নীলফামারীতে পুষ্টি বিষয়ক কর্মশালা
https://www.obolokon24.com/2016/11/nilphamari_24.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী -
শিশুর পুষ্টি বিষয়ক জেলা সম্মনয় কমিটির কর্মশালা আজ বুধবার সকালে নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ইউনিসেফের আয়োজনে, সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রশিদের সভাপতিত্বে মুল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, নীলফামারী জেলা পুষ্টি কর্মকর্তা সানিয়া ইসলাম খন্দকার।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা শাহজালাল খন্দকার, জেলা কৃষি কর্মকর্তা গোলাম মো. ইদ্রিস,জেলা তথ্য অফিসার মোজাম্মেল হক, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার দীলিপ কুমার বণিক, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা ডা. রোখসনা বেগম, নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. মনিরুজ্জামান মনি, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্রের কর্মকর্তা ডা. সিরাজুল ইসলাম, শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. এনামুল হক প্রমুখ।
পুষ্টি কর্মকর্তা সানিয়া ইসলম খন্দকার বলেন, সকল সেক্টরের সার্বিক সহযোগিতা ও সম্বনয় ছাড়া এই বিশাল জনগোষ্টির শিশুদের পুষ্টিহীনতা থেকে মুক্ত করা সম্ভব নয়। তিনি এক পরিসংখ্যানে বলেন, দেশে এখনও শতকরা তিনভাগ শিশু পুষ্টিহীনতায় ভুগছে।
মুল প্রবন্ধে জানা যায়, নীলফামারী জেলার ছয় উপজেলায় অপুষ্টিতে প্রায় দুই হাজার ৪০০ শিশু ভুগছে। এর মধ্যে কিশোরীগঞ্জ উপজেলায় অপুষ্টি জনিত শিশুর সংখ্যা অনেক বেশী।
কর্মশালয়,সাংবাদিক, সরকারী, বেসরকারী কর্মকর্তাসহ বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিগন উপস্থিত ছিলেন। কর্মশালায় জানানো হয়, সরকারের পক্ষ থেকে আগামী তিন মাসের মধ্যে এই কর্মসুচির ব্যাপক প্রচার ও প্রসার ঘটানো হবে।#
শিশুর পুষ্টি বিষয়ক জেলা সম্মনয় কমিটির কর্মশালা আজ বুধবার সকালে নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ইউনিসেফের আয়োজনে, সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রশিদের সভাপতিত্বে মুল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, নীলফামারী জেলা পুষ্টি কর্মকর্তা সানিয়া ইসলাম খন্দকার।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা শাহজালাল খন্দকার, জেলা কৃষি কর্মকর্তা গোলাম মো. ইদ্রিস,জেলা তথ্য অফিসার মোজাম্মেল হক, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার দীলিপ কুমার বণিক, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা ডা. রোখসনা বেগম, নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. মনিরুজ্জামান মনি, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্রের কর্মকর্তা ডা. সিরাজুল ইসলাম, শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. এনামুল হক প্রমুখ।
পুষ্টি কর্মকর্তা সানিয়া ইসলম খন্দকার বলেন, সকল সেক্টরের সার্বিক সহযোগিতা ও সম্বনয় ছাড়া এই বিশাল জনগোষ্টির শিশুদের পুষ্টিহীনতা থেকে মুক্ত করা সম্ভব নয়। তিনি এক পরিসংখ্যানে বলেন, দেশে এখনও শতকরা তিনভাগ শিশু পুষ্টিহীনতায় ভুগছে।
মুল প্রবন্ধে জানা যায়, নীলফামারী জেলার ছয় উপজেলায় অপুষ্টিতে প্রায় দুই হাজার ৪০০ শিশু ভুগছে। এর মধ্যে কিশোরীগঞ্জ উপজেলায় অপুষ্টি জনিত শিশুর সংখ্যা অনেক বেশী।
কর্মশালয়,সাংবাদিক, সরকারী, বেসরকারী কর্মকর্তাসহ বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিগন উপস্থিত ছিলেন। কর্মশালায় জানানো হয়, সরকারের পক্ষ থেকে আগামী তিন মাসের মধ্যে এই কর্মসুচির ব্যাপক প্রচার ও প্রসার ঘটানো হবে।#