মুসলিম এইড কান্টি ডিরেক্টর নেতাদের দ্বারে দ্বারে । ৫৭৭ এনজিও নজর রাখছে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো

হাজী মারুফ :


৫৭৭টি এনজিও জঙ্গীদের পিছনে অর্থ ঢালছে বলে অভিযোগ উঠে এসেছে ।সন্দেহভাজন ৫৭৭পি প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে সরকার । একই অভিযোগে জামাত শিবির পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রতীত স্কুল-কলেজ-কোচিং সেন্টারগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রাণালয় । গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্টের আলেকে জঙ্গী অর্থায়নে জড়িত এনজিও কাযত্রুম কঠোর নজরদারী সিন্ধান্ত নিয়েছে সরকার । জঙ্গি অর্থায়নের জড়িব বলে বেশির ভাগ এনজিও মধ্যপ্রাচ্যভিওিক তালিকায় রয়েছে –রিভাইবালঅব ইসলামী হেরিটেজ সোসইটি(আরআইএইচএস) রাবেতাআল
আলম আল ইসলামী, সোসাইটি অব সোশ্যাল রিফর্ম কাতার চ্যারিটেবল সোসাইটি, আলমুলতাদা আল ইসলামী,ইসলামী
রিলিফ এজেন্সি,আল ফুরকান ফান্ডেশন,ইন্টারন্যাশনাল ইসলামীক রিলিফ অর্গানাইজেশন (আইআইআরও) কুয়েত জয়েন্ট রিলিফ কমিটি,মুসলিম এইড,দার আল খয়ের, তাওহিদী নুর।
এদিকে রংপুরে মুসলিম এইড ইনষ্টিউট অব টেকনোলজিতে  জামাত-শিবিরে ছএছায়ার পরিচালিত হচ্ছে বলে
অভিযোগ উঠেছে । সারা দেশে যখন জঙ্গি প্রতিরোধ ব্যস্ত তখন রাজশাহী  ,খুলনা শিবির ক্যাডারেরা আশ্রয় নিয়েছে  ্ মর্ডান মোড়ে মুসলিম এইডসে । যানা গেছে স্বাধীনতা বিরোধী  শক্তি নানা ভাবে দেশকে অস্থিতিশীল করতে এবং বাংলাদেশকে একটি ব্যার্থ ও অর্কাযকর  রাষ্টে পরিণিত করতে বিভিন্ন ভাবে তাদের অপচেষ্টা অব্যহত রেখেছে  । এসবের  বেশি ভাগেই এনজিও কর্মকান্ডের মাধ্যমে নীরবে তাদের কর্মকান্ড জঙ্গি তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে ্ সরকার এসব এনজিওর একটি তালিকা প্রয়োনন করেছে । প্রতিবেদনে বলা হয় ,এসব এনজিও দেশের বিভিন্ন স্থানে কারিগরি প্রশিক্ষন ,এতিম প্রতিপালন এর নামে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে । সরকারে কালো তালিকা ভুক্ত এনজিসমূহের একটি মুসলিস এইড । যার একটি শাখা রংপুরের মর্ডান মোড়ে অবস্থিত । যুক্তরাজ্যভিত্তিক এনজি মুসলিম এইডের সাবেক ট্রাষ্ট্রি র্বোডের চেয়ারম্যান চৌধরী মঈন  উদ্দিন ৭১ সালের মানবতা বিরোধী অপরাধের সাজাপ্রাপ্ত আসামি যাকে যুদ্ধঅপরাধ ট্রাইবুনাল মৃত্যুদন্ড প্রদান করে ।
এছারা মুসলিম এইড বাংলাদেশ শাখার  কান্ট্রি ডিরেক্টার  খুলনা বিএল কলেজ ৯০দশকের ছ্ত্রা শিবিরের রাজনিতির সাথে যুক্ত হন । এবং পড়ে খুলনা সিটি কলেজের ছাত্র শিবিরের নির্বাচিত সভাপতি হন । সে ২০০৭ -২০১০ সাল কাটাবন জামাযাত শাখার সভাপতি ছিল ।
অপর দিকে বিগত সময় সংস্থটি কারিগরি প্রশিক্ষন কেন্দ্রের ভারপাপ্ত  অধ্যক মোজাম্মেল হোসেন রংপুর নাশকতায় অর্থ যোগান এবং নাশকতার সাথে সম্পত্ততার অভিযোগে মোজাম্মেল এবং ০২ শিক্ষর্থী গ্রেফতার হয় । কোতয়ালী থানার তৎকালীন (তদন্ত ) পরিদশক মিজানুর রহমান জানান ,মোজাম্মেল হোসেন কুষ্টিয়ার আর্দশ পাড়ার জামায়াত নেতা মোবাশ্বের হোসেনের ছেলে ।  ,মোজাম্মেল হোসেন ছাত্র জীবনে ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র শিবির রাজনিতির সাথে সম্পকিত ছিলেন । প্রতিষ্ঠনটি প্রতি বছর গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদানের নামে দাতা সংস্থা সমূহের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা সংগ্রহ করে এব সেই অর্থ শিবিরকে সংগঠিত করার কাজে বেশি ভাগেই ব্যয় করা হয় । এ সংকান্ত অনিয়ম  দুর্নিতি দমন কর্তৃক তদন্তাধীন রয়েছে । এত কিছুর পরও সংস্থাটি প্রসাশনের নাকের ডগায় তাদের সকল কার্যত্রুম পরিচালনা করে আসছে । বর্তমান ভাইস প্রিন্সিপাল এমডি সাজেদুল প্রতিবেদককে জানান এই প্রতিষ্ঠান একটি কারিগরি প্রতিষ্ঠান  । এখানে জামাত শিবির জঙ্গি নেই নাম প্রকাশ না করার র্শতে এক শিক্ষারথী বলেন এরা ভোল্ড পাল্টিয়ে এখন আওয়ামীলীগের সুর ধরেছে । এখন এরা মোবাইলে জয় বাংলার শ্লোগান রিংটন হিসাবে ব্যবহার করছে । সচেতন মহলের মতে এ বিষয়ে গোয়েন্দা নজরদারী জরুলী । মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি সাফিয়ার রহমান শাফি জানান মুসলিম এইড যদি রাষ্ট্র বিরোধী ,সরকার বিরুদ্ধে কর্মকান্ড করে তাহলে আমরা দৃর্বার আন্দোলন গরে তুলবো ও জেলা পুলিশ সুপারকে অবগত করবো ।  জেলা ছাএলীগের যুগ্ন সম্পাদক মনির হোসেন বলেন জামাত শিবিরে কোন প্রতিষ্ঠান থাকলে ছাড় দেওয়া হবেনা । মহানগর ছাএলীগের সভাপতি সফিউর রহমান স্বাধীন বলেন সেখানে শিবির সেখানেই লড়াই হবে । রংপুরকে জঙ্গি মুক্ত রাখতে প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন বাতিল সহ সকল কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে । উল্লেখ্য সম্পতি কান্টি ডিরেকন্টর ও রংপুর বিভাগের কিছু কমকর্তা এক প্রতিমন্ত্রীর কাছে গিয়ে রংপুরে ২০০ কল দিবে বলে জানা গেছে । নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে মরিয়া হয়ে উঠেছে । মহানগরে ছাত্রলীগের সভাপতি ন্বাধীন বলেন দ্রুত প্রধানমন্ত্রী বরাবর মুসলিম এইডএর বিরুদ্ধে স্মারকলিপি প্রদান করবে ।

পুরোনো সংবাদ

নিবিড়-অবলোকন 3964223202432694303

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item