পীরগঞ্জে ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী বিয়ে হলো!
https://www.obolokon24.com/2016/10/rangpur_92.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল পীরগঞ্জ (রংপুর) থেকেঃ
পীরগঞ্জে ৭ম শ্রেনীর এক ছাত্রীর বিয়ে হলো। রেজিষ্ট্রি ছাড়াই বিয়েটি সম্পন্ন হয়েছে। গত সোমবার রাতে উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে।
জানা গেছে, উপজেলার গোপীনাথপুরের আব্দুল করিম মিয়ার কন্যা তরফমৌজা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী কেমিলি খাতুন। তার সাথে উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নের মাগুড়া গ্রামের সুলতান মিয়ার পুত্র রিয়াজুল (১৮) সাথে বিয়ে হয়। প্রধান শিক্ষক লুৎফর রহমান বলেন, গরীব ঘরের মেয়ে কেমিলি আমার ছাত্রী। তার বিয়ে দিতে নিষেধ করেছি। কিন্তু তার পরিবার শোনেনি। ওই ইউনিয়নের নিকাহ রেজিষ্ট্রার খলিলুর রহমান বলেন, আমি কেমিলির বিয়ে রেজিষ্ট্রি করিনি। বিয়েটি নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে এফিডেভিট করে পড়ানো হয়েছে। এ ধরনের বিয়ে অহরহ হচ্ছে। বিশেষ করে স্কুল, মাদরাসায় পড়–য়া ছাত্রীর অভিভাবকরা নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে এফিডেভিট করে বিয়ে পড়াচ্ছেন, তারা রেজিষ্ট্রিও করে না। ফলে কাজীদেরও কিছু করার থাকে না।
পীরগঞ্জে ৭ম শ্রেনীর এক ছাত্রীর বিয়ে হলো। রেজিষ্ট্রি ছাড়াই বিয়েটি সম্পন্ন হয়েছে। গত সোমবার রাতে উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে।
জানা গেছে, উপজেলার গোপীনাথপুরের আব্দুল করিম মিয়ার কন্যা তরফমৌজা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী কেমিলি খাতুন। তার সাথে উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নের মাগুড়া গ্রামের সুলতান মিয়ার পুত্র রিয়াজুল (১৮) সাথে বিয়ে হয়। প্রধান শিক্ষক লুৎফর রহমান বলেন, গরীব ঘরের মেয়ে কেমিলি আমার ছাত্রী। তার বিয়ে দিতে নিষেধ করেছি। কিন্তু তার পরিবার শোনেনি। ওই ইউনিয়নের নিকাহ রেজিষ্ট্রার খলিলুর রহমান বলেন, আমি কেমিলির বিয়ে রেজিষ্ট্রি করিনি। বিয়েটি নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে এফিডেভিট করে পড়ানো হয়েছে। এ ধরনের বিয়ে অহরহ হচ্ছে। বিশেষ করে স্কুল, মাদরাসায় পড়–য়া ছাত্রীর অভিভাবকরা নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে এফিডেভিট করে বিয়ে পড়াচ্ছেন, তারা রেজিষ্ট্রিও করে না। ফলে কাজীদেরও কিছু করার থাকে না।