নীলফামারীতে গবাদী পশুর দেহে রাসানিক ব্যবহার রোধে পরিকল্পনা সভা
https://www.obolokon24.com/2016/06/nilphamari_37.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১৫ জুন॥
গবাদী পশুর দেহে রাসায়নিক ব্যবহার রোধ এবং নির্ধারিত স্থানে জবাই নিশ্চিতকরন বিষয়ক কর্মপরিকল্পনা নিয়ে এক আলোচনা আজ বুধবার দুপুর ১২টায় নীলফামারী পৌরসভার সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। পৌরমেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় মেয়র উপস্থিত পৌরবাসীকে জানান এ বিষয়ে গত ২ জুন প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ের কবরী সম্মেলন কক্ষে এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জেলার বিভিন্ন পৌরসভার মেয়র , অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও অতিরিক্ত জেলা প্রসাশক ও স্যানেটারী ইন্সপেক্টর গণ অংশ নেন।
সরকার সারা দেশে গবাদী পশুর দেহে রাসায়নিক ব্যবহার রোধ এবং নির্ধারিত স্থানে জবাই নিশ্চিতকরন বিষয়ক কর্মপরিকল্পনা করেছে।
গবাধী পশু মোটাতাজা করার জন্য হরমোন বা স্টেরয়েড ওষুধ প্রয়োগের পর গরুর রক্তের সঙ্গে মিশে তা ওই গরুর কিডনি, ফুসফুস, সহ বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে এগুলোতে পচন ধরিয়ে দেয়। একই সঙ্গে গরুর শরীরে পানি জমে যায়। স্টেরয়েড মিশে যায় মাংসের সঙ্গেও। পরে এসব গরুর মাংস খেলে মানুষের দেহেও ওই স্টেরয়েড ঢুকে পড়ে এবং একই প্রক্রিয়ায় মানুষের কিডনি দ্রুত নষ্ট করে দেয়। রক্ত বিষাক্ত করে। শরীরে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।জনস্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক এমন গরু বাজারজাত রোধে এ বছর সরকারের পক্ষ থেকেও আগের চেয়ে বেশি সতর্কতা নেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি যে অবস্থায় এসেছে, তাতে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেশের মানুষের জন্য বিষমুক্ত নিরাপদ মাংস নিশ্চিত করতে বর্তমান সরকার এ দিকটিতে অনেক বেশি নজর দিয়েছেন।তাই মেয়র বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে সকলস্থরে প্রচারনার মাধ্যমে গবাদী পশুর দেহে রাসায়নিক ব্যবহার রোধ এবং নির্ধারিত স্থানে জবাই নিশ্চিতকরন বিষয়ে সকলের সহযোগী কামনা করেন। সভায় পৌর সভার সুধী মহল ও কাউন্সিলার সাংবাদিকগন উপস্থিত ছিলেন।#
গবাদী পশুর দেহে রাসায়নিক ব্যবহার রোধ এবং নির্ধারিত স্থানে জবাই নিশ্চিতকরন বিষয়ক কর্মপরিকল্পনা নিয়ে এক আলোচনা আজ বুধবার দুপুর ১২টায় নীলফামারী পৌরসভার সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। পৌরমেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় মেয়র উপস্থিত পৌরবাসীকে জানান এ বিষয়ে গত ২ জুন প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ের কবরী সম্মেলন কক্ষে এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জেলার বিভিন্ন পৌরসভার মেয়র , অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও অতিরিক্ত জেলা প্রসাশক ও স্যানেটারী ইন্সপেক্টর গণ অংশ নেন।
সরকার সারা দেশে গবাদী পশুর দেহে রাসায়নিক ব্যবহার রোধ এবং নির্ধারিত স্থানে জবাই নিশ্চিতকরন বিষয়ক কর্মপরিকল্পনা করেছে।
গবাধী পশু মোটাতাজা করার জন্য হরমোন বা স্টেরয়েড ওষুধ প্রয়োগের পর গরুর রক্তের সঙ্গে মিশে তা ওই গরুর কিডনি, ফুসফুস, সহ বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে এগুলোতে পচন ধরিয়ে দেয়। একই সঙ্গে গরুর শরীরে পানি জমে যায়। স্টেরয়েড মিশে যায় মাংসের সঙ্গেও। পরে এসব গরুর মাংস খেলে মানুষের দেহেও ওই স্টেরয়েড ঢুকে পড়ে এবং একই প্রক্রিয়ায় মানুষের কিডনি দ্রুত নষ্ট করে দেয়। রক্ত বিষাক্ত করে। শরীরে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।জনস্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক এমন গরু বাজারজাত রোধে এ বছর সরকারের পক্ষ থেকেও আগের চেয়ে বেশি সতর্কতা নেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি যে অবস্থায় এসেছে, তাতে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেশের মানুষের জন্য বিষমুক্ত নিরাপদ মাংস নিশ্চিত করতে বর্তমান সরকার এ দিকটিতে অনেক বেশি নজর দিয়েছেন।তাই মেয়র বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে সকলস্থরে প্রচারনার মাধ্যমে গবাদী পশুর দেহে রাসায়নিক ব্যবহার রোধ এবং নির্ধারিত স্থানে জবাই নিশ্চিতকরন বিষয়ে সকলের সহযোগী কামনা করেন। সভায় পৌর সভার সুধী মহল ও কাউন্সিলার সাংবাদিকগন উপস্থিত ছিলেন।#