বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বাদী মুহিতুল ইসলাম আর নেই
https://www.obolokon24.com/2016/08/muhitul-islam.html
ডেস্কঃ
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ৫০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বাদী এ এফ এম মুহিতুল ইসলাম শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তার নাতি আসিফুর রহমান রাজীব জানান, কিডনির সমস্যা নিয়ে গত মাসে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬৩ বছর বয়সী মুহিতুল। এরপর থেকেই তিনি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে ছিলেন। তিনি আরও জানান, বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতা শেষে মুহিতুল ইসলামের মরদেহ যশোরের মণিরামপুর উপজেলার কাশিমপুরে তার গ্রামের বাড়িতে নেয়া হবে। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
উল্লেখ্য, ৬৩ বছর বয়সী এ মুক্তিযোদ্ধা ১২ জুলাই থেকে বিএসএমএমইউ-এর কেবিন ব্লকের সাততলার নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন ছিলেন। রাজধানীর মিরপুর ১৪ নম্বরে অবস্থিত হাউজিং স্টাফ কোয়ার্টারে স্ত্রী ও একমাত্র কন্যা সানজিদা বিলকিস বাঁধনকে নিয়ে থাকতেন তিনি।
কর্মজীবনে বঙ্গবন্ধুর রেসিডেন্ট পিএ ছিলেন মুহিতুল ইসলাম। তিনি সর্বশেষ ত্রাণ ও দুর্যোগ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচারের বাধা কেটে যাওয়ার পর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার সময় মামলা করেন মুহিতুল ইসলাম। ওই বিচার প্রক্রিয়া শেষে পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড ইতোমধ্েয কার্যকর হয়েছে। তবে দণ্ডিত বেশ কয়েকজন এখনও পলাতক।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ৫০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বাদী এ এফ এম মুহিতুল ইসলাম শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তার নাতি আসিফুর রহমান রাজীব জানান, কিডনির সমস্যা নিয়ে গত মাসে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬৩ বছর বয়সী মুহিতুল। এরপর থেকেই তিনি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে ছিলেন। তিনি আরও জানান, বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতা শেষে মুহিতুল ইসলামের মরদেহ যশোরের মণিরামপুর উপজেলার কাশিমপুরে তার গ্রামের বাড়িতে নেয়া হবে। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
উল্লেখ্য, ৬৩ বছর বয়সী এ মুক্তিযোদ্ধা ১২ জুলাই থেকে বিএসএমএমইউ-এর কেবিন ব্লকের সাততলার নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন ছিলেন। রাজধানীর মিরপুর ১৪ নম্বরে অবস্থিত হাউজিং স্টাফ কোয়ার্টারে স্ত্রী ও একমাত্র কন্যা সানজিদা বিলকিস বাঁধনকে নিয়ে থাকতেন তিনি।
কর্মজীবনে বঙ্গবন্ধুর রেসিডেন্ট পিএ ছিলেন মুহিতুল ইসলাম। তিনি সর্বশেষ ত্রাণ ও দুর্যোগ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচারের বাধা কেটে যাওয়ার পর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার সময় মামলা করেন মুহিতুল ইসলাম। ওই বিচার প্রক্রিয়া শেষে পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড ইতোমধ্েয কার্যকর হয়েছে। তবে দণ্ডিত বেশ কয়েকজন এখনও পলাতক।