বন্যা: চরাঞ্চলের ৬০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান বন্ধ
https://www.obolokon24.com/2016/07/gaibandha_23.html
মুহাম্মদ শামীম সরকার শাহীন, গাইবান্ধা প্রতিনিধি:
গাইবান্ধা জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা,ব্রহ্মপুত্র-যমুনাসহ সবগুলো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। শুধু ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি ১২ ঘন্টায় বেড়েছে৫ সে.মি.। তবে এখনও নদীগুলোর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জেলার নদী তীরবর্তী চারটি উপজেলার চরাঞ্চলের ৫০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৭টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কক্ষে পানি ওঠায় অঘোষিতভাবে বিদ্যালয়গুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এতে করে দুঃশ্চিন্তায় পড়েছে চলতি বছরের পিএসসি, জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার ১২টি পয়েন্টে স্রোতের তোড় বৃদ্ধি পাওয়ায় নদীভাঙ্গনের তীব্রতা বেড়েছে। ওইসব এলাকার ৬ হাজার পরিবারের বসতবাড়িতে পানি ওঠায় গৃহবন্দী হয়ে পড়েছে পরিবারগুলো। তিন দিনের টানা বৃষ্টিতে বিঘ্নিত মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। বিরামহীনবৃষ্টি ও বন্যার পানিতে বন্যা কবলিত এলাকা জন দুর্ভোগ ক্রমেই বাড়ছে।
গাইবান্ধা জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা,ব্রহ্মপুত্র-যমুনাসহ সবগুলো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। শুধু ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি ১২ ঘন্টায় বেড়েছে৫ সে.মি.। তবে এখনও নদীগুলোর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জেলার নদী তীরবর্তী চারটি উপজেলার চরাঞ্চলের ৫০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৭টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কক্ষে পানি ওঠায় অঘোষিতভাবে বিদ্যালয়গুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এতে করে দুঃশ্চিন্তায় পড়েছে চলতি বছরের পিএসসি, জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার ১২টি পয়েন্টে স্রোতের তোড় বৃদ্ধি পাওয়ায় নদীভাঙ্গনের তীব্রতা বেড়েছে। ওইসব এলাকার ৬ হাজার পরিবারের বসতবাড়িতে পানি ওঠায় গৃহবন্দী হয়ে পড়েছে পরিবারগুলো। তিন দিনের টানা বৃষ্টিতে বিঘ্নিত মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। বিরামহীনবৃষ্টি ও বন্যার পানিতে বন্যা কবলিত এলাকা জন দুর্ভোগ ক্রমেই বাড়ছে।