সৈয়দপুরে ২ কারখানা সিলগালা
https://www.obolokon24.com/2016/04/saidpur_27.html
জহুরুল ইসলাম খোকন,সৈয়দপুর (নীলফামারী)প্রতিনিধি:
নোংরা পরিবেশে খাদ্য তৈরি ও বাজারজাত করার দায়ে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলায় দুই কারখানা সিলগালা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।মঙ্গলবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু ছালেহ মো. মুসার নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত ভেজাল বিরোধী এ অভিযান চালায়।সূত্র জানায়, দুপুরে শহরের হাতিখানা ক্যাম্প এলাকার ইজহার চকলেট কারখানায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় কারখানার মালিক ইজহারকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।এছাড়া মেরি আইসক্রিম কারখানার মালিক আনোয়ারকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও কারখানা সিলগালা করা হয়।এদিকে, শহরের গোলাহাট এলাকার একটি সন্দেশ কারখানায় অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় কারখানা মালিক ওবায়দুল পালিয়ে যাওয়ায় কারখানাটি সিলগালা ও সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়।সৈয়দপুরের ইউএনও আবু ছালেহ মো. মুসা জানান, নোংরা পরিবেশে খাদ্য তৈরি করে বাজারজাত করায় অভিযান চালিয়ে চকলেট, আইসক্রিম ও সন্দেশ তৈরির কারখানা সিলগালা ও মালিকদের জেল-জরিমানা করা হয়েছে।
নোংরা পরিবেশে খাদ্য তৈরি ও বাজারজাত করার দায়ে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলায় দুই কারখানা সিলগালা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।মঙ্গলবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু ছালেহ মো. মুসার নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত ভেজাল বিরোধী এ অভিযান চালায়।সূত্র জানায়, দুপুরে শহরের হাতিখানা ক্যাম্প এলাকার ইজহার চকলেট কারখানায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় কারখানার মালিক ইজহারকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।এছাড়া মেরি আইসক্রিম কারখানার মালিক আনোয়ারকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও কারখানা সিলগালা করা হয়।এদিকে, শহরের গোলাহাট এলাকার একটি সন্দেশ কারখানায় অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় কারখানা মালিক ওবায়দুল পালিয়ে যাওয়ায় কারখানাটি সিলগালা ও সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়।সৈয়দপুরের ইউএনও আবু ছালেহ মো. মুসা জানান, নোংরা পরিবেশে খাদ্য তৈরি করে বাজারজাত করায় অভিযান চালিয়ে চকলেট, আইসক্রিম ও সন্দেশ তৈরির কারখানা সিলগালা ও মালিকদের জেল-জরিমানা করা হয়েছে।