এরশাদের রাডার ক্রয় মামলা ৩১ মার্চের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ
https://www.obolokon24.com/2016/11/ersad_24.html
ডেস্কঃ
রাষ্ট্রপতি থাকাকালে রাডার কেনায় দুর্নীতির অভিযোগে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলায় যে সাক্ষীদের বক্তব্য শোনা হয়নি, তা শেষে করে ৩১ মার্চের মধ্যে বিচার শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
নতুন করে সাক্ষ্যগ্রহণের বিষয়ে দুদকের একটি আবেদনের শুনানি করে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি জেবিএম হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ বৃহস্পতিবার এই আদেশ দেয়।
আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল শহীদুল ইসলাম খান।
আদেশের পর শহীদুল ইসলাম খান বলেন, অভিযোগপত্রে নাম থাকার সাক্ষীদের মধ্যে যাদের সাক্ষ্য নেয়া হয়নি সেগুলো নিতে বলেছে আদালত। ৩১ মার্চের মধ্যে মামলার কার্যক্রম শেষ করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এর আগে ৮ নভেম্বর সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদের বিরুদ্ধে রাডার কেনায় দুর্নীতির মামলাটিতে পুনরায় সাক্ষীর সাক্ষ্য নিতে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন খারিজ করে দেয় আদালত। ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ কামরুল হোসেন মোল্লা এই আদেশ দেন। নিম্ন আদালতের এই আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করে দুদক।
২১ বছর আগের করা এই মামলা বিচারের চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছানোর পর ২০১৪ সালে ঢাকার তৎকালীন বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আবদুর রশীদ শুনানিতে বিব্রত বোধ করেন। এরপর মামলাটি কামরুল হোসেন মোল্লার আদালতে আসে। তিনি পুনঃসাক্ষ্য নেয়ার আবেদন খারিজ করে দেন।
দুদকের আইনজীবী গত ২১ অক্টোবর মামলায় পুনরায় সাক্ষ্য নেয়ার আবেদন করেছিলেন। তাতে তিনি বলেছিলেন, মামলায় ৩৮ সাক্ষীর মধ্যে ১২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ হয়েছে। ন্যায়বিচারের জন্য মামলাটির নতুন করে সাক্ষ্য নেয়ার প্রয়োজন।
মামলার বিবরণীতে জানা যায়, ১৯৯২ সালের ৪ মে তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরো মামলাটি দায়ের করে। ১৯৯৪ সালের ২৭ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ১৯৯৫ সালের ১২ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
অভিযোগে বলা হয়, তৎকালীন বিমানবাহিনীপ্রধান সদর উদ্দিন আহমেদ প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কাছে বাহিনীর জন্য যুগোপযোগী রাডার ক্রয়ের আবেদন করেন। জিয়াউর রহমানের অনুষ্ঠিত এক সভায় ফ্রান্সের থমসন সিএসএফ কোম্পানি নির্মিত অত্যাধুনিক একটি হাই পাওয়ার রাডার ও দুটি ‘লো লেভেল’ রাডার ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। তৎকালীন সেনাবাহিনীপ্রধান এরশাদসহ অন্য আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে আর্থিক সুবিধাপ্রাপ্ত হয়ে থমসন সিএসএফ কোম্পানির রাডার না কিনে বেশি দামে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্টিং কোম্পানির রাডার কেনেন। এতে সরকারের ৬৪ কোটি চার লাখ ৪২ হাজার ৯১৮ টাকা আর্থিক ক্ষতি হয়।
রাষ্ট্রপতি থাকাকালে রাডার কেনায় দুর্নীতির অভিযোগে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলায় যে সাক্ষীদের বক্তব্য শোনা হয়নি, তা শেষে করে ৩১ মার্চের মধ্যে বিচার শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
নতুন করে সাক্ষ্যগ্রহণের বিষয়ে দুদকের একটি আবেদনের শুনানি করে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি জেবিএম হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ বৃহস্পতিবার এই আদেশ দেয়।
আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল শহীদুল ইসলাম খান।
আদেশের পর শহীদুল ইসলাম খান বলেন, অভিযোগপত্রে নাম থাকার সাক্ষীদের মধ্যে যাদের সাক্ষ্য নেয়া হয়নি সেগুলো নিতে বলেছে আদালত। ৩১ মার্চের মধ্যে মামলার কার্যক্রম শেষ করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এর আগে ৮ নভেম্বর সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদের বিরুদ্ধে রাডার কেনায় দুর্নীতির মামলাটিতে পুনরায় সাক্ষীর সাক্ষ্য নিতে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন খারিজ করে দেয় আদালত। ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ কামরুল হোসেন মোল্লা এই আদেশ দেন। নিম্ন আদালতের এই আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করে দুদক।
২১ বছর আগের করা এই মামলা বিচারের চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছানোর পর ২০১৪ সালে ঢাকার তৎকালীন বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আবদুর রশীদ শুনানিতে বিব্রত বোধ করেন। এরপর মামলাটি কামরুল হোসেন মোল্লার আদালতে আসে। তিনি পুনঃসাক্ষ্য নেয়ার আবেদন খারিজ করে দেন।
দুদকের আইনজীবী গত ২১ অক্টোবর মামলায় পুনরায় সাক্ষ্য নেয়ার আবেদন করেছিলেন। তাতে তিনি বলেছিলেন, মামলায় ৩৮ সাক্ষীর মধ্যে ১২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ হয়েছে। ন্যায়বিচারের জন্য মামলাটির নতুন করে সাক্ষ্য নেয়ার প্রয়োজন।
মামলার বিবরণীতে জানা যায়, ১৯৯২ সালের ৪ মে তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরো মামলাটি দায়ের করে। ১৯৯৪ সালের ২৭ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ১৯৯৫ সালের ১২ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
অভিযোগে বলা হয়, তৎকালীন বিমানবাহিনীপ্রধান সদর উদ্দিন আহমেদ প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কাছে বাহিনীর জন্য যুগোপযোগী রাডার ক্রয়ের আবেদন করেন। জিয়াউর রহমানের অনুষ্ঠিত এক সভায় ফ্রান্সের থমসন সিএসএফ কোম্পানি নির্মিত অত্যাধুনিক একটি হাই পাওয়ার রাডার ও দুটি ‘লো লেভেল’ রাডার ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। তৎকালীন সেনাবাহিনীপ্রধান এরশাদসহ অন্য আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে আর্থিক সুবিধাপ্রাপ্ত হয়ে থমসন সিএসএফ কোম্পানির রাডার না কিনে বেশি দামে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্টিং কোম্পানির রাডার কেনেন। এতে সরকারের ৬৪ কোটি চার লাখ ৪২ হাজার ৯১৮ টাকা আর্থিক ক্ষতি হয়।