ডোমারে মোবাইল চুরির ঘটনায় দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা, সংঘর্ষের আশংকা
https://www.obolokon24.com/2016/10/domar_95.html
আনিছুর রহমান মানিক-ডোমার প্রতিনিধিঃ-
নীলফামারীর ডোমার উপজেলার ডুগডুগি হাট সংলগ্ন ডুগডুগি বড়গাছা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মানাধীন ভবনের শ্রমিকদের মোবাইল ফোন চুরি যাওয়ার ঘটনা নিয়ে ইউপি চেয়ারম্যানসহ দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চলছে। যেকোন সময় সংঘর্ষের আশংকা করছে এলাকাবাসী।
ঘটনার বিবরনে জানা গেছে,গত ২৬ অক্টোবর ভোররাতে ডুগডুগি বড়গাছা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মানাধীন ভবনের শ্রমিকদের ৭টি মোবাইল ফোন ও ৬হাজার দুশত টাকা কে বা কারা চুরি করে নিয়ে যায়।সকালে বিষয়টি ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদকে জানানো হলে তিনি তার দুই চৌকিদার বলরাম রায় ও হরিকান্ত রায়কে দিয়ে ডুগডুগি হাটের পাহারাদার হাফিজুল ইসলামকে তার বাড়ী থেকে ডেকে নিয়ে চেয়ারম্যানের বাড়ীতে নিয়ে যায়। সেখানে হাফিজুলকে চুরি যাওয়া মোবাইল ফোন ও টাকা ফেরতের চাপ দেয় চেয়ারম্যান। হাফিজুলের বাড়ী একই গ্রামে হওয়ায় পরে হাফিজুলের পরিবারের লোকজন এসে হাফিজুলকে সেখান থেকে নিজ বাড়ীতে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ তার গ্রাম পুলিশ দিয়ে আসামী ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনায় ডোমার থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে শুক্রবার ডোমার থানার এসআই মিজান ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি তদন্ত করে।
শনিবার স্থানীয় সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে গেলে হাট এলাকার কয়েক দোকানদার ও এলাকাবাসী জানায়, হাফিজুল গত দুবছর যাবত ডুগডুগি হাটের পাহারাদার নিযুক্ত রয়েছে। দুবছরে হাট এলাকায় কোনপ্রকার চুরি হয়নী। হাফিজুল চোর নয়। এ সময় উত্তর চওড়া বড়গাছা স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক অধির চন্দ্র রায়,নবিউল্লার ছেলে আবুল কাশেম, নইমুদ্দিনের ছেলে মনছুর আলী, হেমারউদ্দিনের ছেলে আব্দুস ছাত্তার জানান, হাটের পাহারাদার হাফিজুলের ভাতিজা লুৎফর রহমানের ছেলে আসাদুজ্জামান গত ইউপি নির্বাচনে সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করেন। এরই প্রেক্ষিতে প্রতিহিংসামূলক চেয়ারম্যান সাহেব আসাদুজ্জামান এবং তার জ্ঞাতিদের নামে মিথ্যা অভিযোগ করে হয়রানী করার চেষ্টা চালাচ্ছে। ডুগডুগি বড়গাছা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মানাধীন ভবনের দায়িত্বে নিয়োজিত ম্যানেজার কহিনুর হোসেন ও শ্রমিক ইউনুছ আলী জানায়,চুরি যাওয়া মোবাইল এবং টাকার বিষয়ে আমরা ইউপি চেয়ারম্যানকে জানিয়েছি।তবে কারো নামে কোন অভিযোগ করিনি। এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ জানায়, অভিযোগ পাওয়ার পর পাহারাদার হাফিজুলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে নেই সেখান থেকে তারা তাকে ছিনিয়ে নেয় তাই আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। বর্তমানে এ ঘটনায় দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে যেকোন সময় সংঘর্ষের আশংকা করছে এলাকাবাসী।
নীলফামারীর ডোমার উপজেলার ডুগডুগি হাট সংলগ্ন ডুগডুগি বড়গাছা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মানাধীন ভবনের শ্রমিকদের মোবাইল ফোন চুরি যাওয়ার ঘটনা নিয়ে ইউপি চেয়ারম্যানসহ দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চলছে। যেকোন সময় সংঘর্ষের আশংকা করছে এলাকাবাসী।
ঘটনার বিবরনে জানা গেছে,গত ২৬ অক্টোবর ভোররাতে ডুগডুগি বড়গাছা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মানাধীন ভবনের শ্রমিকদের ৭টি মোবাইল ফোন ও ৬হাজার দুশত টাকা কে বা কারা চুরি করে নিয়ে যায়।সকালে বিষয়টি ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদকে জানানো হলে তিনি তার দুই চৌকিদার বলরাম রায় ও হরিকান্ত রায়কে দিয়ে ডুগডুগি হাটের পাহারাদার হাফিজুল ইসলামকে তার বাড়ী থেকে ডেকে নিয়ে চেয়ারম্যানের বাড়ীতে নিয়ে যায়। সেখানে হাফিজুলকে চুরি যাওয়া মোবাইল ফোন ও টাকা ফেরতের চাপ দেয় চেয়ারম্যান। হাফিজুলের বাড়ী একই গ্রামে হওয়ায় পরে হাফিজুলের পরিবারের লোকজন এসে হাফিজুলকে সেখান থেকে নিজ বাড়ীতে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ তার গ্রাম পুলিশ দিয়ে আসামী ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনায় ডোমার থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে শুক্রবার ডোমার থানার এসআই মিজান ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি তদন্ত করে।
শনিবার স্থানীয় সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে গেলে হাট এলাকার কয়েক দোকানদার ও এলাকাবাসী জানায়, হাফিজুল গত দুবছর যাবত ডুগডুগি হাটের পাহারাদার নিযুক্ত রয়েছে। দুবছরে হাট এলাকায় কোনপ্রকার চুরি হয়নী। হাফিজুল চোর নয়। এ সময় উত্তর চওড়া বড়গাছা স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক অধির চন্দ্র রায়,নবিউল্লার ছেলে আবুল কাশেম, নইমুদ্দিনের ছেলে মনছুর আলী, হেমারউদ্দিনের ছেলে আব্দুস ছাত্তার জানান, হাটের পাহারাদার হাফিজুলের ভাতিজা লুৎফর রহমানের ছেলে আসাদুজ্জামান গত ইউপি নির্বাচনে সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করেন। এরই প্রেক্ষিতে প্রতিহিংসামূলক চেয়ারম্যান সাহেব আসাদুজ্জামান এবং তার জ্ঞাতিদের নামে মিথ্যা অভিযোগ করে হয়রানী করার চেষ্টা চালাচ্ছে। ডুগডুগি বড়গাছা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মানাধীন ভবনের দায়িত্বে নিয়োজিত ম্যানেজার কহিনুর হোসেন ও শ্রমিক ইউনুছ আলী জানায়,চুরি যাওয়া মোবাইল এবং টাকার বিষয়ে আমরা ইউপি চেয়ারম্যানকে জানিয়েছি।তবে কারো নামে কোন অভিযোগ করিনি। এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ জানায়, অভিযোগ পাওয়ার পর পাহারাদার হাফিজুলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে নেই সেখান থেকে তারা তাকে ছিনিয়ে নেয় তাই আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। বর্তমানে এ ঘটনায় দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে যেকোন সময় সংঘর্ষের আশংকা করছে এলাকাবাসী।