ডিমলায় গৃহবধুর লাশ উদ্ধার।হত্যার অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2016/09/dimla_10.html
জাহাঙ্গীর আলম রেজা,ডিমলা প্রতিনিধিঃ
সুমী আক্তার (২০) নামের এক সন্তানের জননী গৃহবধুর মরদেহ উদ্ধার করেছে নীলফামারীর ডিমলা থানা পুলিশ। শুক্রবার রাতে উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানি ইউনিয়নের দক্ষিন সোনাখুলি গ্রামের স্বামী আলমগীর হোসেনের বাড়ির শোয়ার ঘর হতে এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়। শনিবার দুপুরে নীলফামারীর জেলার মর্গে ওই গৃহবধুর মরদেহের ময়না তদন্ত করা হয়েছে।
পুলিশ সুত্রে জানা যায়, গত দুই বছর আগে ঝুনাগাছ চাপানি বিন্যাকুড়ি গ্রামের খতিবর রহমানের মেয়ে সুমী আক্তারের (২০) সাথে একই ইউনিয়নের দক্ষিন সোনাখুলি গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে আলমগীর হোসেনের বিয়ে হয়। তার সংসারে মনি আক্তার নামে ৩ মাসের কন্যা সন্তান রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সংসারে পৃথক হওয়ার পারিবারিক কলহে স্বামী ,শ্বশুড় ও শাশুড়ি মিলে ওই গৃহবধুকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর মুখে ও শরীরে কীটনাশক ছিটিয়ে দিয়ে আতœহত্যার প্রচারনা চালিয়ে ঘরে লাশ ফেলে রেখে প্রভাবশালীদের মাধ্যমে সুমীর বাবাকে ডেকে এনে ময়না তদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের চেস্টা করে। কিন্তু প্রশ্ন উঠে সুমী যদি কিটনাশক পান করে আতœহত্যা করে থাকে তাহলে তার গলায় শ্বাসরোধ করার দাগ এবং গোটা শরীর জুড়ে কিটনাশক ছিটানো থাকবে কেন।তাই সুমীর বাবার আপক্তি থাকায় পুলিশ শুক্রবার রাতে লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় সুমীর বাবা বাদী হয়ে ডিমলা থানায় মামলা দায়ের করেন। ডিমলা থানার এসআই ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আতিকুর রহমান বলেন, লাশটির গলায় দাগ দেখে আতœহত্যার বিষয়টি রহস্যজনক হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া মরদেহের শরীর জুড়ে বিষ ছিটানো রয়েছে।ময়না তদন্তের প্রতিবেদনের পর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
সুমী আক্তার (২০) নামের এক সন্তানের জননী গৃহবধুর মরদেহ উদ্ধার করেছে নীলফামারীর ডিমলা থানা পুলিশ। শুক্রবার রাতে উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানি ইউনিয়নের দক্ষিন সোনাখুলি গ্রামের স্বামী আলমগীর হোসেনের বাড়ির শোয়ার ঘর হতে এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়। শনিবার দুপুরে নীলফামারীর জেলার মর্গে ওই গৃহবধুর মরদেহের ময়না তদন্ত করা হয়েছে।
পুলিশ সুত্রে জানা যায়, গত দুই বছর আগে ঝুনাগাছ চাপানি বিন্যাকুড়ি গ্রামের খতিবর রহমানের মেয়ে সুমী আক্তারের (২০) সাথে একই ইউনিয়নের দক্ষিন সোনাখুলি গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে আলমগীর হোসেনের বিয়ে হয়। তার সংসারে মনি আক্তার নামে ৩ মাসের কন্যা সন্তান রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সংসারে পৃথক হওয়ার পারিবারিক কলহে স্বামী ,শ্বশুড় ও শাশুড়ি মিলে ওই গৃহবধুকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর মুখে ও শরীরে কীটনাশক ছিটিয়ে দিয়ে আতœহত্যার প্রচারনা চালিয়ে ঘরে লাশ ফেলে রেখে প্রভাবশালীদের মাধ্যমে সুমীর বাবাকে ডেকে এনে ময়না তদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের চেস্টা করে। কিন্তু প্রশ্ন উঠে সুমী যদি কিটনাশক পান করে আতœহত্যা করে থাকে তাহলে তার গলায় শ্বাসরোধ করার দাগ এবং গোটা শরীর জুড়ে কিটনাশক ছিটানো থাকবে কেন।তাই সুমীর বাবার আপক্তি থাকায় পুলিশ শুক্রবার রাতে লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় সুমীর বাবা বাদী হয়ে ডিমলা থানায় মামলা দায়ের করেন। ডিমলা থানার এসআই ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আতিকুর রহমান বলেন, লাশটির গলায় দাগ দেখে আতœহত্যার বিষয়টি রহস্যজনক হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া মরদেহের শরীর জুড়ে বিষ ছিটানো রয়েছে।ময়না তদন্তের প্রতিবেদনের পর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।