ডিমলায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের নদীতে বাঁধ নির্মান।

জাহাঙ্গীর আলম রেজা,ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি :

প্রায় বিশ হাজার পরিবারের প্রাণের আকুতির সমাপ্তি হলো নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ৯ নং টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের চড় খড়িবাড়ী গ্রামে চলতি বছরে বণ্যায় কবলিত প্রায় বিশ হাজার পরিবারের স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে চড় খড়িবাড়ী গ্রামের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের নদীতে বাঁধ নির্মানে। এলাকাবাসী নুর মিয়া, আব্দুস ছামাদ, গোলাম রব্বানীসহ অনেকেই প্রতিবেদক কে বলেন ভারত উজানে বাঁধ দেওয়ার ফলে টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের ১-৫ নং ওয়ার্ডে এবং লালমনিরহাট জেলাধীন হাতিবান্ধা উপজেলার সানিয়াজান গ্রাম সহ  এবারের বণ্যায় প্রায় বিশ হাজার পরিবার তিগ্রস্থ হয়েছে। এবারে যদি বাঁধটি দেওয়া না হয় তাহলে এতগুলো পরিবারকে আশ্রয় নিতে হবে “আশ্রয়কেন্দ্রে”। তাই এলাকার সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্ঠায় বিশেষ করে আমাদের সকলের স্নেহভাজন টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক মাইনুল ইসলামের যোগ্য নেতৃত্বে প্রায় ৬ শত ফিট্ বাঁধ নির্মানের কাজ চলছে। এতে প্রায় খরচ হবে ৮-১০ ল টাকা। মাইনুল ইসলামের কাছে বাঁধ নির্মানের অর্থ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন স্থানীয় সাংসদ বীরমুক্তিযোদ্ধা আফতাব উদ্দিন সরকার তিনি দিয়েছেন দের ল টাকা এবং বীরমুক্তিযোদ্ধা তবিবুল ইসলাম, চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ ডিমলা, তিনি দিয়েছেন এক ল টাকা। বাকী অর্থ আমি এবং আমার এলাকার সকলের সহযোগিতায় বাঁধটি নির্মান করা সম্ভব হচ্ছে।