সুন্দরগঞ্জে তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী ধর্ষণ। থানায় মামলা দায়ের
https://www.obolokon24.com/2016/11/gaibandha_93.html
নুরুল আলম ডাকুয়া সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ১০ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করেছে তারই প্রতিবেশি ২ সন্তানের জনক।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার বিকাল আনুমানিক ৪টা ৩০ মিনিটে উপজেলার তারাপুর ইউনিয়নের ঘগোয়া গ্রামের (চরকের হাট) গ্রামের কমলেন্দুর পুত্র ২ সন্তানের জনক তপন চন্দ্র (৩৫) একই গ্রামের প্রতিবেশী সুভাষ চন্দ্রের ১০ বছরের কন্যা কে সু-কৌশলে তার নিজ ফাঁকা বাড়িতে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক পশ্চিত দুয়ারী চৌচালা টিনে ঘরে ধর্ষণ করে। এসময় শিশুটির চিৎকারে আশ-পাশের লোকজন ঘটনাস্থলে গেলে তপন পালিয়ে যায়। প্রথমে সুন্দরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলে কতব্যরত ডাক্তার শিশুটির অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে ওই দিনেই উন্নত চিকিৎসার জন্য রেফাট করেন। শিশুটি ঘগোয়া বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণির ছাত্রী। ধর্ষিতা অবস্থার অবনতি হলে গাইবান্ধা সদর হাসপাতাল তাকে রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে রেফাট করেন। আলোচিত ঘটনায় ধর্ষিতার বাবা সুভাষ চন্দ্র রায় বাদি হয়ে একমাত্র আসামী তপনকে আসামী করে শিশু নির্যাতন দমন সংশোধনী আইন/০৩ এর ৯(১) রুজু করা হয়েছে। যাহার মামলা নং-২১, তাং-১৬/১১/২০১৬ইং। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলা আসামীকে গ্রেফতার করা হয়নি। মামলার আইও এসআই আব্দুল জলিলের সঙ্গে কথা বলছে তিনি জানান, আসামী পলাতক অবস্থায় রয়েছে। তবে গ্রেফতারের জোর প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ১০ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করেছে তারই প্রতিবেশি ২ সন্তানের জনক।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার বিকাল আনুমানিক ৪টা ৩০ মিনিটে উপজেলার তারাপুর ইউনিয়নের ঘগোয়া গ্রামের (চরকের হাট) গ্রামের কমলেন্দুর পুত্র ২ সন্তানের জনক তপন চন্দ্র (৩৫) একই গ্রামের প্রতিবেশী সুভাষ চন্দ্রের ১০ বছরের কন্যা কে সু-কৌশলে তার নিজ ফাঁকা বাড়িতে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক পশ্চিত দুয়ারী চৌচালা টিনে ঘরে ধর্ষণ করে। এসময় শিশুটির চিৎকারে আশ-পাশের লোকজন ঘটনাস্থলে গেলে তপন পালিয়ে যায়। প্রথমে সুন্দরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলে কতব্যরত ডাক্তার শিশুটির অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে ওই দিনেই উন্নত চিকিৎসার জন্য রেফাট করেন। শিশুটি ঘগোয়া বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণির ছাত্রী। ধর্ষিতা অবস্থার অবনতি হলে গাইবান্ধা সদর হাসপাতাল তাকে রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে রেফাট করেন। আলোচিত ঘটনায় ধর্ষিতার বাবা সুভাষ চন্দ্র রায় বাদি হয়ে একমাত্র আসামী তপনকে আসামী করে শিশু নির্যাতন দমন সংশোধনী আইন/০৩ এর ৯(১) রুজু করা হয়েছে। যাহার মামলা নং-২১, তাং-১৬/১১/২০১৬ইং। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলা আসামীকে গ্রেফতার করা হয়নি। মামলার আইও এসআই আব্দুল জলিলের সঙ্গে কথা বলছে তিনি জানান, আসামী পলাতক অবস্থায় রয়েছে। তবে গ্রেফতারের জোর প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।