ঠাকুরগাঁওয়ে আগুনে পুড়ে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু
https://www.obolokon24.com/2016/10/fire.html
সফিকুল ইসলাম শিল্পী, ঠাকুরগাঁও ঃ
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় আগুনে পুড়ে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে । নিহত পাঁচজন হলেন—পুলিশ সদস্য খরেশ চন্দ্র (৪৫), তাঁর স্ত্রী কেয়া রানী (৩৫), ছেলে নিলয় (১০), মেয়ে নাইস (১৫) ও শ্যালিকা স্বর্ণা রানী (২০)। মঙ্গলবার ভোরে উপজেলার জনগাঁও গ্রামে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।স্থানীয়রা জানায়, ভোরে পুলিশ সদস্য খরেশ চন্দ্রের বাড়িতে আগুন লাগে। মুহূর্তের মধ্যেই আগুন বাড়ির ৫টি ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় কেউ ঘর থেকে বের হতে পারেনি। স্থানীয়ভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগের ৫ জন মারা যান।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পীরগঞ্জ ফায়ার স্টেশনের একটি ইউনিট খরেশ চন্দ্রের স্ত্রী কেয়া রানী ও শ্যালিকা স্বর্ণা রানীর মৃতদেহ উদ্ধার করে। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দগ্ধ তিনজনকে উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যান।নিহত খরেশ চন্দ্রের ভাই হরেশ চন্দ্র জানান, ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতাল থেকে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে খরেশের ছেলে নিলয় এবং হাসপাতালে নেওয়া পর খরেশ ও মেয়ে নাইস মারা যান।এর আগে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের চিকিৎসক রেজওয়ানুল হক জানিয়েছিলেন, দগ্ধদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁদের শরীরের সিংহভাগ পুড়ে গেছে।
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় আগুনে পুড়ে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে । নিহত পাঁচজন হলেন—পুলিশ সদস্য খরেশ চন্দ্র (৪৫), তাঁর স্ত্রী কেয়া রানী (৩৫), ছেলে নিলয় (১০), মেয়ে নাইস (১৫) ও শ্যালিকা স্বর্ণা রানী (২০)। মঙ্গলবার ভোরে উপজেলার জনগাঁও গ্রামে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।স্থানীয়রা জানায়, ভোরে পুলিশ সদস্য খরেশ চন্দ্রের বাড়িতে আগুন লাগে। মুহূর্তের মধ্যেই আগুন বাড়ির ৫টি ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় কেউ ঘর থেকে বের হতে পারেনি। স্থানীয়ভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগের ৫ জন মারা যান।খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পীরগঞ্জ ফায়ার স্টেশনের একটি ইউনিট খরেশ চন্দ্রের স্ত্রী কেয়া রানী ও শ্যালিকা স্বর্ণা রানীর মৃতদেহ উদ্ধার করে। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দগ্ধ তিনজনকে উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যান।নিহত খরেশ চন্দ্রের ভাই হরেশ চন্দ্র জানান, ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতাল থেকে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে খরেশের ছেলে নিলয় এবং হাসপাতালে নেওয়া পর খরেশ ও মেয়ে নাইস মারা যান।এর আগে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের চিকিৎসক রেজওয়ানুল হক জানিয়েছিলেন, দগ্ধদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁদের শরীরের সিংহভাগ পুড়ে গেছে।