ডিমলায় সহকারী আইনজীবিকে হত্যার চেষ্টা।

জাহাঙ্গীর আলম রেজা,ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ

ডিমলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ও তার পরিবার বর্গের হাতে সহকারী আইনজীবিকে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অভিযোগটি করেন,নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের দনি গয়াবাড়ী (নয়া জামাত) গ্রামের মনছুর আলীর ছেলে সিনিয়র আইনজীবি এ্যাডঃ ইকবাল হোসেনের একান্ত সহকারী, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ড, বাংলাদেশ হাই কোর্ড সিরাজুল ইসলাম সিরাজ। ঘটনাটির সূত্রপাত গত ২৯/০১ শুক্রবার সকালে। অভিযোগকারী সিরাজ জানায়, শুক্রবার সকালবেলা নিজ বাড়ীতে মিলাদের দাওয়াত দেওয়ার জন্য আমার ফুফাজী সামছুল হক পিন্টুর বাড়ীতে যাই। দাওয়াত শেষে বাড়ী ফেরার পথে একই ইউনিয়নের ইউপি সদস্য এনতাজুল হক (৪৯), তার ছেলে আরাফাত হোসেন (২৯), ফরহাত আলী (২৩), তরিকুল ইসলাম (২৫)। আব্দুল মজিদের ছেলে মমিনুর রহমান (৩০), আব্দুল মজিদ (৫০), পিতা- মৃত আবুল হোসেন আমাকে দেখা মাত্রই পূর্ব শত্র“তার জের ধরে আমার মটর সাইকেলের সামনে দাড়ায় এবং অশ্রাব্য ভাষায় গালি গালাজ করতে থাকে এবং আমাকে এলোপাতারী কিলঘুষি মারতে থাকে। এমতাবস্থায় আমার চোখে-মুখে গুল ছিটিয়ে দিলে চোখের যন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকি এবং আমার গলায় থাকা মাফলার দিয়ে পেচিয়ে ধরে আমার শ্বাসরোধ করার চেষ্টা করে। সেই সাথে রাস্তা হতে টেনে হিচরে তাদের বাড়ী নিয়ে গিয়ে লোহার রড দিয়ে আঘাত  করে এতে আমার বাম হাতের কবজি ও বাম পা সহ শরীরে বেদম ভাবে ডাংমার করায় গুরুতর জখম হই।

তিনি আরও বলেন,আমার সাথে থাকা ৫০ হাজার টাকা, গলার স্বর্নের চেইন ও হাতের আংটি তারা হাতিয়ে নেয়। সেই সময় বাঁচাও বাঁচাও চিৎকার করিলে গ্রামবাসী ছুটে এসে আমাকে উদ্ধারে ব্যর্থ হলে মুঠোফোনে আমার পালিত মা ডিমলা থানা নারীনেত্রী মোছাঃ জাহানারা বেগমকে খবর দেই। তিনি ডিমলা থানার প্রশাসন কে নিয়ে আমার সাথে থাকা মটর সাইকেল টি সহ আমাকে উদ্ধার করে ডিমলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।

ডিমলা থানা অফিসার ইনচার্জ রুহুল আমীন খানের নিকট এই ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে জানতে চাইলে, তিনি  ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন এ ব্যাপারে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। যার মামলা নং- ২১।

পুরোনো সংবাদ

নীলফামারী 7325897486041778342

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item