হাসি নেই কৃষকের মূখে, বিশাল মাঠ জুড়ে সবুজের সমারোহ
https://www.obolokon24.com/2016/04/rangpur_72.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা প্রতিনিধি, রংপুরঃ
রংপুরের পীরগাছায় প্রত্যন্ত অঞ্চলের মাঠ জুড়ে সবুজের সমারোহে ছেয়ে গেছে। বৈশাখী হাওয়ায় দুলছে সোনালী ধান ক্ষেত। প্রতিকূল আবহাওয়া পেরিয়ে বোরো চাষ এবারে ভাল হলেও ধানের দাম কম হওয়ায় বিরল হাসি নেই কৃষকের মুখে। ধানের দাম কম থাকায় উঠছেনা বোরো চাষের খরচ।
গত বছরে বোরো ধানের দাম পায়নি কৃষক। এবারে ধানের দাম পাবে এ আশায় একাধিক স্থান থেকে ঋণ নিয়ে বোরো চাষ করেন। ধানের দাম শেষ পর্যন্ত কি হবে এই শঙ্কায় বর্তমানে দিন কাটছে সাধারন কৃষকের। সরেজমিনে উপজেলার ৯ ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চলের মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, বিশাল এলাকা জুড়ে দুলছে সোনালী ধান ক্ষেত। মাঠের পর মাঠ যেন সোনালী রঙ্গে রোদে ধানগুলো ঝিকমিক করে জ্বলছে। কোথাও কোথাও বিআর-২৮ জাতের ধান কর্তন শুরু হয়েছে। বিশেষ করে ছাওলা ও তাম্বুলপুর ইউনিয়নের চরাঞ্চলে ব্যাপকভাবে ধান কাটা-মাড়াই শুরু হয়েছে। তাই চরাঞ্চলের কৃষক-কৃষাণীরা ব্যস্ত সময় কাটছে। আগাম ধান ঘরে তুললেও দাম না থাকায় হতাশ কৃষক।
কৃষকরা জানায়, এ বছর তাদের উৎপাদন খরচ অনেকটা বেড়ে গেছে। সারের দাম বৃদ্ধিসহ এ বছর প্রতিকুল আবহাওয়ায় ধান ক্ষেতগুলোতে পোকামাকড় ও রোগবালাই বেশি হওয়ার কারণে উচ্চ মূল্যে কীটনাশক ক্রয় সাপেক্ষে জমিতে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও এ বছর দফায় দফায় খরারর কারণে অনেক কৃষক বোরো ক্ষেতে ঘন ঘন সেচ দিয়েছেন তাই বাড়তি হয়েছে। উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের গাবুড়ার চর গ্রামের কৃষক আকবার আলী জানান, মজুরি বৃদ্ধিসহ অন্যান্য কৃষি পন্যের দাম বাড়ার কারণে ও ধানের দাম বৃদ্ধি না থাকায় কৃষকরা লোকসান গুনছেন। কৃষকরা আরোও জানান, এবারে তাদের উৎপাদনকৃত বোরো ধানের মণপ্রতি খরচ হয় প্রায় ৫শত টাকার উপরে অথচ বাজারে ধান বিক্রয় করতে হয় ৪শ থেকে সাড়ে ৪শত টাকায়। এত তাদের মণপ্রতি ১শত টাকা করে লোকসান গুণতে হয়।
উপজেলা কৃষি অফিসার জাহেদুল হক চৌধুরী শিমূল বলেন, এ বছর উপজেলায় ১৮ হাজার ১শ ৬৫ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ৭৫ হাজার ২শ ২৭ মেট্রিক টন ধান উৎপাদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ।
গত বছরে বোরো ধানের দাম পায়নি কৃষক। এবারে ধানের দাম পাবে এ আশায় একাধিক স্থান থেকে ঋণ নিয়ে বোরো চাষ করেন। ধানের দাম শেষ পর্যন্ত কি হবে এই শঙ্কায় বর্তমানে দিন কাটছে সাধারন কৃষকের। সরেজমিনে উপজেলার ৯ ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চলের মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, বিশাল এলাকা জুড়ে দুলছে সোনালী ধান ক্ষেত। মাঠের পর মাঠ যেন সোনালী রঙ্গে রোদে ধানগুলো ঝিকমিক করে জ্বলছে। কোথাও কোথাও বিআর-২৮ জাতের ধান কর্তন শুরু হয়েছে। বিশেষ করে ছাওলা ও তাম্বুলপুর ইউনিয়নের চরাঞ্চলে ব্যাপকভাবে ধান কাটা-মাড়াই শুরু হয়েছে। তাই চরাঞ্চলের কৃষক-কৃষাণীরা ব্যস্ত সময় কাটছে। আগাম ধান ঘরে তুললেও দাম না থাকায় হতাশ কৃষক।
কৃষকরা জানায়, এ বছর তাদের উৎপাদন খরচ অনেকটা বেড়ে গেছে। সারের দাম বৃদ্ধিসহ এ বছর প্রতিকুল আবহাওয়ায় ধান ক্ষেতগুলোতে পোকামাকড় ও রোগবালাই বেশি হওয়ার কারণে উচ্চ মূল্যে কীটনাশক ক্রয় সাপেক্ষে জমিতে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও এ বছর দফায় দফায় খরারর কারণে অনেক কৃষক বোরো ক্ষেতে ঘন ঘন সেচ দিয়েছেন তাই বাড়তি হয়েছে। উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের গাবুড়ার চর গ্রামের কৃষক আকবার আলী জানান, মজুরি বৃদ্ধিসহ অন্যান্য কৃষি পন্যের দাম বাড়ার কারণে ও ধানের দাম বৃদ্ধি না থাকায় কৃষকরা লোকসান গুনছেন। কৃষকরা আরোও জানান, এবারে তাদের উৎপাদনকৃত বোরো ধানের মণপ্রতি খরচ হয় প্রায় ৫শত টাকার উপরে অথচ বাজারে ধান বিক্রয় করতে হয় ৪শ থেকে সাড়ে ৪শত টাকায়। এত তাদের মণপ্রতি ১শত টাকা করে লোকসান গুণতে হয়।
উপজেলা কৃষি অফিসার জাহেদুল হক চৌধুরী শিমূল বলেন, এ বছর উপজেলায় ১৮ হাজার ১শ ৬৫ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ৭৫ হাজার ২শ ২৭ মেট্রিক টন ধান উৎপাদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ।