“হৃদয়ে স্বাধীনতা ডোমার ”উদ্বোধন
https://www.obolokon24.com/2016/03/domar_57.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টার ঃ
নীলফামারীর ডোমার উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় “হৃদয়ে স্বাধীনতা ডোমার ”উদ্বোধন হয়েছে।উদ্বোধন কালে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন “বাংলার মানুষ আজ শেখ হাসিনার নেতুত্বে আস্থাশীল। যেকোন মূল্যে মানুষ সকল অশুভ তৎপরতা রুখতে বদ্ধ পরিকর। সকল অশুভ চক্রান্ত ব্যর্থ করে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ, এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ ।
ডোমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবিহা সুলতানার সভাপতিত্বে এ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন নীলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা) আসনের সংসদ সদস্য আফতাব উদ্দীন সরকার, নীলফামারী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ. সাধারণ সম্পাদক মমতাজুল হক, সহ সভাপতি আমিুনল হোসেন সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুর রহমান, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি অক্ষয় কুমার রায়, নীলফামারী সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলিমুদ্দিন বসুনিয়া, সাধারণ সম্পাদক আবুজার রহমান, বিটিভির সাবেক শিল্প নির্দেশক জিএমএ রাজ্জাক, নীলফামারী পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মসফিকুর রহমান, ডোমার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খায়রুল আলম, সাধারণ সম্পাদক তোফায়েল আহমেদ, ডোমার উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোহাম্মদ নূরন্নবী, ডোমার পৌর সভার মেয়র মনছুরুল ইসলাম দানু, প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর জেলার ২৫জন বীরঙ্গনাকে সম্মাননা প্রদান করেন।
তিনি আরো বলেন ,৪৪ বছর পর ডোমারে স্বাধীনতা স্তম্ভ উদ্বোধন করা হলো। বিলম্বে হলেও এটি সম্ভব হয়েছে। এজন্য আমি আনন্দিত। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহঙ্কার, আমাদের গর্ব। জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোটা বাঙ্গালী জাতিতে দলমত নির্বিশেষে স্বাধীনতার চুড়ান্ত লক্ষ্যে নিয়ে যান। আর বাঙ্গালী জাতি সেই মহান নেতার আত্মত্যাগ, ৩০ লক্ষ শহীদের আত্মদানে মহিমান্নিত বাংলাদেশের উন্নয়নের সুফল ভোগ করতে শুরু করেছে। বঙ্গবন্ধুর যোগ্য কণ্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহা সড়কে। একদা মঙ্গাপিড়ীত নীলফামারী জেলা আজ সম্পূর্ণ মঙ্গা মুক্ত। শেখ হাসিনার কল্যাণে আজ এ অঞ্চল শিল্পায়নের মুখ দেখেছে। উত্তরা ইপিজেড এ অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার মান পাল্টে দিচ্ছে। কৃষি উৎপাদনে এ অঞ্চল শষ্য ভান্ডারে পরিণত হয়েছে কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি জামায়াত বিএনপি ধর্মের নামে, রাজনীতির নামে সন্ত্রাসের জম্ম দিচ্ছে, মানুষ হত্যা করছে। বাংলাদেশকে একটি অরাজক রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা করছে।