সোনালী ব্যাংকের যুক্তরাজ্য শাখাকে ৩৩ লাখ পাউন্ড জরিমানা
https://www.obolokon24.com/2016/10/sonali-bank.html
ডেস্কঃ
সোনালী ব্যাংকের যুক্তরাজ্য শাখাকে ৩৩ লাখ পাউন্ড জরিমানা করেছে দেশটির ফিন্যান্সিয়াল কন্ডাক্ট অথরিটি (এফসিএ)। একই সঙ্গে ২৪ সপ্তাহ নতুন কোনো গ্রাহকের কাছ থেকে অর্থ গ্রহণেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে এফসিএ। তবে বাংলাদেশি প্রবাসীরা সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে দেশে রেমিটেন্স পাঠাতে পারবেন।
জরিমানার এই অঙ্ক বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৩ কোটি টাকার বেশি।
এফসিএ’র তদন্তে অর্থপাচার রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থতা ধরা পড়ায় ৩৩ লাখ পাউন্ড জরিমানা করা হয়েছে বলে খবরে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে সোনালী ব্যাংকের যুক্তরাজ্য শাখার অর্থ পাচাররোধ শাখার শীর্ষ কর্মকর্তা স্টিভেন স্মিথকে ব্যাংকিং খাতে একই ধরনের চাকরিতে নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তাকে ব্যক্তিগতভাবে ১৮ হাজার পাউন্ড জরিমানা করা হয়েছে।
এফসিএ জানায়, ২০১০ সালে সতর্ক করার পরও অর্থপাচাররোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি সোনালী ব্যাংকের যুক্তরাজ্য শাখা। ২০১০ সালে ২০ আগস্ট থেকে ২০১৪ সালের জুলাই পর্যন্ত ব্যাংকটি অর্থপাচাররোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নেয়ার প্রমাণ তারা পেয়েছেন।
যুক্তরাজ্যে সোনালী ব্যাংকের লন্ডন, বার্মিংহাম ও ব্র্যাডফোর্ডে ৩টি শাখা অবস্থিত। এতে সরকারের মালিকানা ৫১ শতাংশ।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর যুক্তরাজ্যে সোনালী ব্যাংকের যাত্রা শুরু হলেও নানা অনিয়মের কারণে ১৯৯৯ সালে এর কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এরপর মানি এক্সচেঞ্জে সীমাবদ্ধ ছিল ব্যাংকের কার্যক্রম। ২০০১ সালে সোনালী ব্যাংক ইউকে নামে নতুন করে যাত্রা শুরু হয়।
সোনালী ব্যাংকের যুক্তরাজ্য শাখাকে ৩৩ লাখ পাউন্ড জরিমানা করেছে দেশটির ফিন্যান্সিয়াল কন্ডাক্ট অথরিটি (এফসিএ)। একই সঙ্গে ২৪ সপ্তাহ নতুন কোনো গ্রাহকের কাছ থেকে অর্থ গ্রহণেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে এফসিএ। তবে বাংলাদেশি প্রবাসীরা সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে দেশে রেমিটেন্স পাঠাতে পারবেন।
জরিমানার এই অঙ্ক বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৩ কোটি টাকার বেশি।
এফসিএ’র তদন্তে অর্থপাচার রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থতা ধরা পড়ায় ৩৩ লাখ পাউন্ড জরিমানা করা হয়েছে বলে খবরে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে সোনালী ব্যাংকের যুক্তরাজ্য শাখার অর্থ পাচাররোধ শাখার শীর্ষ কর্মকর্তা স্টিভেন স্মিথকে ব্যাংকিং খাতে একই ধরনের চাকরিতে নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তাকে ব্যক্তিগতভাবে ১৮ হাজার পাউন্ড জরিমানা করা হয়েছে।
এফসিএ জানায়, ২০১০ সালে সতর্ক করার পরও অর্থপাচাররোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি সোনালী ব্যাংকের যুক্তরাজ্য শাখা। ২০১০ সালে ২০ আগস্ট থেকে ২০১৪ সালের জুলাই পর্যন্ত ব্যাংকটি অর্থপাচাররোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নেয়ার প্রমাণ তারা পেয়েছেন।
যুক্তরাজ্যে সোনালী ব্যাংকের লন্ডন, বার্মিংহাম ও ব্র্যাডফোর্ডে ৩টি শাখা অবস্থিত। এতে সরকারের মালিকানা ৫১ শতাংশ।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর যুক্তরাজ্যে সোনালী ব্যাংকের যাত্রা শুরু হলেও নানা অনিয়মের কারণে ১৯৯৯ সালে এর কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এরপর মানি এক্সচেঞ্জে সীমাবদ্ধ ছিল ব্যাংকের কার্যক্রম। ২০০১ সালে সোনালী ব্যাংক ইউকে নামে নতুন করে যাত্রা শুরু হয়।