সাংবাদিক ও সচেতন মহলের চাপের মূখে প্রতিবন্ধির টাকা ফেরত দিল মহিলা সদস্য
https://www.obolokon24.com/2016/10/domar_65.html
বিশেষ প্রতিনিধিঃ
জনরোষে ও সাংবাদিকগণের প্রচেষ্টায় প্রতিবন্ধি, বয়স্ক ও বিধবা ভাতার টাকা ফেরত দিতে বাধ্য হলেন ইউপি সংরক্ষিত মহিলা সদস্য।
ডোমার উপজেলার চিলাহাটি ভোগডাবুরী ইউনিয়নে উক্ত টাকাগুলো ফেরত দেওয়া হয়। ভোগডাবুরী ইউনিয়নের ৭,৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের প্রতিবন্ধি, বয়স্ক ও বিধবাগণের অভিযোগের ভিত্তিতে ২২অক্টোবর উক্ত ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে গেলে প্রায় ৭-৮জন ভূক্তভোগী ছাড়াও এলাকাবাসি জানায়, ভোগডাবুরী ইউনিয়নের সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা সদস্য সামসুন্নাহার স্বপ্না ও গ্রাম চৌকিদার মমিনুল ইসলাম প্রতিবন্ধি, বয়স্ক ও বিধাব ভাতার কার্ড (বহি) নিয়ে তাদের কাছে রেখে ভূক্তভোগীগণের কাউকে ৩হাজার, কাউকে ২হাজার ৫’শ আবার কাউকে ১হাজার ২’শ টাকা প্রদান করেছেন।
অভিযোগের ভিত্তিতে মহিলা সদস্য সাসুন্নাহার স্বপ্নার সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি এই প্রতিবেদককে প্রথমে টাকা আতœসাথের কথা অস্বীকার করে পরে জানান, হ্যাঁ আমি সকলেরই টাকা ফেরত দিয়ে দেব। আগামীকালই ফেরৎ দেওয়ার ব্যবস্থা করছি।
অভিযুক্ত গ্রাম পুলিশ মমিনুল ইসলামের সাথে কথা হলে তিনি মহিলা সদস্যের টাকা ব্যাংক থেকে তোলার কথা স্বীকার করে বলেন, বইগুলো আমি নিয়েছি। তবে টাকাগুলো আমি তুলিনি। তুলেছে মহিলা মেম্বার।
এরপর ২৩ অক্টোবর দুপুর ১.৩০টায় ভূক্তভোগী ও অভিযোগকারীদের নিকট টাকা ফেরৎ পেয়েছেন কিনা জানতে চাওয়া হলে, ৯নং ওয়ার্ডের আলেয়ার মোড় এলাকার রবিউল ইসলাম বলেন, হ্যাঁ আমার ছেলে মাসুদ হাচানের প্রতিবন্ধি কার্ডের বাকি টাকাগুলো মহিলা মেম্বার গতকাল রাতে এনে দিয়েছেন।
এব্যাপারে একই ওয়ার্ডের মৃত. আনছার আলীর স্ত্রী প্যারালাইসিসে দুটি পা অচল রোগী জরিনা বেওয়া এই প্রতিবেদককে জানান, আমার বাকি টাকাগুলো মহিলা মেম্বার আজ সকাল ১১.০০টায় এনে দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, গত ১৮অক্টোবর চিলাহাটির ভোগডাবুরীসহ কেতকীবাড়ী ও গোমনাতী এই তিনটি ইউনিয়নে প্রায় ৩’শ ৪৪ জন প্রতিবন্ধি, বয়স্ক ও বিধবা ভাতার টাকা প্রদান করা হয়। এতে ভোগডাবুরী ইউনিয়নের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য নিজেই ভূক্তভোগীর উক্ত কার্ডগুলোর টাকা ব্যাংক থেকে কৌশলে তুলে আতœসাৎ করার চেষ্টা করে। এতে জনরোষে ও সাংবাদিকগণের প্রচেষ্টায় কয়েকজনের টাকা উদ্ধার করা হয়।
জনরোষে ও সাংবাদিকগণের প্রচেষ্টায় প্রতিবন্ধি, বয়স্ক ও বিধবা ভাতার টাকা ফেরত দিতে বাধ্য হলেন ইউপি সংরক্ষিত মহিলা সদস্য।
ডোমার উপজেলার চিলাহাটি ভোগডাবুরী ইউনিয়নে উক্ত টাকাগুলো ফেরত দেওয়া হয়। ভোগডাবুরী ইউনিয়নের ৭,৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের প্রতিবন্ধি, বয়স্ক ও বিধবাগণের অভিযোগের ভিত্তিতে ২২অক্টোবর উক্ত ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে গেলে প্রায় ৭-৮জন ভূক্তভোগী ছাড়াও এলাকাবাসি জানায়, ভোগডাবুরী ইউনিয়নের সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা সদস্য সামসুন্নাহার স্বপ্না ও গ্রাম চৌকিদার মমিনুল ইসলাম প্রতিবন্ধি, বয়স্ক ও বিধাব ভাতার কার্ড (বহি) নিয়ে তাদের কাছে রেখে ভূক্তভোগীগণের কাউকে ৩হাজার, কাউকে ২হাজার ৫’শ আবার কাউকে ১হাজার ২’শ টাকা প্রদান করেছেন।
অভিযোগের ভিত্তিতে মহিলা সদস্য সাসুন্নাহার স্বপ্নার সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি এই প্রতিবেদককে প্রথমে টাকা আতœসাথের কথা অস্বীকার করে পরে জানান, হ্যাঁ আমি সকলেরই টাকা ফেরত দিয়ে দেব। আগামীকালই ফেরৎ দেওয়ার ব্যবস্থা করছি।
অভিযুক্ত গ্রাম পুলিশ মমিনুল ইসলামের সাথে কথা হলে তিনি মহিলা সদস্যের টাকা ব্যাংক থেকে তোলার কথা স্বীকার করে বলেন, বইগুলো আমি নিয়েছি। তবে টাকাগুলো আমি তুলিনি। তুলেছে মহিলা মেম্বার।
এরপর ২৩ অক্টোবর দুপুর ১.৩০টায় ভূক্তভোগী ও অভিযোগকারীদের নিকট টাকা ফেরৎ পেয়েছেন কিনা জানতে চাওয়া হলে, ৯নং ওয়ার্ডের আলেয়ার মোড় এলাকার রবিউল ইসলাম বলেন, হ্যাঁ আমার ছেলে মাসুদ হাচানের প্রতিবন্ধি কার্ডের বাকি টাকাগুলো মহিলা মেম্বার গতকাল রাতে এনে দিয়েছেন।
এব্যাপারে একই ওয়ার্ডের মৃত. আনছার আলীর স্ত্রী প্যারালাইসিসে দুটি পা অচল রোগী জরিনা বেওয়া এই প্রতিবেদককে জানান, আমার বাকি টাকাগুলো মহিলা মেম্বার আজ সকাল ১১.০০টায় এনে দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, গত ১৮অক্টোবর চিলাহাটির ভোগডাবুরীসহ কেতকীবাড়ী ও গোমনাতী এই তিনটি ইউনিয়নে প্রায় ৩’শ ৪৪ জন প্রতিবন্ধি, বয়স্ক ও বিধবা ভাতার টাকা প্রদান করা হয়। এতে ভোগডাবুরী ইউনিয়নের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য নিজেই ভূক্তভোগীর উক্ত কার্ডগুলোর টাকা ব্যাংক থেকে কৌশলে তুলে আতœসাৎ করার চেষ্টা করে। এতে জনরোষে ও সাংবাদিকগণের প্রচেষ্টায় কয়েকজনের টাকা উদ্ধার করা হয়।