ডোমার মির্জাগঞ্জে হায়হায় কোম্পানীর খপ্পরে শতশত নারী দিশেহারা
https://www.obolokon24.com/2016/05/domar_28.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারী ডোমার উপজেলার মির্জাগঞ্জে হায়হায় কোম্পনীর খপ্পরে শতশত নারী আজ দিশেহারা হয়ে পড়েছে। সরেজমিনে জানাযায়, উপজেলার জোড়াগাড়ী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের জামিয়ারের স্কুল সংলগ্ন গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের ছেলে আমিনুর রহমান দাড়িয়া(৬০) বিদেশী সংস্থার নাম করে গ্রামের সহজ সরল নারীদের ২হাজার টাকায় মাসে ৫০কেজি করে পুরো ২বছর চাউল দেয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে উধাও হয়েছে। জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড মির্জাগঞ্জ ঝাড়পাড়া গ্রামের হামিদুল ইসলামের স্ত্রী রেজিয়া খাতুন ও আব্দুর রশিদের স্ত্রী লিপি বেগমকে মাসে ৬হাজার টাকা বেতনের লোভ দেখিয়ে সুপার ভাইজার নিয়োগ দেয়। রেজিনার মাধ্যমে ১০৯ জন ও লিপির মাধ্যমে ৯০জন সদস্যের কাছ থেকে ২হাজার টাকা করে ৫লক্ষ ৬০হাজার টাকা নিয়ে উধাও হয় আমিনুর। তাদের মধ্যে বিশ্বাস স্থাপন করার জন্য কয়েক জন সদস্যকে ৫০কেজি করে চাউল দেয়। এই অপকর্মের সাথে আমিনুর রহমান দাড়িয়ার ছেলে মোমিনুর, হাচান, চিলাহাটির লিমন, ডোমার কলেজ পাড়ার শুশিল ও তার স্ত্রী পুস্প এবং ডোমারের চাউল ব্যবসায়ী মতিয়ার জড়িত রয়েছে বলে অনেক ভূক্তভোগী জানিয়েছে। যেহেতু সুপার ভাইজার রেজিনা ও লিপির হতে টাকা দিয়েছে তারা তাই, টাকা ফেরত পেতে প্রতিদিন অনেক সদস্য তাদের বাড়িতে ভীড় জমায়। উক্ত প্রতারক ও সহযোগীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন ভূক্তভোগীরা।
নীলফামারী ডোমার উপজেলার মির্জাগঞ্জে হায়হায় কোম্পনীর খপ্পরে শতশত নারী আজ দিশেহারা হয়ে পড়েছে। সরেজমিনে জানাযায়, উপজেলার জোড়াগাড়ী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের জামিয়ারের স্কুল সংলগ্ন গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের ছেলে আমিনুর রহমান দাড়িয়া(৬০) বিদেশী সংস্থার নাম করে গ্রামের সহজ সরল নারীদের ২হাজার টাকায় মাসে ৫০কেজি করে পুরো ২বছর চাউল দেয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে উধাও হয়েছে। জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড মির্জাগঞ্জ ঝাড়পাড়া গ্রামের হামিদুল ইসলামের স্ত্রী রেজিয়া খাতুন ও আব্দুর রশিদের স্ত্রী লিপি বেগমকে মাসে ৬হাজার টাকা বেতনের লোভ দেখিয়ে সুপার ভাইজার নিয়োগ দেয়। রেজিনার মাধ্যমে ১০৯ জন ও লিপির মাধ্যমে ৯০জন সদস্যের কাছ থেকে ২হাজার টাকা করে ৫লক্ষ ৬০হাজার টাকা নিয়ে উধাও হয় আমিনুর। তাদের মধ্যে বিশ্বাস স্থাপন করার জন্য কয়েক জন সদস্যকে ৫০কেজি করে চাউল দেয়। এই অপকর্মের সাথে আমিনুর রহমান দাড়িয়ার ছেলে মোমিনুর, হাচান, চিলাহাটির লিমন, ডোমার কলেজ পাড়ার শুশিল ও তার স্ত্রী পুস্প এবং ডোমারের চাউল ব্যবসায়ী মতিয়ার জড়িত রয়েছে বলে অনেক ভূক্তভোগী জানিয়েছে। যেহেতু সুপার ভাইজার রেজিনা ও লিপির হতে টাকা দিয়েছে তারা তাই, টাকা ফেরত পেতে প্রতিদিন অনেক সদস্য তাদের বাড়িতে ভীড় জমায়। উক্ত প্রতারক ও সহযোগীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন ভূক্তভোগীরা।