পীরগঞ্জে শীতের আমেজে খেজুর রসের সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছেন গাছিরা
https://www.obolokon24.com/2016/10/rangpur_612.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল পীরগঞ্জ রংপুর (থেকে)ঃ
ষড়ঋতুর বাংলাদেশে ভিন্ন ভিন্ন খাবার জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। শীতের আমেজ আসতে না আসতেই খেজুর গাছের রস সংগ্রহকারী গাছুরীরা আটঘাট বেধে নেমেছেন। ষরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে ৩০৮টি গ্রামে প্রায় দুই শতাধিক গাছ থেকে রস সংগ্রহের জন্য গাছ পরিষ্কার, পাতিল সংগ্রহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম একত্রিত করার তোড়জোড়। এ দিকে খোদ উপজেলা সদর থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে মিঠিপুর ইউনিয়নের ভাগজোয়ার গ্রামের ঐতিহ্যবাহী মিয়া পরিবার বানিজ্যিক ভিত্তিতে খেজুর গাছ লাগিয়ে অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বির পাশাপাশি সু-সাধু মিষ্টি রস বিভিন্ন রোগের উপকার করে আসছে। একান্ত আলাপ চারিতায় জানা যায়, ঐ গ্রামের মৃত. আলহাজ্ব শাহ আব্দুল কুদ্দুস মিয়া পারিবারিক ঐতিহ্য বাড়ির সৌন্দর্য ও এলাকার গরীব দুঃখীর ফলের চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যে আম, জাম, লিচু, কাঠাল বাগানের পাশাপাশি প্রায় ৫ শতাধিক খেজুর গাছের চারা রোপণ করেন। তার বাড়ির সামনে পুকুরের পাড়ে আবাদি জমির আইলে দূষণ মুক্ত এই গাছগুলি রোপণ করেন। সুনামধন্য সমাজকর্মী মৃত্যুর পর ৫ ছেলে ৯ মেয়ে জমা-জমি ভাগের পাশাপাশি ফলের বাগান গুলি ভাগ করে নেন। তার ছেলে রতন মিয়া, রফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ আলী, জুলফিকার রহমানের সাথে কথা হলে তারা বলেন, জমির আইলে গাছগুলি লাগানোর ফলে ক্ষেতের ফসলের কোনো প্রকার ক্ষতি হয় না এবং বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। বর্তমান মৌসুমে রস সংগ্রহের পালায় রাজশাহি জেলার বাঘা উপজেলার গাছুরী মকবুল হোসেন, বেলাল মিয়া, আলম মিয়াসহ প্রায় ২০ জন গাছুরী মিয়া পরিবারের গাছগুলি প্রতিটি তিনশত করে টাকা বন্দোবস্ত নিয়েছেন। রস বিক্রির পাশাপাশি গুড় তৈরী করে বাজারে বিক্রি করছে। গাছুরীদের তথ্যমতে জানা যায়, বেলা ২টার সময় গাছে পাতিল লাগালে পরের দিন ভোর বেলা ৮-১০লিটার রস পাওয়া যায়। সকাল বেলা টাটকা সু-সাধু রস সেবন করার জন্য এলাকার দলে দলে লোকজন মিয়া বাড়িতে আসেন। মিয়া পরিবারের লোকজন রস ও গুড় নিজের আত্মীয়স্বজন ছাড়াও দূরসম্পর্কের লোকেরাও মিয়া বাড়ির খাবার খাওয়ার দাবি রাখে। কয়েকজন হোমিওপ্যাথি কবিরাজের সাথে কথা বললে জানা যায়, টাটকা খেজুর রস সেবন করলে কৃমি রোগের উপসম সহ বিভিন্ন প্রকার শারিরীক সমস্যা দূরীভূত হয়।
ষড়ঋতুর বাংলাদেশে ভিন্ন ভিন্ন খাবার জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। শীতের আমেজ আসতে না আসতেই খেজুর গাছের রস সংগ্রহকারী গাছুরীরা আটঘাট বেধে নেমেছেন। ষরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে ৩০৮টি গ্রামে প্রায় দুই শতাধিক গাছ থেকে রস সংগ্রহের জন্য গাছ পরিষ্কার, পাতিল সংগ্রহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম একত্রিত করার তোড়জোড়। এ দিকে খোদ উপজেলা সদর থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে মিঠিপুর ইউনিয়নের ভাগজোয়ার গ্রামের ঐতিহ্যবাহী মিয়া পরিবার বানিজ্যিক ভিত্তিতে খেজুর গাছ লাগিয়ে অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বির পাশাপাশি সু-সাধু মিষ্টি রস বিভিন্ন রোগের উপকার করে আসছে। একান্ত আলাপ চারিতায় জানা যায়, ঐ গ্রামের মৃত. আলহাজ্ব শাহ আব্দুল কুদ্দুস মিয়া পারিবারিক ঐতিহ্য বাড়ির সৌন্দর্য ও এলাকার গরীব দুঃখীর ফলের চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যে আম, জাম, লিচু, কাঠাল বাগানের পাশাপাশি প্রায় ৫ শতাধিক খেজুর গাছের চারা রোপণ করেন। তার বাড়ির সামনে পুকুরের পাড়ে আবাদি জমির আইলে দূষণ মুক্ত এই গাছগুলি রোপণ করেন। সুনামধন্য সমাজকর্মী মৃত্যুর পর ৫ ছেলে ৯ মেয়ে জমা-জমি ভাগের পাশাপাশি ফলের বাগান গুলি ভাগ করে নেন। তার ছেলে রতন মিয়া, রফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ আলী, জুলফিকার রহমানের সাথে কথা হলে তারা বলেন, জমির আইলে গাছগুলি লাগানোর ফলে ক্ষেতের ফসলের কোনো প্রকার ক্ষতি হয় না এবং বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। বর্তমান মৌসুমে রস সংগ্রহের পালায় রাজশাহি জেলার বাঘা উপজেলার গাছুরী মকবুল হোসেন, বেলাল মিয়া, আলম মিয়াসহ প্রায় ২০ জন গাছুরী মিয়া পরিবারের গাছগুলি প্রতিটি তিনশত করে টাকা বন্দোবস্ত নিয়েছেন। রস বিক্রির পাশাপাশি গুড় তৈরী করে বাজারে বিক্রি করছে। গাছুরীদের তথ্যমতে জানা যায়, বেলা ২টার সময় গাছে পাতিল লাগালে পরের দিন ভোর বেলা ৮-১০লিটার রস পাওয়া যায়। সকাল বেলা টাটকা সু-সাধু রস সেবন করার জন্য এলাকার দলে দলে লোকজন মিয়া বাড়িতে আসেন। মিয়া পরিবারের লোকজন রস ও গুড় নিজের আত্মীয়স্বজন ছাড়াও দূরসম্পর্কের লোকেরাও মিয়া বাড়ির খাবার খাওয়ার দাবি রাখে। কয়েকজন হোমিওপ্যাথি কবিরাজের সাথে কথা বললে জানা যায়, টাটকা খেজুর রস সেবন করলে কৃমি রোগের উপসম সহ বিভিন্ন প্রকার শারিরীক সমস্যা দূরীভূত হয়।