ভূয়া পিএইচডি নিয়েও বহাল তবিয়তে ইবি প্রো-ভিসি
https://www.obolokon24.com/2016/06/islamic-university_16.html
হুমায়ুন কবীর জীবনইবি প্রতিনিধি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. শাহিনুর রহমান ভূয়া পিএইচডি ডিগ্রী নিয়ে বহাল তবিয়তে রয়েছেন । প্রভাবশালী আওয়ামীলীগ নেতার ছত্রছায়ায় থাকায় তার বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামীপন্থি শিক্ষক সংগঠন বঙ্গবন্ধু পরিষদ এবং আওয়ামী বামপšী’ শিক্ষক সংগঠন শাপলা ফোরাম। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১ টায় উভয় পরিষদের যৌথ সংবাদ সম্মেলন এ দাবি করে তারা। এসময় তারা অভিযুক্ত শাহিনুর রহমানের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠনের জোর দাবি জানায়।
সংবাদ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। এসময় শাপলা ফোরামের সভাপতি প্রফেসর ড. মাহবুবুল আরফিন, সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন, ইংরেজি বিভাগের প্রফেসর ড. রাশিদ আসকারী, সাদ্দাম হোসেন হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. আশরাফুল আলম, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. অশোক কুমার চক্রবর্তী, প্রফেসর ড. সাইদুর রহমান, ড. রবিউল ইসলাম অনু, পরিসংখ্যান বিভাগের সভাপতি আলতাফ হোসেন রাসেল এবং ইংরেজি বিভাগের লেকচারা প্রকাশ চন্দ্র বিশ্বাস প্রমূখ।
তারা অভিযোগ করে বলেন, বিশ^বিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী রেজিষ্ট্রেশনের দিন থেকে একজন শিক্ষকের নূন্যতম দেড় বছরে পিএইচডির কাজ শেষ করার নিয়ম থাকলেও তিনি পুরো পিএইচডির কাজ সম্পন্ন করেছেন মাত্র দুই মাস সতের দিনে। অদ্ভূতপন্থায়, নিয়ম না থকলেও রেজিষ্ট্রেশন পাবার ২১ দিন আগে তিনি থেসিস পেপার জমাদানের জন্য আবেদন এবং রেজিষ্ট্রেশন পাবার ১৩ দিন আগে পিএইচডি কোর্সে যোগদান করেছেন যা বিশ^বিদ্যালয়ের নীতিমালার বহির্ভূত।
তারা আরো অভিযোগ করেন একই অপরাধে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি এ এন এম মেশকাত উদ্দিনকে সম্প্রতি বরখাস্ত করা হয়েছে কিন্তু ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. শাহিনুর রহমানের ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি হয়েও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে তিনি বহাল তবিয়তে রয়েছেন ।
অভিযোগ অস্বীকার করে প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. মো. শাহিনুর রহমান বলেন, “আমি সম্পূর্ণ লীগাল পন্থায় আমার পিএইচি সম্পন্ন করেছি।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. আবদুল হাকিম সরকার বলেন, “আমি ডকুমেন্ট সহ শিক্ষামন্ত্রনালয়ে চিঠি পাঠিয়েছি, নিদের্শনা পেলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
সংবাদ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। এসময় শাপলা ফোরামের সভাপতি প্রফেসর ড. মাহবুবুল আরফিন, সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন, ইংরেজি বিভাগের প্রফেসর ড. রাশিদ আসকারী, সাদ্দাম হোসেন হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. আশরাফুল আলম, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. অশোক কুমার চক্রবর্তী, প্রফেসর ড. সাইদুর রহমান, ড. রবিউল ইসলাম অনু, পরিসংখ্যান বিভাগের সভাপতি আলতাফ হোসেন রাসেল এবং ইংরেজি বিভাগের লেকচারা প্রকাশ চন্দ্র বিশ্বাস প্রমূখ।
তারা অভিযোগ করে বলেন, বিশ^বিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী রেজিষ্ট্রেশনের দিন থেকে একজন শিক্ষকের নূন্যতম দেড় বছরে পিএইচডির কাজ শেষ করার নিয়ম থাকলেও তিনি পুরো পিএইচডির কাজ সম্পন্ন করেছেন মাত্র দুই মাস সতের দিনে। অদ্ভূতপন্থায়, নিয়ম না থকলেও রেজিষ্ট্রেশন পাবার ২১ দিন আগে তিনি থেসিস পেপার জমাদানের জন্য আবেদন এবং রেজিষ্ট্রেশন পাবার ১৩ দিন আগে পিএইচডি কোর্সে যোগদান করেছেন যা বিশ^বিদ্যালয়ের নীতিমালার বহির্ভূত।
তারা আরো অভিযোগ করেন একই অপরাধে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি এ এন এম মেশকাত উদ্দিনকে সম্প্রতি বরখাস্ত করা হয়েছে কিন্তু ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. শাহিনুর রহমানের ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি হয়েও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে তিনি বহাল তবিয়তে রয়েছেন ।
অভিযোগ অস্বীকার করে প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. মো. শাহিনুর রহমান বলেন, “আমি সম্পূর্ণ লীগাল পন্থায় আমার পিএইচি সম্পন্ন করেছি।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. আবদুল হাকিম সরকার বলেন, “আমি ডকুমেন্ট সহ শিক্ষামন্ত্রনালয়ে চিঠি পাঠিয়েছি, নিদের্শনা পেলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”