ডোমারের সেই ইউপি সদস্য প্রেমিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলেন সেই মেয়েটি
https://www.obolokon24.com/2016/11/domar_21.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ২১ নভেম্বর॥
অবশেষে জামিনে মুক্ত হয়ে সেই তরুণী ইউপি সদস্য ও যুবলীগ নেতা তিতাস রহমান বাবু(২৫) বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছেন। আজ সোমবার নীলফামারী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইবুনালে বাদী হয়ে মেয়েটি ওই মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(১)৩০ ও দ-বিধি ৫০৬ (২) ধারায় তিতাস রহমানকে প্রধান করে তার বাবা, ভগ্নিপতিসহ পাঁচ জনকে আসামী করা হয়েছে।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে প্রকাশ, বামুনিয়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য ওই একই ইউনিয়নের যুবলীগের আহবায়ক তিতাস রহমান ওই তরুণীকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে প্রায় দেড় বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে জোড় পূর্বক দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। এরপর মেয়েটি বিয়ের চাপ দিলে টালবাহানা করতে থাকে। এরই মধ্যে গত বুধবার তিতাস রহমান অন্যত্র বিয়ের প্রস্তুতি নেয়ার খবর পেয়ে বিকেল ৫টার দিকে তিতাসের বাড়িতে অবস্থান নেয় ওই তরুণী। এসময় তিতাস বাড়ি থেকে পালিয়ে গেলে তার বাবা মশিয়ার রহমান তরুণীকে বাড়িতে রাতে থাকতে বলেন এবং পরদিন তিতাসকে নিয়ে এসে বিয়ে দেয়ার কথা বলে আশ্বস্ত করেন। কিন্তু পরদিন বিয়ে না দিয়ে ডোমার থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ মেয়েটিকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। গত রবিবার ওই মামলায় আদালতে জামিন পেয়ে আজ সোমবার মামলাটি দায়ের করেন।
তরুণীর মামলার পক্ষের আইনজীবী মো. আখতারুজ্জামান রাজু বলেন, আদালত মামলাটি গ্রহন করেছেন।
তিনি বলেন, তরুণীকে ধর্ষণ, ধর্ষণের কাজে সহযোগীতা এবং ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে মামলাটি দায়ের করা হয়।
উল্লেখ্য, তরুণী জোবায়দা আবেদীন জুঁই নীলফামারী সরকারী কলেজের ইসলামের ইতিহাসের ¯œাতক দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ও ডোমার উপজেলার পাঙ্গামটুকপুর ইউনিয়নের মৌজাপাঙ্গা গ্রামের জয়নাল আবেদীনের মেয়ে।
উল্লেখ যে সংক্রান্ত রির্পোট গত দুই দিন অবলোকনে বিস্তারিত প্রকাশিত হয়।
অবশেষে জামিনে মুক্ত হয়ে সেই তরুণী ইউপি সদস্য ও যুবলীগ নেতা তিতাস রহমান বাবু(২৫) বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছেন। আজ সোমবার নীলফামারী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইবুনালে বাদী হয়ে মেয়েটি ওই মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(১)৩০ ও দ-বিধি ৫০৬ (২) ধারায় তিতাস রহমানকে প্রধান করে তার বাবা, ভগ্নিপতিসহ পাঁচ জনকে আসামী করা হয়েছে।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে প্রকাশ, বামুনিয়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য ওই একই ইউনিয়নের যুবলীগের আহবায়ক তিতাস রহমান ওই তরুণীকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে প্রায় দেড় বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে জোড় পূর্বক দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। এরপর মেয়েটি বিয়ের চাপ দিলে টালবাহানা করতে থাকে। এরই মধ্যে গত বুধবার তিতাস রহমান অন্যত্র বিয়ের প্রস্তুতি নেয়ার খবর পেয়ে বিকেল ৫টার দিকে তিতাসের বাড়িতে অবস্থান নেয় ওই তরুণী। এসময় তিতাস বাড়ি থেকে পালিয়ে গেলে তার বাবা মশিয়ার রহমান তরুণীকে বাড়িতে রাতে থাকতে বলেন এবং পরদিন তিতাসকে নিয়ে এসে বিয়ে দেয়ার কথা বলে আশ্বস্ত করেন। কিন্তু পরদিন বিয়ে না দিয়ে ডোমার থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ মেয়েটিকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। গত রবিবার ওই মামলায় আদালতে জামিন পেয়ে আজ সোমবার মামলাটি দায়ের করেন।
তরুণীর মামলার পক্ষের আইনজীবী মো. আখতারুজ্জামান রাজু বলেন, আদালত মামলাটি গ্রহন করেছেন।
তিনি বলেন, তরুণীকে ধর্ষণ, ধর্ষণের কাজে সহযোগীতা এবং ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে মামলাটি দায়ের করা হয়।
উল্লেখ্য, তরুণী জোবায়দা আবেদীন জুঁই নীলফামারী সরকারী কলেজের ইসলামের ইতিহাসের ¯œাতক দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ও ডোমার উপজেলার পাঙ্গামটুকপুর ইউনিয়নের মৌজাপাঙ্গা গ্রামের জয়নাল আবেদীনের মেয়ে।
উল্লেখ যে সংক্রান্ত রির্পোট গত দুই দিন অবলোকনে বিস্তারিত প্রকাশিত হয়।