জুম্মার নামাজের মধ্যে দিয়ে নীলফামারী সদর উপজেলা পরিষদ জামে মসজিদের উদ্বোধন
https://www.obolokon24.com/2016/05/nilphamari_79.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ২৭ মে॥
জুম্মার নামাজের মধ্যে দিয়ে নবনির্মিত নীলফামারী সদর উপজেলা পরিষদ জামে মসজিদটির উদ্বোধন করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে মসজিদের প্রবেশদারে ফিটা কেটে নীলফামারী জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেন সহ মুসল্লিারা মসজিদে প্রবেশ করে জুম্মার নামাজ আদায় করেন। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহম্মেদ, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবেত আলী, নীলফামারী শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি এস এম সফিকুল আলম, সদর উপজেলা ইউপি চেয়ারম্যান সমিতির সভাপতি হাফিজুর রশীদ, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মসফিকুল ইসলাম, উপজেলা প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবেত আলী জানান, ২০১৪ সালের ২৭মে এই মসজিদের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন সাংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। দুই বছর পর আজ মন্ত্রীর উদ্বোধন করার কথা থাকলেও তার অসুস্থ্যতার কারণে মন্ত্রীর অনুমতিক্রমে জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেন ফিতা কেটে মসজিদের উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, স্থানীয়ভাবে সংগৃহিত অর্থে প্রায় এক কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে মসজিদটির নির্মাণ কাজ করতে। এখন বেশ কিছু কাজ চলমান রয়েছে।
জুম্মার নামাজের মধ্যে দিয়ে নবনির্মিত নীলফামারী সদর উপজেলা পরিষদ জামে মসজিদটির উদ্বোধন করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে মসজিদের প্রবেশদারে ফিটা কেটে নীলফামারী জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেন সহ মুসল্লিারা মসজিদে প্রবেশ করে জুম্মার নামাজ আদায় করেন। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহম্মেদ, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবেত আলী, নীলফামারী শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি এস এম সফিকুল আলম, সদর উপজেলা ইউপি চেয়ারম্যান সমিতির সভাপতি হাফিজুর রশীদ, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মসফিকুল ইসলাম, উপজেলা প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবেত আলী জানান, ২০১৪ সালের ২৭মে এই মসজিদের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন সাংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। দুই বছর পর আজ মন্ত্রীর উদ্বোধন করার কথা থাকলেও তার অসুস্থ্যতার কারণে মন্ত্রীর অনুমতিক্রমে জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেন ফিতা কেটে মসজিদের উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, স্থানীয়ভাবে সংগৃহিত অর্থে প্রায় এক কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে মসজিদটির নির্মাণ কাজ করতে। এখন বেশ কিছু কাজ চলমান রয়েছে।