আপডেট-ডিমলায় গৃহবধুর লাশ উদ্ধার
https://www.obolokon24.com/2015/11/dimla_23.html
জয়নাল আবেদিন,ইউনিয়ন প্রতিনিধি,গয়াবাড়ি,ডিমলাঃ
রোজিনা আক্তার(২৫) নামের এক গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রবিবার দুপুরে ওই গৃহবধুর মৃত দেহ নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের পশ্চিমখড়িবাড়ি কান্দাপাড়া গ্রাম থেকে উদ্ধার করা হয়। রোজিনা ওই গ্রামের দিনমজুর রফিকুল ইসলামের দ্বিতীয় স্ত্রী ও এক সন্তানের জননী। এলাকাবাসী জানায় স্বামীর সাথে পারিবারিক কলহে সকালে রোজিনা ঘরের দরজা বন্ধ করে পড়নের শাড়ী দিয়ে গলায় ফাস লাগিয়ে ঘরের তীরে ঝুলে পড়ে। বাড়ীর লোকজন সহ এলাকাবাসী বিষয়টি বুঝতে পেরে ঘরের দরজা ভেঙ্গে রোজিনাকে নামিয়ে ডিমলা হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে তার মৃত্যু হয়। ডিমলা থানার এসআই সাহবুদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
ঘটনার বিবরনে জানা যায় ,উক্ত গ্রামের মৃত আলী আহম্মেদের ছেলে দিনমজুর রফিকুলের সাথে গত চার বছর আগে বিয়ে হয়েছিল পারভিন আক্তারের। সেই ঘরে রুমানা নামের তিন বছরের একটি মেয়ে রয়েছে। পারিবারিক কলহে পারভিন তার স্বামীর সাথে বিয়ে বিচ্ছেদ ঘটিয়ে অপর একজনকে বিয়ে করে। মেয়ে সন্তান রুমানাকে রফিকুল কে দিয়ে যায়। এ অবস্থায় রফিকুল দ্বিতীয় বিয়ে করে একই ইউনিয়নের নাউতারা গ্রামের তৈয়ব আলীর মেয়ে রোজিনা আক্তারকে। তাদের ঘরে রয়েছে দেড় বছরের মেয়ে রোকসানা।
এলাকাবাসীর অভিযোগ রফিকুলের প্রথম স্ত্রীর মেয়ে রুমানাকে ঠিকমত দেখাশোনা এবং খেতে দিতোনা রোজিনা। এ নিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে প্রায় বিবাদ লেগে থাকতো। ঘটনার আগের রাতে রোজিনা রুমানাতে ভাত খেতে না দিয়ে উপোষ রাখে। রবিবার সকালে রুমানা কান্নাকাটি তরে বাবার কাছে বলে দেয়। এটি জানতে পেরে রফিকুল তার দ্বিতীয় স্ত্রী রোজিনাকে গালমন্দ করে রুমানাকে খেতে দিতে বলে। এ নিয়ে বিবাদ তীব্র হয়। এক পর্যায় রোজিনা রাগ করে ঘরে ঢুকে ঘরের দরজা লাগিয়ে আতœহত্যা করে। ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ রুহুল আমিন বলেন, ঘটনাটি আত্মহত্যা হিসেবে শুনেছি।
ঘটনার বিবরনে জানা যায় ,উক্ত গ্রামের মৃত আলী আহম্মেদের ছেলে দিনমজুর রফিকুলের সাথে গত চার বছর আগে বিয়ে হয়েছিল পারভিন আক্তারের। সেই ঘরে রুমানা নামের তিন বছরের একটি মেয়ে রয়েছে। পারিবারিক কলহে পারভিন তার স্বামীর সাথে বিয়ে বিচ্ছেদ ঘটিয়ে অপর একজনকে বিয়ে করে। মেয়ে সন্তান রুমানাকে রফিকুল কে দিয়ে যায়। এ অবস্থায় রফিকুল দ্বিতীয় বিয়ে করে একই ইউনিয়নের নাউতারা গ্রামের তৈয়ব আলীর মেয়ে রোজিনা আক্তারকে। তাদের ঘরে রয়েছে দেড় বছরের মেয়ে রোকসানা।
এলাকাবাসীর অভিযোগ রফিকুলের প্রথম স্ত্রীর মেয়ে রুমানাকে ঠিকমত দেখাশোনা এবং খেতে দিতোনা রোজিনা। এ নিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে প্রায় বিবাদ লেগে থাকতো। ঘটনার আগের রাতে রোজিনা রুমানাতে ভাত খেতে না দিয়ে উপোষ রাখে। রবিবার সকালে রুমানা কান্নাকাটি তরে বাবার কাছে বলে দেয়। এটি জানতে পেরে রফিকুল তার দ্বিতীয় স্ত্রী রোজিনাকে গালমন্দ করে রুমানাকে খেতে দিতে বলে। এ নিয়ে বিবাদ তীব্র হয়। এক পর্যায় রোজিনা রাগ করে ঘরে ঢুকে ঘরের দরজা লাগিয়ে আতœহত্যা করে। ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ রুহুল আমিন বলেন, ঘটনাটি আত্মহত্যা হিসেবে শুনেছি।