জার্মানিতে শপিং মলে গুলিবর্ষণ: নিহত ১৫
https://www.obolokon24.com/2016/07/fire_23.html
ডেস্কঃ
জার্মানির মিউনিখের একটি বিপণিবিতানে অস্ত্রধারীর গুলিতে এখন পর্যন্ত ১৫ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় মিউনিখের অলিম্পিয়া শপিং সেন্টারে এ হামলা হয় বলে জার্মানির রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে।
সুইডয়েচে সাইটংয়ের বরাত দিয়ে তারা বলেছে, হামলাকারীদের গুলিতে বেশ কয়েকজন নিহত ও বহু লোক আহত হয়েছেন। জার্মান টেলিভিশন এনটিভি এ ঘটনায় ১৫ জন নিহতের খবর দিয়েছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে।
সেখানে গোলাগুলি চলছে জানিয়ে ওই বিপণিবিতানের এক কর্মী টেলিফোনে রয়টার্সকে বলেছেন, ওই এলাকায় তাদের অনেক সহকর্মী এখনও লুকিয়ে আছেন।
“অনেক গুলি হয়েছে। কতোগুলো গুলি হয়েছে তা আমি বলতে পারছি না, তবে এ সংখ্যা বহু, ” নাম প্রকাশে অস্বীকৃতি জানিয়ে ওই বিপণিবিতান থেকে বলেছেন তিনি।
তিনি বলেন, “বাইরে থেকে সবাই দৌঁড়ে স্টোরের ভিতরে আসে এবং আমি শুধু একজনকে নিচে পড়ে থাকতে দেখেছি, যিনি এত মারাত্মক আহত যে, তিনি বেঁচে নেই বলে আমার বিশ্বাস।
“আমাদের কাছে আর কোনো তথ্য নেই। আমরা জিনিসপত্র সংরক্ষণের কক্ষগুলোর পিছনে আছি। এখনও কোনো পুলিশ আমাদের দিকে আসেনি।”
এ ঘটনার পর মিউনিখে ট্রেন, ট্রাম ও বাসের একাধিক লাইন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলে পরিবহন কর্তৃপরে বরাত দিয়ে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় মিউনিখের অলিম্পিয়া শপিং সেন্টারে এ হামলা হয় বলে জার্মানির রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে।
সুইডয়েচে সাইটংয়ের বরাত দিয়ে তারা বলেছে, হামলাকারীদের গুলিতে বেশ কয়েকজন নিহত ও বহু লোক আহত হয়েছেন। জার্মান টেলিভিশন এনটিভি এ ঘটনায় ১৫ জন নিহতের খবর দিয়েছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে।
সেখানে গোলাগুলি চলছে জানিয়ে ওই বিপণিবিতানের এক কর্মী টেলিফোনে রয়টার্সকে বলেছেন, ওই এলাকায় তাদের অনেক সহকর্মী এখনও লুকিয়ে আছেন।
“অনেক গুলি হয়েছে। কতোগুলো গুলি হয়েছে তা আমি বলতে পারছি না, তবে এ সংখ্যা বহু, ” নাম প্রকাশে অস্বীকৃতি জানিয়ে ওই বিপণিবিতান থেকে বলেছেন তিনি।
তিনি বলেন, “বাইরে থেকে সবাই দৌঁড়ে স্টোরের ভিতরে আসে এবং আমি শুধু একজনকে নিচে পড়ে থাকতে দেখেছি, যিনি এত মারাত্মক আহত যে, তিনি বেঁচে নেই বলে আমার বিশ্বাস।
“আমাদের কাছে আর কোনো তথ্য নেই। আমরা জিনিসপত্র সংরক্ষণের কক্ষগুলোর পিছনে আছি। এখনও কোনো পুলিশ আমাদের দিকে আসেনি।”
এ ঘটনার পর মিউনিখে ট্রেন, ট্রাম ও বাসের একাধিক লাইন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলে পরিবহন কর্তৃপরে বরাত দিয়ে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।