহস্যের দামাদোলে পড়ে আছে শিক্ষক/শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণ।
জানা গেছে, রংপুর-সুন্দরগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের দেউতি বাজার সংলগ্ন দেউতি উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজে গত বৃহস্পতিবার নতুন অধ্যক্ষ হিসেবে পীরগাছা মহিলা কলেজের প্রভাষক এবিএম মিজানুর রহমান সাজু যোগদান করেন। রোববার তিনি প্রথম কর্ম দিবস পালন করেন এবং সোমবার ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে ব্যালট পেপার, বাক্সসহ সরঞ্জামাদি, ৩ শিক্ষকের বেতনের টাকা, শিক্ষার্থীদের বেতন এবং সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দেয়া টাকাসহ মোট ৭০ হাজার ৩০টাকা বিদ্যালয়ের অফিস সহকারি আমির হোসেন, আতিয়ার রহমান ও প্রফুল্ল বাবুর উপস্থিতিতে অধ্যক্ষের রুমে রেখে যান এবিএম মিজানুর রহমান সাজু। ওই রাতে নৈশ্য প্রহরী ইব্রাহিম মিয়াও দায়িত্ব ফাঁকি দিয়ে পূর্বের ন্যায় বাড়িতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। পরদিন গতকাল সোমবার(৩১অক্টোবর) নির্বাচন হওয়ায় সকালে বিদ্যালয়ে লোকজন এসে রহস্যজনক চুরির বিষয়টি জানতে পারেন। পরে পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলিয়া ফেরদৌস জাহান, পীরগাছা থানার ওসি আমিনুল ইসলামসহ কলেজ সংশ্লিষ্ট লোকজন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষক ও স্থানীয় লোকজন জানান, কলেজে টাকা রাখার বিষয়টি যারা জানতেন তারা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন। অন্যদিকে নতুন অধ্যক্ষকে ভয়ভীতি দেখানো ও নির্বাচন বানচাল করতে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে সুত্রে জানা যায়।
এ ব্যাপারে অধ্যক্ষ এবিএম মিজানুর রহমান সাজু বলেন, আমি নতুন যোগদান করেছি। তাই এ বিষয়ে বেশি কিছু বলতে পারছি না। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও পারুল ইউনিয়ন আ,লীগের সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন শেষে এ বিষয়ে মামলা দায়ের করা হবে। তবে কলেজের কেউ জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি জানান।
গত সোমবার রাতে রংপুরের পীরগাছার দেউতি উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজে নতুন অধ্যক্ষ যোগদানের এক দিন পরই রহস্যজনক ভাবে অধ্যক্ষের কার্যালয়ের তালা ভেঙ্গে নগদ প্রায়৭০ হাজার টাকা লুট, ৬টি ষ্ট্রিলের আলমারী ভেঙ্গে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তছনছ করা হয়েছে। ওই কক্ষে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনের ব্যালট পেপার ও অন্যান্যে সরঞ্জামাদি থাকলে সেগুলো ঠিক ছিল। এঘটনায় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয়ের নৈশ্য প্রহরী ও হিসাব বিভাগের ৩ ব্যক্তিকে সন্দেহ করলেও মুখ খুলতে রাজি হননি কেউ। ফলে স্পর্শকাতর বিষয়টি নিয়ে রহস্যের দামাদোলে পড়ে আছে শিক্ষক/শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণ।
জানা গেছে, রংপুর-সুন্দরগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের দেউতি বাজার সংলগ্ন দেউতি উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজে গত বৃহস্পতিবার নতুন অধ্যক্ষ হিসেবে পীরগাছা মহিলা কলেজের প্রভাষক এবিএম মিজানুর রহমান সাজু যোগদান করেন। রোববার তিনি প্রথম কর্ম দিবস পালন করেন এবং সোমবার ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে ব্যালট পেপার, বাক্সসহ সরঞ্জামাদি, ৩ শিক্ষকের বেতনের টাকা, শিক্ষার্থীদের বেতন এবং সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দেয়া টাকাসহ মোট ৭০ হাজার ৩০টাকা বিদ্যালয়ের অফিস সহকারি আমির হোসেন, আতিয়ার রহমান ও প্রফুল্ল বাবুর উপস্থিতিতে অধ্যক্ষের রুমে রেখে যান এবিএম মিজানুর রহমান সাজু। ওই রাতে নৈশ্য প্রহরী ইব্রাহিম মিয়াও দায়িত্ব ফাঁকি দিয়ে পূর্বের ন্যায় বাড়িতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। পরদিন গতকাল সোমবার(৩১অক্টোবর) নির্বাচন হওয়ায় সকালে বিদ্যালয়ে লোকজন এসে রহস্যজনক চুরির বিষয়টি জানতে পারেন। পরে পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলিয়া ফেরদৌস জাহান, পীরগাছা থানার ওসি আমিনুল ইসলামসহ কলেজ সংশ্লিষ্ট লোকজন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষক ও স্থানীয় লোকজন জানান, কলেজে টাকা রাখার বিষয়টি যারা জানতেন তারা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন। অন্যদিকে নতুন অধ্যক্ষকে ভয়ভীতি দেখানো ও নির্বাচন বানচাল করতে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে সুত্রে জানা যায়।
এ ব্যাপারে অধ্যক্ষ এবিএম মিজানুর রহমান সাজু বলেন, আমি নতুন যোগদান করেছি। তাই এ বিষয়ে বেশি কিছু বলতে পারছি না। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও পারুল ইউনিয়ন আ,লীগের সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন শেষে এ বিষয়ে মামলা দায়ের করা হবে। তবে কলেজের কেউ জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি জানান।