ডোমার থেকে আলোচিত স্কুলছাত্রী রিশা হত্যার ঘাতক ওবায়দুল গ্রেফতার
https://www.obolokon24.com/2016/08/risa.html
আনিছুর রহমান মানিক,ডোমার প্রতিনিধিঃ
স্কুলছাত্রী রিশা হত্যা মামলার প্রধান আসামি ওবায়দুলকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বুধবার (৩১ আগস্ট) সকাল সোয়া ৮টার দিকে নীলফামারীর ডোমার উপজেলার সোনারায় বাজার থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
নীলফামারীর সহকারী পুলিশ সুপার ফিরোজ কবির জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোনারায় বাজারে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
জানা গেছে গত ২৪ আগস্ট (বুধবার) উইলস ফ্লাওয়ার স্কুলের সামনের ফুটওভার ব্রিজে রিশাকে ছুরিকাঘাত করে বৈশাখী টেইলার্স কাটিং মাস্টার ওবায়দুল খান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত রবিবার (২৮আগস্ট) রিশা মারা যায়। রিশাকে ছুরিকাঘাত করার পরদিন তার মা তানিয়া হোসেন বাদি হয়ে রমনা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। রিশার মৃত্যুর পর মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়।
ঢাকায় আসামি ওবায়দুলের বাড়িতে তল¬াশিও চালানো হয়েছে। মামলাটি চাঞ্চল্যকর হওয়ায় পুলিশ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ঘটনার তদন্ত করছে।তদন্তে পুলিশ পেয়েছে বখাটে ওবায়দুল প্রায়ই রিশার স্কুলের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতো। ঘটনার দিনও সে সেখানেই দাঁড়িয়ে ছিল। রিশা আসলে তার সাথে কথা বলার এক পর্যায়ে তাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় ওবায়দুল।খুনি ওবায়দুল ঢাকা হতে পালিয়ে দিনাজপুরের বীরগঞ্জে তার বোন ও দুলাভাইয়ের বাড়িতে অবস্থান নিয়েছিল। সেখানেও পুলিশ অভিযান চালায়। খুনিকে পাওয়া না গেলেও ওবায়দুলের বোন মোছাম্মৎ খাদিজা বেগম (৩৬) ও দুলাভাই মো. খাদেমুল ইসলামকে (৪৬) আটক করে পুলিশ।সোমবার (২৯ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টার দিকে রমনা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোশারফ হোসেন বীরগঞ্জ থানা পুলিশের সহযোগিতায় ঘাতক ওবায়দুলের নিজ বাড়ি দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের মিরাটঙ্গী গ্রামে অভিযান চালায়। সুত্রমতে সেখান হতে পালিয়ে খুনি ওবায়দুল নীলফামারীর ডোমারে এসে অবস্থান নেয়।
জানা গেছে গত ২৪ আগস্ট (বুধবার) উইলস ফ্লাওয়ার স্কুলের সামনের ফুটওভার ব্রিজে রিশাকে ছুরিকাঘাত করে বৈশাখী টেইলার্স কাটিং মাস্টার ওবায়দুল খান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত রবিবার (২৮আগস্ট) রিশা মারা যায়। রিশাকে ছুরিকাঘাত করার পরদিন তার মা তানিয়া হোসেন বাদি হয়ে রমনা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। রিশার মৃত্যুর পর মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়।
ঢাকায় আসামি ওবায়দুলের বাড়িতে তল¬াশিও চালানো হয়েছে। মামলাটি চাঞ্চল্যকর হওয়ায় পুলিশ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ঘটনার তদন্ত করছে।তদন্তে পুলিশ পেয়েছে বখাটে ওবায়দুল প্রায়ই রিশার স্কুলের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতো। ঘটনার দিনও সে সেখানেই দাঁড়িয়ে ছিল। রিশা আসলে তার সাথে কথা বলার এক পর্যায়ে তাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় ওবায়দুল।খুনি ওবায়দুল ঢাকা হতে পালিয়ে দিনাজপুরের বীরগঞ্জে তার বোন ও দুলাভাইয়ের বাড়িতে অবস্থান নিয়েছিল। সেখানেও পুলিশ অভিযান চালায়। খুনিকে পাওয়া না গেলেও ওবায়দুলের বোন মোছাম্মৎ খাদিজা বেগম (৩৬) ও দুলাভাই মো. খাদেমুল ইসলামকে (৪৬) আটক করে পুলিশ।সোমবার (২৯ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টার দিকে রমনা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোশারফ হোসেন বীরগঞ্জ থানা পুলিশের সহযোগিতায় ঘাতক ওবায়দুলের নিজ বাড়ি দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের মিরাটঙ্গী গ্রামে অভিযান চালায়। সুত্রমতে সেখান হতে পালিয়ে খুনি ওবায়দুল নীলফামারীর ডোমারে এসে অবস্থান নেয়।