মধ্যপাড়া রেঞ্জে হাজার হাজার একর বনভুমি বে-দখল, হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী শালগাছ।
https://www.obolokon24.com/2016/10/dinajpur_36.html
মোঃ মেহেদী হাসান উজ্জল,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) সংবাদদাতা-
দিনাজপুরের মধ্যপাড়া রেঞ্জে প্রতিদিনে এলাকার প্রভাবশালী ভুমি দস্যুরা দখল করে নিচ্ছে বনভুমি, এতেকরে কমে যাচ্ছে বন। বনের জায়গা দখল করে গড়ে উঠেছে হাট বাজার ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। বনের ভিতরেই গড়ে উঠেছে একাধিক বনখেকো স্ব-মীল। মধ্যপাড়া রেঞ্জের ৭ হাজার একর জমির মধ্যে এখন ৫ হাজার একর ভুমি বে-দখল।
এদিকে মধ্যপাড়া রেঞ্জটি একসময় শালবাগানের বিখ্যাত হলেও, বনদস্যুদের চুরি ও দখলে হারিয়ে যাচ্ছে সেই ঐতিহ্যবাহী শালবাগানও।
মধ্যপাড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা বলছেন জনবলের অভাবে উদ্ধার করা যাচ্ছেনা বে-দখল হওয়া বনভুমি, অবৈধ্য স্ব-মীল মালিকদের নামে একাধিক মামলা দেয়ার পরেও তারা আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে বেরিয়ে এসে একই কাজ করছে।
গতকাল সোমবার মধ্যপাড়া রেঞ্জে গিয়ে দেখা যায়, বনবিভাগের জায়গার উপর গড়ে উঠেছে, মধ্যপাড়া হাট বাজার , সেখানে বসেছে একাধিক স্ব-মীল। এই দৃশ্য সুধু মধ্যপাড়া বাজারে নয়, আফতাবগঞ্জ, কুশদহ,ভবানীপুর বীটেও।
বনবিভাগ সুত্রে জানা গেছে, ফুরবাড়ী, পাবর্বতীপুর ও নবাবগঞ্জ উপজেলার বনবিভাগ নিয়ে প্রতিষ্ঠা হয়েছে মধ্যপাড়া রেঞ্জ। এই রেঞ্জের অধিন রয়েছে, মধ্যপাড়াসদর,কুশদহ,আফতাবগঞ্জ,বীট ও ফুরবাড়ী ও পাবর্বতীপুর উপজেলা নার্সারী। সেখানে জানাগেছে, আফতাকগঞ্জ বীটে ২৬শ একর,মধ্যপাড়া বীটে ১৪শ একর, কুশদহ বীটে ১২শ একর ও ভবানীপুর বীটে ১৬শ একর বনভুমি রয়েছে। মধ্যপাড়া রেঞ্জে মোট ৬ হাজার ৮শ একর বনভুমি রয়েছে, কিন্তু এর মধ্যে বর্তমানে বন আছে মাত্র ২ হাজার একর।
এদিকে মধ্যপাড়া রেঞ্জটি এক সময় শাল কাঠের বিখ্যাত হলেও, এখন সেই শাল কাঠ নাই বল্লে চলে, ফুলবাড়ী-রংপুর মহা-সড়কের পশে চেচেয়া নামক একটি শাল বাগান ছাড়া আর কোন শাল বাগান নাই, স্থানীয়রা বলছেন, এই শাল বাগানটি এখন অপরাধিদের নিরাপদ স্থানে পরিনত হয়েছে। সেখান থেকে চুরি ছিন্তাইয়ের ঘটনার পাশা-পাশি রাত হলে চুরি হচ্ছে মহামূল্যবান শালগাছ।
মধ্যপাড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা রঞ্জিবুল ইসলাম বলেন, আমি দায়ীত্বে আসার পুর্বে ওই জায়গা গুলো দখল হয়ে গেছে, আমি একাধিক নোটিশ দেয়ার পরেও তারা দখল ছাড়েনি, এজন্য তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলাও দেয়া হয়েছে, সেই মামলা থেকে জামিনে এসে তারা পুর্বের কাজ করছে। তবে তিনি দাবী করেন, তিনি দায়ীত্বে আসার পর নতুন কোন জায়গা বে-দখল হয়নি।
এদিকে এক বনকর্মকর্তা তার পরিচয় গোপন রাখার সত্বে সাংবাদিককে বলেন, বনদস্যুরা এলাকার প্রভাবশালী ও স্থানীয় রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় থাকায়, তাদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাও তেমন কোন ব্যবস্থা নিতে পারছেনা। এই কারনে বন কর্মকর্তারাও কোন জোরালো পদক্ষেপ নিতে পারছেনা। তিনি আরো বলেন বনের জায়গা উদ্ধার করতে গিয়ে ইতিপুর্বে অনেক বন কর্মকর্তা বন দস্যুদের হাতে লাঞ্চিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ কারনে দিনদিন বে-দখল হয়ে যাচ্ছে বনভুমি, কমে যাচ্ছে বন।
দিনাজপুরের মধ্যপাড়া রেঞ্জে প্রতিদিনে এলাকার প্রভাবশালী ভুমি দস্যুরা দখল করে নিচ্ছে বনভুমি, এতেকরে কমে যাচ্ছে বন। বনের জায়গা দখল করে গড়ে উঠেছে হাট বাজার ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। বনের ভিতরেই গড়ে উঠেছে একাধিক বনখেকো স্ব-মীল। মধ্যপাড়া রেঞ্জের ৭ হাজার একর জমির মধ্যে এখন ৫ হাজার একর ভুমি বে-দখল।
এদিকে মধ্যপাড়া রেঞ্জটি একসময় শালবাগানের বিখ্যাত হলেও, বনদস্যুদের চুরি ও দখলে হারিয়ে যাচ্ছে সেই ঐতিহ্যবাহী শালবাগানও।
মধ্যপাড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা বলছেন জনবলের অভাবে উদ্ধার করা যাচ্ছেনা বে-দখল হওয়া বনভুমি, অবৈধ্য স্ব-মীল মালিকদের নামে একাধিক মামলা দেয়ার পরেও তারা আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে বেরিয়ে এসে একই কাজ করছে।
গতকাল সোমবার মধ্যপাড়া রেঞ্জে গিয়ে দেখা যায়, বনবিভাগের জায়গার উপর গড়ে উঠেছে, মধ্যপাড়া হাট বাজার , সেখানে বসেছে একাধিক স্ব-মীল। এই দৃশ্য সুধু মধ্যপাড়া বাজারে নয়, আফতাবগঞ্জ, কুশদহ,ভবানীপুর বীটেও।
বনবিভাগ সুত্রে জানা গেছে, ফুরবাড়ী, পাবর্বতীপুর ও নবাবগঞ্জ উপজেলার বনবিভাগ নিয়ে প্রতিষ্ঠা হয়েছে মধ্যপাড়া রেঞ্জ। এই রেঞ্জের অধিন রয়েছে, মধ্যপাড়াসদর,কুশদহ,আফতাবগঞ্জ,বীট ও ফুরবাড়ী ও পাবর্বতীপুর উপজেলা নার্সারী। সেখানে জানাগেছে, আফতাকগঞ্জ বীটে ২৬শ একর,মধ্যপাড়া বীটে ১৪শ একর, কুশদহ বীটে ১২শ একর ও ভবানীপুর বীটে ১৬শ একর বনভুমি রয়েছে। মধ্যপাড়া রেঞ্জে মোট ৬ হাজার ৮শ একর বনভুমি রয়েছে, কিন্তু এর মধ্যে বর্তমানে বন আছে মাত্র ২ হাজার একর।
এদিকে মধ্যপাড়া রেঞ্জটি এক সময় শাল কাঠের বিখ্যাত হলেও, এখন সেই শাল কাঠ নাই বল্লে চলে, ফুলবাড়ী-রংপুর মহা-সড়কের পশে চেচেয়া নামক একটি শাল বাগান ছাড়া আর কোন শাল বাগান নাই, স্থানীয়রা বলছেন, এই শাল বাগানটি এখন অপরাধিদের নিরাপদ স্থানে পরিনত হয়েছে। সেখান থেকে চুরি ছিন্তাইয়ের ঘটনার পাশা-পাশি রাত হলে চুরি হচ্ছে মহামূল্যবান শালগাছ।
মধ্যপাড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা রঞ্জিবুল ইসলাম বলেন, আমি দায়ীত্বে আসার পুর্বে ওই জায়গা গুলো দখল হয়ে গেছে, আমি একাধিক নোটিশ দেয়ার পরেও তারা দখল ছাড়েনি, এজন্য তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলাও দেয়া হয়েছে, সেই মামলা থেকে জামিনে এসে তারা পুর্বের কাজ করছে। তবে তিনি দাবী করেন, তিনি দায়ীত্বে আসার পর নতুন কোন জায়গা বে-দখল হয়নি।
এদিকে এক বনকর্মকর্তা তার পরিচয় গোপন রাখার সত্বে সাংবাদিককে বলেন, বনদস্যুরা এলাকার প্রভাবশালী ও স্থানীয় রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় থাকায়, তাদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাও তেমন কোন ব্যবস্থা নিতে পারছেনা। এই কারনে বন কর্মকর্তারাও কোন জোরালো পদক্ষেপ নিতে পারছেনা। তিনি আরো বলেন বনের জায়গা উদ্ধার করতে গিয়ে ইতিপুর্বে অনেক বন কর্মকর্তা বন দস্যুদের হাতে লাঞ্চিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ কারনে দিনদিন বে-দখল হয়ে যাচ্ছে বনভুমি, কমে যাচ্ছে বন।