রংপুর শাহী মসজিদএর জমি নিয়ে সেটেলমেন্ট সহকারী কমিশনার (ভুমি) মশিউর রহমানের অনিয়মের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2016/04/rangpur_3.html
হাজী মারুফ:
রংপুরে ঘটে গেল তেলেসমতি কারবার? ফুসে উঠেছে শাহী মসজিদের মুসল্লীরা
মসজিদের জায়গা রেকর্ড করে নিয়েছে প্রভাবশালীরা ।এ বিষয়ে অভিযোগ উঠেছে, জানা গেছে সেটেলমেন্ট অফিসের সহকারী কমিশনার (ভুমি) মশিউর রহমান মোটা অংকের উৎকোচ গ্রহন করে তিনি মসজিদের জমি অনিয়ম দুণীতি মাধ্যমে মোটা অংকের লেনদেন করে শাহী মসজিদের সম্পতি দুই জন ব্যক্তির নামে রেকর্ড করে দেন সেটেলমেন্ট অফিসের সহকারী কমিশনার (ভুমি) মশিউর রহমান । তিনি মোমেনা খাতুন ও মোহশিউর রহমানকে । এ ঘটনা ফাঁস হয়ে পড়লে এলাকায় চরম উওেজনা বিরাজ করছে । গত শুএবার সরজমিনে গেলে মসজিদ কমিটি ও এলাকাবাসী সচেতন মহল এ প্রতিবেদককে জানান ১৯৬২ সালের রেকর্ডিয় মালিক শাহী মসজিদ। অথচ কতিপয় মহল মোমেনা খাতুন মোহশিউর ০.০ ৪৩৮ একর এবং মোহশিউর রহমান ০.০৪৩৮ একর জমি রেকর্ড করে দেন । এ ঘটনা এলাকায় ব্যাপক তোড়পাড় সৃষ্টি হয়েছে । আপরদিকে ১৯৬২ সালের রেকর্ডিয় মালিক শাহী মসজিদ রংপুর রাধাবল্লব মৌজার এস এ ৫৯০,ও এসএ ৭৪৯ নং খতিয়ানের মোট জমির পরিমান ১৬.৫৮ একর বর্তমান মাঠ রেকডও শাহী মসজিদের নামে রেকর্ড হয় । কিন্তু এটি ”যেন উদোর পিন্ডি বুদোর ঘারে” বিশ্বত্বসুএে জানা গেছে সেটেলমেন্ট সহকারী কমিশনার মশিউর রহমান (ভুমি) তিনি সকল কাগজ উল্টো করে এবং মোটা অংকের উৎকোচ গ্রহন করে তিনি মোমেনা খাতুনকে ০.০ ৪৩৮ একর এবং মোহশিউর রহমান ০.০৪৩৮ একর জমি রেকর্ড করে দেন । এ ঘটনায় মুসল্লীরা এ প্রতিবেদককে বলেন কি ভাবে রংপুরের পুরাতন এই মসজিদটি ১৯৬২ রেকর্ড ভুক্তও খারিজ খাজনা থাকা সওে¦ কিভাবে ব্যক্তির নামে রেকড করে দেন । এটা বোধগম্য নয় । এ ঘটনায় সেটেলমেন্ট সহকারী কমিনার (ভুমি) মশিউর রহমানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে মোবাইলটি রিসিভ করেনটি ।