পীরগঞ্জে প্রতিমা ক্ষতিগ্রস্থের বিষয়ে পরস্পর বিরোধী অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2016/11/rangpur_6.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল পীরগঞ্জ রংপুর:
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার মিঠিপুর ইউপির দুরামিঠিপুর পূর্ব পাড়ায় হরি মন্দিরে রাধাকৃষ্ণ ও লক্ষ্মী’র প্রতিমা ক্ষতিগ্রস্থ করার বিষয়ে পরস্পর বিরোধী বক্তব্য নিয়ে দু’পক্ষের মাঝে চাপা উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।
জানা গেছে, বর্ণিত গ্রামের শ্রী যাদুরাম চন্দ্রের স্ত্রী জানকি বালা(৫৫) গত ৩ নভেম্বর শেষ বিকেলে মারা যায়। পরদিন ৪ নভেম্বর শুক্রবার সনাতন ধর্মের বিধান অনুযায়ী তার মৃত্যু দেহ দহনের জন্য ঐ গ্রামের শ্মশানে নিয়ে যায়। এসময় একই গ্রামের মৃত. আব্দুস সোবহানের ৪ পুত্র যথাক্রমে সাইফুল ইসলাম, সাইদুল ইসলাম, আব্দুস সালাম মিয়া, সামসুল আলম এস এ রেকর্ডমুলে শ্মশানের ঐ জমি তাদের পৈত্রিক দাবী করে লাশ দাহনে বাঁধা দেয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয়। পরবর্তীতে পুলিশের হস্তক্ষেপে লাশ দাহ করা হয়। শুক্রবার দিবাগত রাতে রহস্যজনকভাবে বর্ণিত খোলা মন্দিরের লক্ষ্মী ও রাধাকৃষ্ণের প্রতিমা ক্ষতিগ্রস্থ করাসহ মন্দিরের বারান্দায় মলত্যাগের ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে শ্মশানের দাবীদার হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন ও এস. এ রেকর্ডমুলে শ্মশানের জায়গাটির দাবীদার মৃত. আব্দুস সোবহানের পুত্ররা পরস্পর বিরোধী অভিযোগে জড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি জানাজানি হলে অদ্য শনিবার সকালে পীরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ, হিন্দু বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদের সম্পাদক প্রদীপ কুমার বিশ্বাস পবিত্র, ইউপি চেয়ারম্যান এস.এম ফারুক আহমেদ, বিকালে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ’লীগের সহ সভাপতি মোনায়েম হোসেন সরকার মানু ঐ মন্দির পরিদর্শন করেন।এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যান বলেন; বাংলাদেশ সৌর্হাদ্য ও সম্প্রীতির দেশ। হিন্দু মুসলমানে কোন ভেদাভেদ নাই এখানে আমরা যুগ যুগ ধরে সহবস্থান করছি। প্রতিমা ক্ষতিগ্রস্থ করার বিষয়টি নিয়ে বিভেদ না করার পরামর্শ দিয়ে বলেন নিরাপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার মিঠিপুর ইউপির দুরামিঠিপুর পূর্ব পাড়ায় হরি মন্দিরে রাধাকৃষ্ণ ও লক্ষ্মী’র প্রতিমা ক্ষতিগ্রস্থ করার বিষয়ে পরস্পর বিরোধী বক্তব্য নিয়ে দু’পক্ষের মাঝে চাপা উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।
জানা গেছে, বর্ণিত গ্রামের শ্রী যাদুরাম চন্দ্রের স্ত্রী জানকি বালা(৫৫) গত ৩ নভেম্বর শেষ বিকেলে মারা যায়। পরদিন ৪ নভেম্বর শুক্রবার সনাতন ধর্মের বিধান অনুযায়ী তার মৃত্যু দেহ দহনের জন্য ঐ গ্রামের শ্মশানে নিয়ে যায়। এসময় একই গ্রামের মৃত. আব্দুস সোবহানের ৪ পুত্র যথাক্রমে সাইফুল ইসলাম, সাইদুল ইসলাম, আব্দুস সালাম মিয়া, সামসুল আলম এস এ রেকর্ডমুলে শ্মশানের ঐ জমি তাদের পৈত্রিক দাবী করে লাশ দাহনে বাঁধা দেয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয়। পরবর্তীতে পুলিশের হস্তক্ষেপে লাশ দাহ করা হয়। শুক্রবার দিবাগত রাতে রহস্যজনকভাবে বর্ণিত খোলা মন্দিরের লক্ষ্মী ও রাধাকৃষ্ণের প্রতিমা ক্ষতিগ্রস্থ করাসহ মন্দিরের বারান্দায় মলত্যাগের ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে শ্মশানের দাবীদার হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন ও এস. এ রেকর্ডমুলে শ্মশানের জায়গাটির দাবীদার মৃত. আব্দুস সোবহানের পুত্ররা পরস্পর বিরোধী অভিযোগে জড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি জানাজানি হলে অদ্য শনিবার সকালে পীরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ, হিন্দু বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদের সম্পাদক প্রদীপ কুমার বিশ্বাস পবিত্র, ইউপি চেয়ারম্যান এস.এম ফারুক আহমেদ, বিকালে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ’লীগের সহ সভাপতি মোনায়েম হোসেন সরকার মানু ঐ মন্দির পরিদর্শন করেন।এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যান বলেন; বাংলাদেশ সৌর্হাদ্য ও সম্প্রীতির দেশ। হিন্দু মুসলমানে কোন ভেদাভেদ নাই এখানে আমরা যুগ যুগ ধরে সহবস্থান করছি। প্রতিমা ক্ষতিগ্রস্থ করার বিষয়টি নিয়ে বিভেদ না করার পরামর্শ দিয়ে বলেন নিরাপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।