মিঠাপুকুরে ধর্ষিতা ছাত্রীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার ওসিকে শোকজ, দারোগা সাসপেন্ড!
https://www.obolokon24.com/2016/10/rangur.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল পীরগঞ্জ রংপুর (থেকে)ঃ
অবশেষে মিঠাপুকুরে ধর্ষিতা ছাত্রীর মামলার প্রধান আসামীকে গ্রেফতার, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে সাময়িক সাসপেন্ড এবং ওসিকে শোকজ করা হয়েছে। প্রায় ২ মাস পর গত বুধবার রাতে মিঠাপুকুরের বড়বালা ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের আপন ভাতিজা ছাত্রী ধর্ষন মামলার প্রধান আসামী রাশেদুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়।
জানা গেছে, মিঠাপুকুরের শহীদ জিয়া ছড়ান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেনীর এক ছাত্রী গত ১৩ আগষ্ট টিফিনের সময় বাড়ী ফেরার ফিরছিল। ওই ছাত্রী পথিমধ্যে একটি ষ্টুডিওতে রেজিষ্ট্রেশনের ছবি তোলার জন্য যায়। এ সময় ষ্টুডিও মালিক রাশেদুল ইসলাম তাকে কৌশলে ষ্টুডিও’র ভিতরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষন করে। ধর্ষক রাশেদুল আওয়ামীলীগ নেতা ও বড়বালা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাহেব সরকারের আপন ভাতিজা এবং শাহাজুর রহমান দুলালের ছেলে। ওই ঘটনায় মিঠাপুকুর থানায় মামলা করার অপরাধে প্রভাবশালী ধর্ষকের পরিবার ধর্ষিতার পরিবারকে চাপ প্রয়োগ করলে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ওই ছাত্রীকে বিদ্যালয়ে আসতে নিষেধ করে। অপরদিকে মামলার কার্যক্রমও মুখ থুবড়ে পড়ে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফজলুল হক প্রভাবশালী আসামীকে গ্রেফতার না করা এবং ধর্ষিতার কোন খোঁজ খবর না নেয়ায় রংপুরের পুলিশ সুপার গত মঙ্গলবার তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেন। পাশপাশি মিঠাপুকুর থানার ওসি হুমায়ুক কবিরকে শোকজ করে। এদিকে গত বুধবার দিবাগত রাতে রংপুরের বি সার্কেল এএসপি সাইফুর রহমানের নেতৃত্বে ডিবি পুলিশের একটি বিশেষ দল মিঠাপুকুরের বড়বালা ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের বাড়ীতে গিয়ে ছাত্রী ধর্ষন মামলার প্রধান আসামী রাশেদুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে। এ ব্যাপারে বি সার্কেল এএসপি সাইফুর রহমান জানান, আসামীকে গ্রেফতার না করা এবং ধর্ষিতা ছাত্রীর খবর না নেয়ার অভিযোগে এসপি স্যার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে সাময়িক সাসপেন্ড করেছে। সেইসাথে ওসি হুমায়ুব কবিরকে শোকজ করেছেন।
উল্লেখ্য, ওই ছাত্রীকে বহিষ্কার করার পর রংপুর জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে।
অবশেষে মিঠাপুকুরে ধর্ষিতা ছাত্রীর মামলার প্রধান আসামীকে গ্রেফতার, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে সাময়িক সাসপেন্ড এবং ওসিকে শোকজ করা হয়েছে। প্রায় ২ মাস পর গত বুধবার রাতে মিঠাপুকুরের বড়বালা ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের আপন ভাতিজা ছাত্রী ধর্ষন মামলার প্রধান আসামী রাশেদুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়।
জানা গেছে, মিঠাপুকুরের শহীদ জিয়া ছড়ান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেনীর এক ছাত্রী গত ১৩ আগষ্ট টিফিনের সময় বাড়ী ফেরার ফিরছিল। ওই ছাত্রী পথিমধ্যে একটি ষ্টুডিওতে রেজিষ্ট্রেশনের ছবি তোলার জন্য যায়। এ সময় ষ্টুডিও মালিক রাশেদুল ইসলাম তাকে কৌশলে ষ্টুডিও’র ভিতরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষন করে। ধর্ষক রাশেদুল আওয়ামীলীগ নেতা ও বড়বালা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাহেব সরকারের আপন ভাতিজা এবং শাহাজুর রহমান দুলালের ছেলে। ওই ঘটনায় মিঠাপুকুর থানায় মামলা করার অপরাধে প্রভাবশালী ধর্ষকের পরিবার ধর্ষিতার পরিবারকে চাপ প্রয়োগ করলে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ওই ছাত্রীকে বিদ্যালয়ে আসতে নিষেধ করে। অপরদিকে মামলার কার্যক্রমও মুখ থুবড়ে পড়ে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফজলুল হক প্রভাবশালী আসামীকে গ্রেফতার না করা এবং ধর্ষিতার কোন খোঁজ খবর না নেয়ায় রংপুরের পুলিশ সুপার গত মঙ্গলবার তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেন। পাশপাশি মিঠাপুকুর থানার ওসি হুমায়ুক কবিরকে শোকজ করে। এদিকে গত বুধবার দিবাগত রাতে রংপুরের বি সার্কেল এএসপি সাইফুর রহমানের নেতৃত্বে ডিবি পুলিশের একটি বিশেষ দল মিঠাপুকুরের বড়বালা ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের বাড়ীতে গিয়ে ছাত্রী ধর্ষন মামলার প্রধান আসামী রাশেদুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে। এ ব্যাপারে বি সার্কেল এএসপি সাইফুর রহমান জানান, আসামীকে গ্রেফতার না করা এবং ধর্ষিতা ছাত্রীর খবর না নেয়ার অভিযোগে এসপি স্যার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে সাময়িক সাসপেন্ড করেছে। সেইসাথে ওসি হুমায়ুব কবিরকে শোকজ করেছেন।
উল্লেখ্য, ওই ছাত্রীকে বহিষ্কার করার পর রংপুর জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে।