সুন্দরগঞ্জের কাপাসিয়া ইউনিয়নের কমপক্ষে ৭ কেন্দ্র অধিক ঝুঁকিপূর্ণ
https://www.obolokon24.com/2016/11/gaibandha_48.html
নুরুল আলম ডাকুয়া সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
আর মাত্র ৫দিন পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ১৫ নং কাপাসিয়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি’র) সাধারণ নির্বাচন।
জানা যায়, তিস্তা নদী বিধৌত এই ইউনিয়নে মোট ভোটারের সংখ্যা ১০ হাজার ৪শ ১৮ জন। এরমধ্যে পুরুষ ৫ হাজার ১শ ৩৪ ও মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৫ হাজার ২শ ৮৪ জন।
নির্বাচনের জন্য নিয়োজিত রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা পল্লী উন্নয়ন অফিসার-এনামুল হক জানান বিশাল আয়তাকার বিশিষ্ট এই কাপাসিয়া ইউনিয়ন দিয়ে নদ-নদী প্রবাহিত হওয়ায় যোগাযোগ বিছিন্নতার ফলে চরম বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে। অবাধ-নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে সার্বিক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। এজন্য তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করে বলেন-চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন- জাপা মনোনীত জালাল উদ্দিন সরকার (লাঙ্গল),আ’লীগের লায়েক আলী খাঁন (নৌকা), বিএনপি’র জামলা উদ্দিন (ধানের শীষ) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মঞ্জু মিয়া (চশমা)। এছাড়া, ৩টি সংরক্ষিত আসনে ১১ জন, ৯টি ওয়ার্ডে একটি করে সাধারণ সদস্য পদের স্থলে ২৪ জনসহ ৩ পদে মোট ৩৯ জন প্রার্থী বিজয় লাভের জন্য পারস্পরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। থানা অফিসার ইনচার্জ- ইসরাইল হোসেন জানান- ইউনিয়নটির ১০টি ভোট কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। এরমধ্যে ৩টি মাঝারি ও অপর ৭টি ভোট কেন্দ্র অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচিত হয়েছে বলে জানা গেছে।
আর মাত্র ৫দিন পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ১৫ নং কাপাসিয়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি’র) সাধারণ নির্বাচন।
জানা যায়, তিস্তা নদী বিধৌত এই ইউনিয়নে মোট ভোটারের সংখ্যা ১০ হাজার ৪শ ১৮ জন। এরমধ্যে পুরুষ ৫ হাজার ১শ ৩৪ ও মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৫ হাজার ২শ ৮৪ জন।
নির্বাচনের জন্য নিয়োজিত রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা পল্লী উন্নয়ন অফিসার-এনামুল হক জানান বিশাল আয়তাকার বিশিষ্ট এই কাপাসিয়া ইউনিয়ন দিয়ে নদ-নদী প্রবাহিত হওয়ায় যোগাযোগ বিছিন্নতার ফলে চরম বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে। অবাধ-নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে সার্বিক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। এজন্য তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করে বলেন-চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন- জাপা মনোনীত জালাল উদ্দিন সরকার (লাঙ্গল),আ’লীগের লায়েক আলী খাঁন (নৌকা), বিএনপি’র জামলা উদ্দিন (ধানের শীষ) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মঞ্জু মিয়া (চশমা)। এছাড়া, ৩টি সংরক্ষিত আসনে ১১ জন, ৯টি ওয়ার্ডে একটি করে সাধারণ সদস্য পদের স্থলে ২৪ জনসহ ৩ পদে মোট ৩৯ জন প্রার্থী বিজয় লাভের জন্য পারস্পরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। থানা অফিসার ইনচার্জ- ইসরাইল হোসেন জানান- ইউনিয়নটির ১০টি ভোট কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। এরমধ্যে ৩টি মাঝারি ও অপর ৭টি ভোট কেন্দ্র অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচিত হয়েছে বলে জানা গেছে।