ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন
https://www.obolokon24.com/2016/05/hi-cord.html
ডেস্কঃ
বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে দিয়ে করা সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ বলে দেওয়া হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষ।
আজ রোববার দুপুরে রায়ের স্থগিতাদেশ চেয়ে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে আবেদন জানান অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।অ্যাটর্নি জেনারেল নিজেই আবেদন জানানোর বিষয়টি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ বলে রায় দেন হাইকোর্ট। এর ফলে বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
এ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট আবেদনের এ রায় দেন বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বৃহত্তর বেঞ্চ। বেঞ্চের অন্য দুই বিচারপতি হলেন- বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল।
রায়ের পরে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, এ রায়ে আমরা সংক্ষুব্ধ। রায়ে আমাদেরকে আপিলের সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে। ফলে আপিল বিভাগে আপিল হয়ে গেছে বলে গণ্য হবে। এজন্য রোববার রায়ের স্থগিতাদেশ চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন জানাবো’।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদে সংশোধনী আনে সরকার, যা ষোড়শ সংশোধনী নামে পরিচিত।
ষোড়শ সংশোধনীতে বলা হয়, ‘প্রমাণিত অসদাচরণ বা অসামর্থ্যের কারণে সংসদের মোট সদস্য-সংখ্যার অন্যূন দুই-তৃতীয়াংশ গরিষ্ঠতার দ্বারা সমর্থিত সংসদের প্রস্তাবক্রমে প্রদত্ত রাষ্ট্রপতির আদেশ ব্যতীত কোনো বিচারককে অপসারিত করা যাইবে না।’
বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে দিয়ে করা সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ বলে দেওয়া হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষ।
আজ রোববার দুপুরে রায়ের স্থগিতাদেশ চেয়ে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে আবেদন জানান অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।অ্যাটর্নি জেনারেল নিজেই আবেদন জানানোর বিষয়টি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ বলে রায় দেন হাইকোর্ট। এর ফলে বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
এ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট আবেদনের এ রায় দেন বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বৃহত্তর বেঞ্চ। বেঞ্চের অন্য দুই বিচারপতি হলেন- বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল।
রায়ের পরে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, এ রায়ে আমরা সংক্ষুব্ধ। রায়ে আমাদেরকে আপিলের সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে। ফলে আপিল বিভাগে আপিল হয়ে গেছে বলে গণ্য হবে। এজন্য রোববার রায়ের স্থগিতাদেশ চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন জানাবো’।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদে সংশোধনী আনে সরকার, যা ষোড়শ সংশোধনী নামে পরিচিত।
ষোড়শ সংশোধনীতে বলা হয়, ‘প্রমাণিত অসদাচরণ বা অসামর্থ্যের কারণে সংসদের মোট সদস্য-সংখ্যার অন্যূন দুই-তৃতীয়াংশ গরিষ্ঠতার দ্বারা সমর্থিত সংসদের প্রস্তাবক্রমে প্রদত্ত রাষ্ট্রপতির আদেশ ব্যতীত কোনো বিচারককে অপসারিত করা যাইবে না।’