ডোমারে চোরাই কাঠ উদ্ধারের ছবি তোলার অপরাধে আওয়ামীলীগ নেতাকে পেটালো পুলিশ। উত্তেজিত জনতার থানা ঘেরাও
https://www.obolokon24.com/2016/06/domar.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডোমার উপজেলার বনবিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা সহিদুর রহমানের বিরুদ্ধে ডোমার থানায় গাছ চুরির অভিযোগ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে এই অভিযোগটি দায়ের করেন ডোমার বনবিভাগের সদর বিট কর্মকর্তা কামাল পাশা। অভিযোগ পেয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে একটি ফার্নিচারের দোকান থেকে চুরি যাওয়া গাছের ফারাই করা প্রায় ২০ হাজার টাকা মূল্যের কাঠ উদ্ধার করেছে। এ দিকে পুলিশ কর্তৃক কাঠ উদ্ধারের দৃশ্য মোবাইলে ভিডিও করতে গিয়ে পুলিশের হাতে লাঞ্চিত হয়েছে এক যুবলীগ নেতা। এ নিয়ে ডোমারে চরম উত্তেজনার সৃস্টি হয়।
থানায় দায়ের করা অভিযোগে জানা যায় গত ১৮ মে কালবৈশাখে ঝড়ে ডোমারের মির্জাগঞ্জে বনবিভাগের একটি বিশাল আকারের শিশু গাছ উপরে পড়ে। সেই গাছটি গত ২৫ মে সেখান থেকে রেঞ্জ কর্মকর্তা সহিদুর রহমান ডোমারের আন্ধারুর মোড় রবিউল ইসলামের করাত কলে নিয়ে এসে গাছটি ফারাই করে ফার্নিচার তৈরীর কাঠ বানানো হয়। পরে ওই কাটগুলো নিতাই কাঠ ফার্নিচারের দোকানে মজুদ ছিল।
ডোমার থানা সুত্র মতে অভিযোগের ভিত্তিত্বে বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে নিতাই কাঠ ফার্নিচারের দোকানে অভিযান চালিয়ে ওই কাঠ গুলো উদ্ধার করে।
এদিকে ডোমার উপজেলা যুবলীগের পক্ষে অভিযোগ করে জানানো হয় পুলিশ কর্তৃক ওই কাঠ উদ্ধারের সময় ডোমার পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়াডের যুবলীগের সাধারন সম্পাদ রাসেল মোবাইলে ভিডিও করছিল।
যা দেখতে পেয়ে ডোমার থানার এসআই আশরাফুল ইসলাম তাকে চরমভাবে লঞ্চিত করে। এঘটনায় এলাকার লোকজন ছুটে এসে যুবলীগ নেতাকে উদ্ধার করে। এ নিয়ে চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে যুবলীগ নেতারা ডোমার থানা ঘেরাও করে। পরে থানার ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন ঘটনার সুষ্ঠ বিচারের আশ্বাস দিলে যুবলীগ নেতাকর্মীরা ফিরে যায়।
ডোমার উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক আমিনুল ইসলাম রিমন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
এদিকে গাছ চুরি করে কাঠ ফারাই সর্ম্পকে ডোমার উপজেলা রেঞ্জ কর্মকর্তা (ফরেষ্টার) সহিদুর রহমানের সাথে মোবাইলে কথা বলা হলে তিনি ওই কাঠগুলো তার বলে স্বীকার করেন। তবে চুরির ঘটনা ভিত্তিহীন বলে তার দাবী। তিনি বলেন, গাছটি পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে নিলামে বিক্রি হয়েছিল। আমার এক আত্মীয় ক্রয় করেছে। গাছ ক্রয়ের সকল বৈধ কাগজপত্র আমার কাছে রয়েছে।
থানায় দায়ের করা অভিযোগে জানা যায় গত ১৮ মে কালবৈশাখে ঝড়ে ডোমারের মির্জাগঞ্জে বনবিভাগের একটি বিশাল আকারের শিশু গাছ উপরে পড়ে। সেই গাছটি গত ২৫ মে সেখান থেকে রেঞ্জ কর্মকর্তা সহিদুর রহমান ডোমারের আন্ধারুর মোড় রবিউল ইসলামের করাত কলে নিয়ে এসে গাছটি ফারাই করে ফার্নিচার তৈরীর কাঠ বানানো হয়। পরে ওই কাটগুলো নিতাই কাঠ ফার্নিচারের দোকানে মজুদ ছিল।
ডোমার থানা সুত্র মতে অভিযোগের ভিত্তিত্বে বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে নিতাই কাঠ ফার্নিচারের দোকানে অভিযান চালিয়ে ওই কাঠ গুলো উদ্ধার করে।
এদিকে ডোমার উপজেলা যুবলীগের পক্ষে অভিযোগ করে জানানো হয় পুলিশ কর্তৃক ওই কাঠ উদ্ধারের সময় ডোমার পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়াডের যুবলীগের সাধারন সম্পাদ রাসেল মোবাইলে ভিডিও করছিল।
যা দেখতে পেয়ে ডোমার থানার এসআই আশরাফুল ইসলাম তাকে চরমভাবে লঞ্চিত করে। এঘটনায় এলাকার লোকজন ছুটে এসে যুবলীগ নেতাকে উদ্ধার করে। এ নিয়ে চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে যুবলীগ নেতারা ডোমার থানা ঘেরাও করে। পরে থানার ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন ঘটনার সুষ্ঠ বিচারের আশ্বাস দিলে যুবলীগ নেতাকর্মীরা ফিরে যায়।
ডোমার উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক আমিনুল ইসলাম রিমন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
এদিকে গাছ চুরি করে কাঠ ফারাই সর্ম্পকে ডোমার উপজেলা রেঞ্জ কর্মকর্তা (ফরেষ্টার) সহিদুর রহমানের সাথে মোবাইলে কথা বলা হলে তিনি ওই কাঠগুলো তার বলে স্বীকার করেন। তবে চুরির ঘটনা ভিত্তিহীন বলে তার দাবী। তিনি বলেন, গাছটি পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে নিলামে বিক্রি হয়েছিল। আমার এক আত্মীয় ক্রয় করেছে। গাছ ক্রয়ের সকল বৈধ কাগজপত্র আমার কাছে রয়েছে।