ডোমারে চাউল ও টিন দেয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে উধাও
https://www.obolokon24.com/2016/05/domar24.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার-(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ-
নীলফামারী ডোমারে বিভিন্ন ইউনিয়নে শত শত গ্রামের সহজ সরল মহিলাদের চাউল ও টিন দেয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে, প্রতারক চক্রের হোতা উধাও। টাকা ফেরত পেতে ভুক্তভুগী হাজার নারী এখন দিশেহারা। অনুসন্ধানে জানাযায়, উপজেলার জোড়াগাড়ী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের জামিয়ারের স্কুল সংলগ্ন গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের ছেলে আমিনুর রহমান দাড়িয়া(৬০) ঢাক ঢোল পিটিয়ে বিদেশী সংস্থার অনুদানের নামে করে প্রতি মাসে ৫০কেজি করে চাউল ১বছর ও ৫বান টিন দেয়ার লোভ দেখিয়ে জোড়াবাড়ী, বামুনিয়া, গোমনাতী, কেতকীবাড়ী ইউনিয়নে সুপার ভাইজার নিয়োগ দিয়ে জন প্রতি ২১৫০ টাকা হারে গ্রামের সহজ সরল হাজারো মহিলার কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে উধাও হয়েছে। সংস্থাটি নামের সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আর্কষন করতে এলাকার সুনামধণ্য পরিবারের মহিলাদের দলীয় গ্রুপ লিডার বানিয়ে তাদের সাইবোর্ড হিসাবে ব্যাবহার করে। তার এই অপকর্মের সাথে আমিনুর রহমান দাড়িয়ার ছেলে আমিনুর, হাচান, চিলাহাটির লিমন, ডোমার কলেজ পাড়ার শুশিল তর স্ত্রী পুস্প এবং চাউল ব্যবসায়ী মতিয়ার সহ বেশ কয়েকজন জড়িত বলে জানিয়েছে ভূক্তভোগীরা। অনুসন্ধানে আরো যানানযায়, চান্দখানা গ্রামের লিটার সপ্নার গ্রুপের ২৮০ জন, ফরিদার গ্রুপের ৭৫জন, রেজিনার গ্রুপের ৯০জন, শরিফার গ্রুপের ২০০জন, বামুনিয়া এলাকার লিডার মনোয়ারার গ্রুপের ৫৩০ জন। ৫টি গ্রুপে ১হাজার ১শত ৭৫জন সদস্যের কাছ থেকে জন প্রতি ২১২০টাকা করে চাউল বাবদ এবং কিছু সদস্যের কাছে টিন বাবদ ৩৯শত টাকা করে প্রায় ৩০লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয় তারা। তাদের মধ্যে বিশ্বাস স্থাপন করার জন্য কয়েক জন সদস্যকে ৫০কেজি করে চাউল দিয়ে সেই দিন থেকে আমিনুর দাড়িয়া পলাতক রয়েছে। গত ১মাস ধরে প্রতারকের দেখা না পাওয়ায় প্রতিদিন শতশত ভুক্তভুগী তার বাড়ীতে ভীড় জমায়। এতে করে গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করেন সদস্যরা ও এলাকবাসী। উক্ত প্রতারকদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জোর দাবী জানায় ভূক্তভোগীরা।
নীলফামারী ডোমারে বিভিন্ন ইউনিয়নে শত শত গ্রামের সহজ সরল মহিলাদের চাউল ও টিন দেয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে, প্রতারক চক্রের হোতা উধাও। টাকা ফেরত পেতে ভুক্তভুগী হাজার নারী এখন দিশেহারা। অনুসন্ধানে জানাযায়, উপজেলার জোড়াগাড়ী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের জামিয়ারের স্কুল সংলগ্ন গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের ছেলে আমিনুর রহমান দাড়িয়া(৬০) ঢাক ঢোল পিটিয়ে বিদেশী সংস্থার অনুদানের নামে করে প্রতি মাসে ৫০কেজি করে চাউল ১বছর ও ৫বান টিন দেয়ার লোভ দেখিয়ে জোড়াবাড়ী, বামুনিয়া, গোমনাতী, কেতকীবাড়ী ইউনিয়নে সুপার ভাইজার নিয়োগ দিয়ে জন প্রতি ২১৫০ টাকা হারে গ্রামের সহজ সরল হাজারো মহিলার কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে উধাও হয়েছে। সংস্থাটি নামের সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আর্কষন করতে এলাকার সুনামধণ্য পরিবারের মহিলাদের দলীয় গ্রুপ লিডার বানিয়ে তাদের সাইবোর্ড হিসাবে ব্যাবহার করে। তার এই অপকর্মের সাথে আমিনুর রহমান দাড়িয়ার ছেলে আমিনুর, হাচান, চিলাহাটির লিমন, ডোমার কলেজ পাড়ার শুশিল তর স্ত্রী পুস্প এবং চাউল ব্যবসায়ী মতিয়ার সহ বেশ কয়েকজন জড়িত বলে জানিয়েছে ভূক্তভোগীরা। অনুসন্ধানে আরো যানানযায়, চান্দখানা গ্রামের লিটার সপ্নার গ্রুপের ২৮০ জন, ফরিদার গ্রুপের ৭৫জন, রেজিনার গ্রুপের ৯০জন, শরিফার গ্রুপের ২০০জন, বামুনিয়া এলাকার লিডার মনোয়ারার গ্রুপের ৫৩০ জন। ৫টি গ্রুপে ১হাজার ১শত ৭৫জন সদস্যের কাছ থেকে জন প্রতি ২১২০টাকা করে চাউল বাবদ এবং কিছু সদস্যের কাছে টিন বাবদ ৩৯শত টাকা করে প্রায় ৩০লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয় তারা। তাদের মধ্যে বিশ্বাস স্থাপন করার জন্য কয়েক জন সদস্যকে ৫০কেজি করে চাউল দিয়ে সেই দিন থেকে আমিনুর দাড়িয়া পলাতক রয়েছে। গত ১মাস ধরে প্রতারকের দেখা না পাওয়ায় প্রতিদিন শতশত ভুক্তভুগী তার বাড়ীতে ভীড় জমায়। এতে করে গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করেন সদস্যরা ও এলাকবাসী। উক্ত প্রতারকদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জোর দাবী জানায় ভূক্তভোগীরা।