পীরগঞ্জে মিয়া বাড়ীর জৈষ্ঠ্য সন্তান বকুল মিয়া রংপুর জেলা পরিষদের প্রশাসক পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী
https://www.obolokon24.com/2016/11/rangpur_0.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল পীরগঞ্জ, রংপুরঃ
রংপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে জেলা আওয়ামীলীগ নেতা, বিশিষ্ট সমাজসেবক, পীরগঞ্জের কৃতি সন্তান এ,কে,এম, ছায়াদত হোসেন বকুল প্রশাসক পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী। তিনি আওয়ামীলীগ দলীয় মনোনয়ন পেতে আবেদন করেছেন। তিনি রংপুর জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য সজীব ওয়াজেদ জয় এর তার আপন চাচাতো ভাই হওয়ায় তার প্রার্থীতার খবরে রংপুর জেলায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও ভোটারদের মাঝে নির্বাচনী আমেজ শুরু হয়েছে।
সুত্রে জানা গেছে, আগামী ২৮ ডিসেম্বর জেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রংপুরে নির্বাচনী আমেজ বইছে। এ নির্বাচনে সিটি করপোরেশনের (যদি থাকে) মেয়র, কমিশনার, পৌর মেয়র, কাউন্সিলর, ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বররা ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। রংপুরে ১টি সিটি করপোরেশন, ৩টি পৌরসভা ও ৭৬টি ইউনিয়ন পরিষদের মোট ভোটার সংখ্যা ১ হাজার ৮৮ জন। রংপুর জেলা পরিষদের প্রশাসক পদে প্রার্থী হিসেবে পীরগঞ্জ থেকে একেএম ছায়াদত হোসেন বকুল দলীয় মনোনয়ন চেয়ে গত ১৬ নভেম্বর আওয়ামীলীগের সভানেত্রীর ঢাকাস্থ ধানমন্ডি ৩/এ কার্যালয়ে আবেদন করেছেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়ায় কয়েকদিন ধরেই রংপুর সহ পীরগঞ্জে ভোটার ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। কারণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একমাত্র ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বকুল মিয়ার আপন চাচাতো ভাই। জয় রংপুর জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য। পাশাপাশি গত ৭ আগষ্ট নবগঠিত পীরগঞ্জ পৌরসভায় বকুল মিয়ার আপন ছোট ভাই তাজিমুল ইসলাম শামীম মেয়র পদে (আওয়ামীলীগের মনোনীত) বিপুল ভোটে বিজয়ী হন। উল্লেখিত দুই কারণেই রংপুর জেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে ইতিবাচক সাড়া পড়ে। এবারে রংপুর জেলা পরিষদে নির্বাচনে সজীব ওয়াজেদ জয় এবং পীরগঞ্জের মেয়রের বড় ভাই জেলা পরিষদের প্রশাসক প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে দলীয় মনোনয়ন চাওয়ায় নড়েচড়ে বসেছে দলটির জেলার নেতাকর্মীরা। শুধু তাই নয়, বকুল মিয়াকে পরিষদের প্রশাসক পদে দেখতে ভোটারসহ অনেকেই ইচ্ছাপোষন করেছেন। এখন দিনক্ষন গননা চলছে আওয়ামীলীগ থেকে কে পাচ্ছেন রংপুর জেলা পরিষদের প্রশাসকের মনোনয়ন। এ ব্যাপারে একেএম ছায়াদত হোসেন বকুল বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রী বা সজীব ওয়াজেদ জয়ের আত্বীয় হিসেবে নয়, দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত রয়েছি। কখনো রাজনীতির দাপট বা প্রভাব বিস্তার করিনি। দল যাকে মনোনয়ন দেবে, আমি তার সাথেই থাকবো। তবে আমিও মনোনয়নের দাবীদার। ওই নির্বাচনে আগামী ১ ডিসেম্বর প্রার্থীরা মনোনয়ন পত্র দাখিল করবেন। পাশাপাশি ২৪ ডিসেম্বর আওয়ামীলীগ তাদের দলীয় মনোনয়ন প্রদান করতে পারে বলে বিশ্বস্ত সুত্র জানিয়েছে। রংপুরে প্রশাসক পদে জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মমতাজ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোতাহার হোসেন মওলা, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের কমান্ডার মোসাদ্দেক হোসেন বাবলু, জেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি মতিয়ার রহমানসহ আরও অনেকের নাম শোনা যাচ্ছে।
উলেখ্য, বকুল মিয়া প্রয়াত ড.এম.এ. ওয়াজেদ মিয়া ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান, ও রংপুর জেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি ।
রংপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে জেলা আওয়ামীলীগ নেতা, বিশিষ্ট সমাজসেবক, পীরগঞ্জের কৃতি সন্তান এ,কে,এম, ছায়াদত হোসেন বকুল প্রশাসক পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী। তিনি আওয়ামীলীগ দলীয় মনোনয়ন পেতে আবেদন করেছেন। তিনি রংপুর জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য সজীব ওয়াজেদ জয় এর তার আপন চাচাতো ভাই হওয়ায় তার প্রার্থীতার খবরে রংপুর জেলায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও ভোটারদের মাঝে নির্বাচনী আমেজ শুরু হয়েছে।
সুত্রে জানা গেছে, আগামী ২৮ ডিসেম্বর জেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রংপুরে নির্বাচনী আমেজ বইছে। এ নির্বাচনে সিটি করপোরেশনের (যদি থাকে) মেয়র, কমিশনার, পৌর মেয়র, কাউন্সিলর, ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বররা ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। রংপুরে ১টি সিটি করপোরেশন, ৩টি পৌরসভা ও ৭৬টি ইউনিয়ন পরিষদের মোট ভোটার সংখ্যা ১ হাজার ৮৮ জন। রংপুর জেলা পরিষদের প্রশাসক পদে প্রার্থী হিসেবে পীরগঞ্জ থেকে একেএম ছায়াদত হোসেন বকুল দলীয় মনোনয়ন চেয়ে গত ১৬ নভেম্বর আওয়ামীলীগের সভানেত্রীর ঢাকাস্থ ধানমন্ডি ৩/এ কার্যালয়ে আবেদন করেছেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়ায় কয়েকদিন ধরেই রংপুর সহ পীরগঞ্জে ভোটার ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। কারণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একমাত্র ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বকুল মিয়ার আপন চাচাতো ভাই। জয় রংপুর জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য। পাশাপাশি গত ৭ আগষ্ট নবগঠিত পীরগঞ্জ পৌরসভায় বকুল মিয়ার আপন ছোট ভাই তাজিমুল ইসলাম শামীম মেয়র পদে (আওয়ামীলীগের মনোনীত) বিপুল ভোটে বিজয়ী হন। উল্লেখিত দুই কারণেই রংপুর জেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে ইতিবাচক সাড়া পড়ে। এবারে রংপুর জেলা পরিষদে নির্বাচনে সজীব ওয়াজেদ জয় এবং পীরগঞ্জের মেয়রের বড় ভাই জেলা পরিষদের প্রশাসক প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে দলীয় মনোনয়ন চাওয়ায় নড়েচড়ে বসেছে দলটির জেলার নেতাকর্মীরা। শুধু তাই নয়, বকুল মিয়াকে পরিষদের প্রশাসক পদে দেখতে ভোটারসহ অনেকেই ইচ্ছাপোষন করেছেন। এখন দিনক্ষন গননা চলছে আওয়ামীলীগ থেকে কে পাচ্ছেন রংপুর জেলা পরিষদের প্রশাসকের মনোনয়ন। এ ব্যাপারে একেএম ছায়াদত হোসেন বকুল বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রী বা সজীব ওয়াজেদ জয়ের আত্বীয় হিসেবে নয়, দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত রয়েছি। কখনো রাজনীতির দাপট বা প্রভাব বিস্তার করিনি। দল যাকে মনোনয়ন দেবে, আমি তার সাথেই থাকবো। তবে আমিও মনোনয়নের দাবীদার। ওই নির্বাচনে আগামী ১ ডিসেম্বর প্রার্থীরা মনোনয়ন পত্র দাখিল করবেন। পাশাপাশি ২৪ ডিসেম্বর আওয়ামীলীগ তাদের দলীয় মনোনয়ন প্রদান করতে পারে বলে বিশ্বস্ত সুত্র জানিয়েছে। রংপুরে প্রশাসক পদে জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মমতাজ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোতাহার হোসেন মওলা, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের কমান্ডার মোসাদ্দেক হোসেন বাবলু, জেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি মতিয়ার রহমানসহ আরও অনেকের নাম শোনা যাচ্ছে।
উলেখ্য, বকুল মিয়া প্রয়াত ড.এম.এ. ওয়াজেদ মিয়া ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান, ও রংপুর জেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি ।